Chanchal Sen
৬ এপ্রিল ২০২৫, ১০:০০ পূর্বাহ্ণ
অনলাইন সংস্করণ

ভারতের রাজনৈতিক ইতিহাসে দীর্ঘতম সময় ক্ষমতায় থাকা ৫টি দল: স্বাধীনতা থেকে বর্তমান পর্যন্ত

Longest-serving political parties in India: ভারতের রাজনৈতিক ইতিহাস বৈচিত্র্যে ভরপুর। স্বাধীনতার পর থেকে বিভিন্ন রাজনৈতিক দল দেশের শাসনভার সামলেছে। এই দলগুলির মধ্যে কিছু দল দীর্ঘ সময় ধরে ক্ষমতায় থেকে ভারতীয় রাজনীতিতে গভীর প্রভাব ফেলেছে। ভারতের সবচেয়ে প্রাচীন রাজনৈতিক দল ইন্ডিয়ান ন্যাশনাল কংগ্রেস (১৮৮৫ সালে প্রতিষ্ঠিত) থেকে শুরু করে বর্তমানে ক্ষমতাসীন ভারতীয় জনতা পার্টি (বিজেপি) পর্যন্ত, এই দলগুলি দেশের রাজনৈতিক পরিদৃশ্য গঠনে মূল ভূমিকা পালন করেছে। আসুন জেনে নেই ভারতের ৫টি দীর্ঘতম সময় ক্ষমতায় থাকা রাজনৈতিক দল সম্পর্কে।

১. ইন্ডিয়ান ন্যাশনাল কংগ্রেস (আইএনসি): ভারতের প্রাচীনতম রাজনৈতিক শক্তি

ইন্ডিয়ান ন্যাশনাল কংগ্রেস ভারতের সবচেয়ে প্রাচীন রাজনৈতিক দল, যা ১৮৮৫ সালের ২৮ ডিসেম্বর প্রতিষ্ঠিত হয়। এটি এশিয়া এবং আফ্রিকার ব্রিটিশ সাম্রাজ্যে প্রথম আধুনিক জাতীয়তাবাদী আন্দোলন হিসেবে আত্মপ্রকাশ করে। ১৯২০ সালের পর থেকে, বিশেষ করে মহাত্মা গান্ধীর নেতৃত্বে, কংগ্রেস ভারতের স্বাধীনতা আন্দোলনের প্রধান নেতৃত্ব দেয়।

স্বাধীনতার পর কংগ্রেসের শাসনকাল:

  • স্বাধীনতার পর থেকে ১৯৭৭ সাল পর্যন্ত টানা ৩০ বছর ক্ষমতায় থাকে কংগ্রেস
  • জওহরলাল নেহরু থেকে শুরু করে ইন্দিরা গান্ধী পর্যন্ত এই দলের শাসনকালে ভারত একটি স্থিতিশীল গণতান্ত্রিক দেশ হিসেবে প্রতিষ্ঠিত হয়
  • ১৯৮০ সালে পুনরায় ক্ষমতায় আসে এবং ১৯৮৪ সালে রাজীব গান্ধীর নেতৃত্বে সর্বকালের সর্বোচ্চ ৪১৫টি আসন লাভ করে

১৯৫২ সালে অনুষ্ঠিত প্রথম সাধারণ নির্বাচনে, কংগ্রেস ৪৭৯টি আসনের মধ্যে ৩৬৪টি আসন লাভ করে, যা মোট আসনের ৭৬% ছিল। ভোটের শতাংশের দিক থেকে কংগ্রেস মোট ডালা ভোটের ৪৫% পায়। ১৯৭১ সালের সাধারণ নির্বাচন পর্যন্ত, দলের ভোটের শতাংশ ৪০% ছিল। ১৯৮০ সালের ভারতীয় সাধারণ নির্বাচনে কংগ্রেস পুনরায় ক্ষমতায় আসে এবং মোট ভোটের ৪২.৭% অর্জন করে ৫৫৩টি আসনের মধ্যে ৩৫৩টি লাভ করে।

২০০৪ থেকে ২০১৪ সাল পর্যন্ত ইউনাইটেড প্রোগ্রেসিভ অ্যালায়েন্স (UPA) জোটের নেতৃত্বে দেশ শাসন করে কংগ্রেস। সর্বমিলিয়ে, স্বাধীনতার পর থেকে সবচেয়ে বেশি সময় ক্ষমতায় থাকা রাজনৈতিক দল হল ইন্ডিয়ান ন্যাশনাল কংগ্রেস।

