Akshaya Tritiya 2025 muhurat: অক্ষয় তৃতীয়া হিন্দু ও জৈন ধর্মাবলম্বীদের কাছে অত্যন্ত শুভ একটি দিন, যা বৈশাখ মাসের শুক্ল পক্ষের তৃতীয়া তিথিতে পালিত হয়। ২০২৫ সালে অক্ষয় তৃতীয়া বা আখা তীজ ৩০ এপ্রিল, বুধবার পালিত হবে। তৃতীয়া তিথি শুরু হবে ২৯ এপ্রিল সন্ধ্যা ৫:৩১ মিনিটে এবং শেষ হবে ৩০ এপ্রিল দুপুর ২:১২ মিনিটে। এই দিনটি অফুরন্ত সমৃদ্ধি ও সাফল্যের প্রতীক হিসেবে পরিচিত, যেখানে সোনা কেনা থেকে শুরু করে নতুন উদ্যোগ গ্রহণ করা পর্যন্ত সমস্ত শুভ কার্য সম্পাদনের জন্য বিশেষ তাৎপর্যপূর্ণ বলে বিবেচিত হয়।
অক্ষয় তৃতীয়া ২০২৫: সঠিক তারিখ ও সময়
২০২৫ সালের অক্ষয় তৃতীয়া পালনের বিষয়ে বিস্তারিত জানা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ, কারণ শুভ মুহূর্তে পূজা ও অন্যান্য রীতি পালন করলে তা সারা বছর ধরে অফুরন্ত সমৃদ্ধি নিয়ে আসে বলে বিশ্বাস করা হয়।
অক্ষয় তৃতীয়া ২০২৫ এর তারিখ ও সময়সূচী:
-
তারিখ: বুধবার, ৩০ এপ্রিল, ২০২৫
-
তৃতীয়া তিথি শুরু: ২৯ এপ্রিল, ২০২৫ – সন্ধ্যা ৫:৩১ মিনিট
-
তৃতীয়া তিথি শেষ: ৩০ এপ্রিল, ২০২৫ – দুপুর ২:১২ মিনিট
-
অক্ষয় তৃতীয়া পূজা মুহূর্ত: ৩০ এপ্রিল, ২০২৫ – সকাল ৫:৪০ থেকে দুপুর ১২:১৮ পর্যন্ত
বিভিন্ন শহরে অক্ষয় তৃতীয়া পূজার মুহূর্ত সামান্য ভিন্ন হতে পারে। কিছু প্রধান শহরের পূজা মুহূর্ত নিম্নরূপ:
প্রধান শহরগুলিতে পূজা মুহূর্ত:
-
নয়াদিল্লি: সকাল ৫:৪১ থেকে দুপুর ১২:১৮ পর্যন্ত
-
কলকাতা: সকাল ৫:০৫ থেকে সকাল ১১:৩৪ পর্যন্ত
-
মুম্বাই: সকাল ৬:১১ থেকে দুপুর ১২:৩৬ পর্যন্ত
-
চেন্নাই: সকাল ৫:৪৯ থেকে দুপুর ১২:০৬ পর্যন্ত
-
বেঙ্গালুরু: সকাল ৫:৫৯ থেকে দুপুর ১২:১৭ পর্যন্ত
অক্ষয় তৃতীয়ার তাৎপর্য: অফুরন্ত সমৃদ্ধির প্রতিশ্রুতি
অক্ষয় তৃতীয়া হিন্দু ধর্মে অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ উৎসব হিসেবে পরিচিত। ‘অক্ষয়’ শব্দটি সংস্কৃত ভাষা থেকে এসেছে, যার অর্থ ‘অবিনাশী’ বা ‘কখনও ক্ষয় হয় না’। তাই এই দিনে পালিত যেকোনো জপ, যজ্ঞ, পিতৃতর্পণ, দান-পুণ্য ইত্যাদি কখনই ক্ষয় হয় না বলে বিশ্বাস করা হয়।
অক্ষয় তৃতীয়া হিন্দু ও জৈন উভয় ধর্মের অনুসারীদের দ্বারা পালিত হয়। হিন্দু ধর্মে, এই দিনটি মহাভারতের সাথে সম্পর্কিত, যেখানে শ্রীকৃষ্ণ পাণ্ডবদের “অক্ষয় পাত্র” দিয়েছিলেন – একটি অফুরন্ত খাদ্য পাত্র। এই শুভ দিনে ভগবান বিষ্ণুর ষষ্ঠ অবতার, ভগবান পরশুরামের জন্ম হয়েছিল। জৈন ধর্মাবলম্বীরা প্রথম তীর্থঙ্করের এক বছরের তপস্যা স্মরণ করে এই দিনে।
অক্ষয় তৃতীয়ার পৌরাণিক গুরুত্ব:
-
ত্রেতা যুগের শুরু: হিন্দু পুরাণ অনুসারে, অক্ষয় তৃতীয়ার দিন ত্রেতা যুগ শুরু হয়েছিল।