২. ভারতীয় জনতা পার্টি (বিজেপি): আধুনিক ভারতের শক্তিশালী রাজনৈতিক শক্তি

ভারতীয় জনতা পার্টি (বিজেপি) ১৯৮০ সালের ৬ এপ্রিল আনুষ্ঠানিকভাবে প্রতিষ্ঠিত হয়। জনতা পার্টি ভেঙে যাওয়ার পর এই দলের জন্ম। জনতা পার্টি ১৯৭৭ সালে সংখ্যাগরিষ্ঠতা অর্জন করে এবং মোরারজি দেশাইকে প্রধানমন্ত্রী হিসেবে সরকার গঠন করে। প্রাক্তন জনসংঘ জনতা পার্টির সংসদীয় দলে সর্বাধিক সদস্য সংখ্যা (৯৩টি আসন বা ৩১%) নিয়ে অবদান রাখে।

বিজেপির ক্ষমতায় আরোহণ:

  • ১৯৮৪ সালে প্রথম সাধারণ নির্বাচনে অংশগ্রহণ করে মাত্র ২টি লোকসভা আসন লাভ করে বিজেপি
  • ১৯৯৬ সালের নির্বাচনের পর, বিজেপি প্রথমবারের মতো লোকসভায় সবচেয়ে বড় দল হয়ে ওঠে, তবে তাদের গঠিত সরকার স্বল্পকালীন ছিল
  • ১৯৯৮ এবং ১৯৯৯ সালের নির্বাচনে, এটি সবচেয়ে বড় দল থাকে এবং উভয় সময়েই শাসক জোটের নেতৃত্ব দেয়
  • ২০১৪ সালের সাধারণ নির্বাচনে, বিজেপি সংসদে নিরঙ্কুশ সংখ্যাগরিষ্ঠতা অর্জন করে
  • বর্তমানে ২০১৪ সাল থেকে নরেন্দ্র মোদির নেতৃত্বে ভারতের কেন্দ্রীয় সরকারে ক্ষমতায় আছে

প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির নেতৃত্বে বিজেপি ২০১৪ সালে ৪২৮টি আসনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করে ৫৪৩টি আসনের মধ্যে ২৮২টি আসন লাভ করে, যা মোট ৩১.৩৪% ভোট। ২০১৯ সালের নির্বাচনে দল আরও ভালো ফলাফল করে এবং ৩০৩টি আসন লাভ করে, যা ৩৭.৪৬% ভোট। ৪১ বছরের রাজনৈতিক যাত্রায় বিজেপি ভারতের দ্বিতীয় সবচেয়ে বেশি সময় ক্ষমতায় থাকা রাজনৈতিক দল হয়ে উঠেছে।

বামপন্থার পুনরুত্থান: বাংলার রাজনৈতিক ভবিষ্যৎ নিয়ে জনমত

৩. কমিউনিস্ট পার্টি অফ ইন্ডিয়া (মার্কসবাদী): আঞ্চলিক শক্তি থেকে জাতীয় প্রভাব

কমিউনিস্ট পার্টি অফ ইন্ডিয়া (মার্কসবাদী) বা সিপিআই(এম) ১৯৬৪ সালের ৭ নভেম্বর প্রতিষ্ঠিত হয়। এটি ভারতে বামপন্থী রাজনীতির প্রধান শক্তি হিসেবে আবির্ভূত হয়। যদিও কেন্দ্রীয় সরকারে কখনোই ক্ষমতায় আসেনি, তবে পশ্চিমবঙ্গ এবং কেরালা রাজ্যে দীর্ঘকাল ধরে শাসন করেছে।

দীর্ঘ শাসনকাল:

  • পশ্চিমবঙ্গে ১৯৭৭ থেকে ২০১১ সাল পর্যন্ত টানা ৩৪ বছর ক্ষমতায় ছিল
  • কেরালায় বারবার সরকার গঠন করেছে এবং বর্তমানেও সরকারে আছে
  • জাতীয় রাজনীতিতে অন্যান্য বামপন্থী দলগুলির সাথে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছে

কেন্দ্রে ২০০৪ থেকে ২০০৮ সাল পর্যন্ত কংগ্রেস নেতৃত্বাধীন ইউপিএ সরকারকে বাইরে থেকে সমর্থন দিয়েছিল। দীর্ঘ সময় ধরে রাজ্য সরকারে থাকার কারণে এই দল ভারতের তৃতীয় দীর্ঘতম সময় ক্ষমতায় থাকা রাজনৈতিক দল হিসেবে বিবেচিত হতে পারে।

৪. দ্রাবিড় মুন্নেত্র কাঝাগাম (ডিএমকে): দক্ষিণ ভারতের শক্তিশালী আঞ্চলিক দল

দ্রাবিড় মুন্নেত্র কাঝাগাম (ডিএমকে) ভারতের দক্ষিণ-পূর্ব অঞ্চলের তামিলনাড়ু রাজ্যের একটি আঞ্চলিক রাজনৈতিক দল। এই দলের উৎপত্তি ২০ শতকের প্রথমার্ধে ই.ভি. রামাস্বামী নাইকার এবং অন্যদের প্রো-তামিল কার্যকলাপে খুঁজে পাওয়া যায়।

ডিএমকে ১৯৪৯ সালে দ্রাবিড়িয়ান ফেডারেশন (দ্রাবিড় কাঝাগাম) দল থেকে বিভক্ত হওয়ার পর সি.এন. অন্নাদুরাইয়ের নেতৃত্বে মাদ্রাসে (বর্তমান চেন্নাই) প্রতিষ্ঠিত হয়। প্রথম দিকে ডিএমকে মাদ্রাস রাজ্যের (১৯৬৮ সাল থেকে তামিলনাড়ু) ভারতীয় ইউনিয়ন থেকে পৃথক হওয়ার এবং অঞ্চলের দ্রাবিড় জনগোষ্ঠীর জন্য একটি স্বাধীন দেশ প্রতিষ্ঠার পক্ষে ছিল। তবে, ১৯৬২ সালে চীনের সাথে ভারতের সীমান্ত যুদ্ধের পর, দলটি নিজেকে একটি জাতীয়তাবাদী আন্দোলনে রূপান্তরিত করে এবং তামিলনাড়ু ও শ্রীলঙ্কায় দ্রাবিড় জনগোষ্ঠীর উন্নতির পক্ষে কাজ করে।

ডিএমকের শাসনকাল:

  • ১৯৬৭ সালে তামিলনাড়ু রাজ্য বিধানসভা নির্বাচনে কংগ্রেসকে পরাজিত করে ২৩৪টি আসনের মধ্যে ১৩৭টি আসন লাভ করে
  • দলের সভাপতি অন্নাদুরাই মুখ্যমন্ত্রী হন এবং রাজ্যের নাম পরিবর্তনের তত্ত্বাবধান করেন
  • অন্নাদুরাইয়ের ১৯৬৯ সালে মৃত্যুর পর, তাঁর শিষ্য করুণানিধি ডিএমকের সভাপতি এবং তামিলনাড়ুর মুখ্যমন্ত্রী হন
  • তিনি ১৯৭১ সালের বিধানসভা নির্বাচনে ডিএমকেকে দ্বিতীয় পরপর জয়ে নেতৃত্ব দেন
  • ১৯৭২ সাল থেকে রাজ্য বিধানসভা নির্বাচনে মিশ্র ফলাফল পেয়েছে, ১৯৮৯ সালে বিধানসভা নির্বাচন জিতে রাজ্য সরকার গঠন করে

বর্তমানে, ডিএমকে এম কে স্টালিনের নেতৃত্বে তামিলনাড়ুতে ক্ষমতায় আছে। কেন্দ্রেও বিভিন্ন সময়ে জোট সরকারে অংশগ্রহণ করেছে। এর দীর্ঘ ইতিহাস এবং তামিলনাড়ুতে বারবার ক্ষমতায় আসার কারণে এটি ভারতের চতুর্থ দীর্ঘতম সময় ক্ষমতায় থাকা রাজনৈতিক দল।

৫. শিরোমণি আকালি দল (এসএডি): পাঞ্জাবের ঐতিহ্যবাহী শক্তি

শিরোমণি আকালি দল (এসএডি) পাঞ্জাবের একটি আঞ্চলিক রাজনৈতিক দল, যা ১৯২০ সালের ১৪ ডিসেম্বর গুরুদ্বারাগুলিকে মাহান্তদের (ব্রিটিশ সরকার নিযুক্ত পুরোহিত) নিয়ন্ত্রণ থেকে মুক্ত করার জন্য একটি স্বেচ্ছাসেবক গোষ্ঠী হিসেবে গঠিত হয়েছিল। এটি শিরোমণি গুরুদ্বারা প্রবন্ধক কমিটি (এসজিপিসি) গঠনের এক মাস পরে প্রতিষ্ঠিত হয়।

আকালি দলের ইতিহাস এবং শাসন:

  • আন্দোলনের অব্যাহত সংগ্রামের ফলে ৪,০০০ প্রতিবাদীর মৃত্যু হয়, যারা মাহান্ত এবং ব্রিটিশ প্রশাসন উভয়ের দ্বারা আক্রান্ত হয়েছিল
  • এই আন্দোলন শেষ পর্যন্ত ১৯২৫ সালে শিখ গুরুদ্বারা আইন প্রণয়নের দিকে নিয়ে যায়, যা গুরুদ্বারাগুলিকে এসজিপিসির নিয়ন্ত্রণে আনে
  • স্বাধীনতার পর, আকালি দল পাঞ্জাবে রাজ্য সরকার গঠন করে এবং বহু বছর ধরে ক্ষমতায় থাকে
  • কেন্দ্রে এনডিএ জোটে অংশ নিয়ে মন্ত্রিসভায় প্রতিনিধিত্ব করেছে

শিরোমণি আকালি দল বর্তমানে সুখবির সিং বাদালের নেতৃত্বে পাঞ্জাবে। ১০০ বছরেরও বেশি সময় ধরে পাঞ্জাব রাজনীতিতে প্রভাব বিস্তার করার কারণে এটি ভারতের পঞ্চম দীর্ঘতম সময় ক্ষমতায় থাকা রাজনৈতিক দল হিসেবে বিবেচিত হতে পারে।

ভারতীয় রাজনীতিতে দলগুলির প্রভাব এবং গতিপথ

ভারতের রাজনৈতিক ইতিহাসে এই পাঁচটি দল গভীর প্রভাব ফেলেছে। স্বাধীনতার পর থেকে দেশের রাজনৈতিক প্রেক্ষাপট অনেক পরিবর্তন হয়েছে:

কংগ্রেসের প্রাধান্য থেকে বহুদলীয় ব্যবস্থা:

  • ১৯৪৭ থেকে ১৯৬৭ সাল পর্যন্ত, কংগ্রেস দল ভারতীয় রাজনৈতিক ব্যবস্থায় প্রাধান্য বিস্তার করে
  • ১৯৬৭ সালে অনুষ্ঠিত চতুর্থ সাধারণ নির্বাচনের ফলাফলে, কংগ্রেসের প্রাধান্য শেষ হয় যখন কংগ্রেস দলকে আটটি রাজ্যে ক্ষমতা থেকে সরিয়ে দেওয়া হয়
  • ১৯৭৭ সালে জনতা পার্টি সংখ্যাগরিষ্ঠতা অর্জন করে এবং মোরারজি দেশাইকে প্রধানমন্ত্রী হিসেবে সরকার গঠন করে, স্বাধীনতার পর এটিই ছিল প্রথম অ-কংগ্রেস সরকার
  • ১৯৯০-এর দশক থেকে, জোট রাজনীতি ভারতীয় রাজনৈতিক ব্যবস্থার একটি গুরুত্বপূর্ণ বৈশিষ্ট্য হয়ে উঠেছে

আঞ্চলিক দলগুলির উত্থান:

  • ডিএমকে, আকালি দল, এবং সিপিআই(এম)-এর মতো আঞ্চলিক দলগুলি তাদের নিজ নিজ রাজ্যে শক্তিশালী উপস্থিতি গড়ে তুলেছে
  • এই দলগুলি কেন্দ্রীয় সরকারে জোট রাজনীতির অংশীদার হয়েছে
  • বর্তমানে, বিজেপি উত্তর-পূর্ব ভারতে নর্থ-ইস্ট ডেমোক্র্যাটিক অ্যালায়েন্স (NEDA) নামে একটি আঞ্চলিক রাজনৈতিক জোটেরও অংশ

২০১৪ সালের নির্বাচনে বিজেপি কেন্দ্রে নিরঙ্কুশ সংখ্যাগরিষ্ঠতা লাভ করে ইতিহাস সৃষ্টি করে। ২০১৯ সালেও সে জয় ধরে রাখে। কিন্তু ২০২৪ সালের নির্বাচনে বিজেপি ২৪০টি আসন পেয়ে জোট সরকার গঠন করেছে। এই নির্বাচনে কংগ্রেস নেতৃত্বাধীন বিরোধী জোট (INDIA) উল্লেখযোগ্য সাফল্য অর্জন করে কেন্দ্রে একটি শক্তিশালী বিরোধী দল হিসেবে অবস্থান নেয়।

মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের প্রধানমন্ত্রী হওয়ার স্বপ্ন বাস্তবতা নাকি অলীক কল্পনা?

ভারতের রাজনৈতিক ইতিহাসে এই পাঁচটি দল – ইন্ডিয়ান ন্যাশনাল কংগ্রেস, ভারতীয় জনতা পার্টি, কমিউনিস্ট পার্টি অফ ইন্ডিয়া (মার্কসবাদী), দ্রাবিড় মুন্নেত্র কাঝাগাম, এবং শিরোমণি আকালি দল – দীর্ঘকাল ধরে ক্ষমতায় থেকে দেশের রাজনৈতিক, সামাজিক ও অর্থনৈতিক পরিদৃশ্য গঠনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছে।

ভারতের রাজনৈতিক ব্যবস্থা সময়ের সাথে সাথে বিবর্তিত হয়েছে – কংগ্রেসের একচ্ছত্র আধিপত্য থেকে বর্তমানের বহুদলীয় গণতান্ত্রিক ব্যবস্থা পর্যন্ত। আঞ্চলিক দলগুলি রাজ্য ও কেন্দ্রীয় স্তরে গুরুত্বপূর্ণ হয়ে উঠেছে, এবং জোট রাজনীতি ভারতীয় গণতন্ত্রের একটি অপরিহার্য অঙ্গ হয়ে দাঁড়িয়েছে। বর্তমানে বিজেপি ও কংগ্রেস দুটি প্রধান জাতীয় দল হিসেবে রয়েছে, কিন্তু আঞ্চলিক দলগুলিও কেন্দ্রীয় রাজনীতিতে প্রভাব বিস্তারে সক্ষম হয়েছে।এই পাঁচটি দল দীর্ঘকাল ধরে ভারতের রাজনৈতিক ইতিহাসে তাদের ছাপ রেখেছে এবং আগামী দিনেও দেশের রাজনীতিতে তাদের ভূমিকা গুরুত্বপূর্ণ থাকবে বলে আশা করা যায়।

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়

কলকাতার ৫টি ভয়ঙ্কর ভূতুড়ে স্থান: ইতিহাস ও অলৌকিক কাহিনী

বারাণসীর ৫টি অলৌকিক রহস্য: প্রাচীন শহরের অদৃশ্য দরজা

xinc syrup এর কাজ কি?

bexidal কিসের ওষুধ?

alice 12 mg এর কাজ কি?

বাসন্তী পুজো ২০২৫: পঞ্জিকা অনুযায়ী ষষ্ঠী থেকে দশমীর সম্পূর্ণ নির্ঘণ্ট

ভারতের রাজনৈতিক ইতিহাসে দীর্ঘতম সময় ক্ষমতায় থাকা ৫টি দল: স্বাধীনতা থেকে বর্তমান পর্যন্ত

ভারতের ইতিহাসে দীর্ঘতম সময় ক্ষমতায় থাকা মুখ্যমন্ত্রীদের গৌরবময় অধ্যায়

ভারতের ইতিহাসে দীর্ঘতম সময় ক্ষমতায় থাকা মুখ্যমন্ত্রীদের গৌরবময় অধ্যায়

দেশের সঙ্গে সংযোগ পাচ্ছে কাশ্মীর: ১৯ এপ্রিল উদ্বোধন হবে প্রথম বন্দে ভারত এক্সপ্রেস

১০

বাঙালির গর্ব!নলেন গুড়ের সন্দেশ সহ সাতটি পণ্যে জিআই তকমা, বাংলা এগিয়ে দেশে

১১

২০২৫ সালের সর্বাধিক ভিজিট করা ১০টি ওয়েবসাইট: ডিজিটাল বিশ্বের জায়ান্টদের সাথে পরিচিতি

১২

xfin cream এর কাজ কি? জানুন বিস্তারিত

১৩

পেনিটোন ক্রিম এর উপকারিতা?

১৪

Motorola Edge 60 Fusion বনাম Motorola Edge 50 Fusion: কোন ফোনে এসেছে দারুণ আপগ্রেড?

১৫

Windows 10 বনাম Windows 11, কোনটা আপনার জন্য সেরা?

১৬

দেশের সঙ্গে সংযোগ পাচ্ছে কাশ্মীর: ১৯ এপ্রিল উদ্বোধন হবে প্রথম বন্দে ভারত এক্সপ্রেস

১৭

২০২৫ সালের সর্বাধিক ভিজিট করা ১০টি ওয়েবসাইট: ডিজিটাল বিশ্বের জায়ান্টদের সাথে পরিচিতি

১৮

চালের দানার চেয়েও ছোট পেসমেকার: চিকিৎসা বিজ্ঞানের অভূতপূর্ব আবিষ্কার

১৯

ক্যামেরা যুদ্ধে: Infinix Note 50x বনাম Vivo T4x – কোনটি কেনার যোগ্য?

২০
close