-
অক্ষয় পাত্রের উপহার: এই দিনে কৃষ্ণ পাণ্ডবদেরকে বনবাসের সময় “অক্ষয় পাত্র” উপহার দিয়েছিলেন, যেটি কখনই খালি হত না।
-
পরশুরাম জয়ন্তী: এটি ভগবান বিষ্ণুর ষষ্ঠ অবতার পরশুরামের জন্মদি।
-
গঙ্গা অবতরণ: পবিত্র গঙ্গা নদীর স্বর্গ থেকে পৃথিবীতে অবতরণ অক্ষয় তৃতীয়াতে ঘটেছিল বলে বিশ্বাস করা হয়।
-
অন্নপূর্ণা দেবীর আবির্ভাব: অক্ষয় তৃতীয়া দেবী অন্নপূর্ণার আবির্ভাবের দিন হিসেবেও চিহ্নিত।
কলকাতায় সোনার দাম আকাশছোঁয়া! Gold Rate in Kolkata পৌঁছল নতুন রেকর্ডে
অক্ষয় তৃতীয়ার পূজা বিধি
অক্ষয় তৃতীয়া দিনে ভক্তরা বিশেষ পূজা অনুষ্ঠান করেন, যা সমৃদ্ধি ও সৌভাগ্য আনয়ন করে বলে বিশ্বাস করা হয়। পূজা বিধি সম্পর্কে বিস্তারিত জানা যাক:
পূজার প্রস্তুতি ও পদ্ধতি:
-
পবিত্র স্নান: ভক্তরা পবিত্র নদীতে বা বাড়িতে তুলসী, চন্দন মিশ্রিত জলে স্নান করেন।
-
দেবতার আরাধনা: তুলসী, চন্দন, ঘি প্রদীপ এবং মিষ্টি ব্যবহার করে ভগবান বিষ্ণু, দেবী লক্ষ্মী, এবং ভগবান গণেশের পূজা করা হয়।
-
মন্ত্র জপ: লক্ষ্মী বা বিষ্ণু সহস্রনাম মন্ত্র জপ করা খুবই শুভ বলে মনে করা হয়।
-
নৈবেদ্য উৎসর্গ: চাল, বার্লি, এবং সাদা তিল বীজ উৎসর্গ করা হয়।
-
দান-ধ্যান: গরিব ও অসহায়দের খাবার, কাপড় ও অন্যান্য প্রয়োজনীয় জিনিস দান করা হয়।
উপবাস (ব্রত) পদ্ধতি:
অক্ষয় তৃতীয়াতে উপবাস করা খুবই শুভ বলে মনে করা হয়, যা আধ্যাত্মিক পুণ্য ও দৈবী আশীর্বাদ বাড়ায়। উপবাস কয়েক ধরনের হতে পারে:
-
নির্জলা ব্রত: পুরো দিন জল ও খাদ্য গ্রহণ না করে উপবাস
-
ফলাহার ব্রত: কেবল ফল খেয়ে উপবাস
-
সাত্ত্বিক ব্রত: হালকা শাকাহারী খাবার গ্রহণ
সোনা কেনার শুভ মুহূর্ত ও তাৎপর্য
অক্ষয় তৃতীয়া দিনে সোনা ক্রয় করা অত্যন্ত শুভকর বলে বিবেচিত হয়। এটি বিশ্বাস করা হয় যে এই দিনে সোনা ক্রয় করলে তা সমৃদ্ধি ও ধন-সম্পদ বৃদ্ধি করে।
সোনা কেনার শুভ সময়:
-
২৯ এপ্রিল, সন্ধ্যা ৫:৩১ থেকে ৩০ এপ্রিল, সকাল ৫:৪৮ পর্যন্ত
-
শুভ চোঘড়িয়া সময়: সন্ধ্যা ৭:৪৯ থেকে ৯:১৫ পর্যন্ত (লাভ)
-
রাত্রি চোঘড়িয়া সময়: রাত ১০:৪০ থেকে ৩০ এপ্রিল ভোর ২:৫৭ পর্যন্ত (শুভ, অমৃত, চর)
এই দিনে সোনা, রূপা বা মূল্যবান পাথর কেনার বিশ্বাস হল:
-
অবিনাশী সম্পদ: ‘অক্ষয়’ অর্থ কখনো ক্ষয় না হওয়া, তাই এই দিনে কেনা সোনা বা রত্ন কখনও ক্ষয় হবে না এবং ক্রমাগত বৃদ্ধি পাবে বলে বিশ্বাস করা হয়।
-
সমৃদ্ধির প্রতীক: সোনা ও রত্ন লক্ষ্মী দেবীর আশীর্বাদস্বরূপ দীর্ঘস্থায়ী সমৃদ্ধি আনে।
-
জ্যোতিষীয় প্রভাব: এই দিনে গ্রহ নক্ষত্রের অবস্থান মূল্যবান রত্নের প্রভাব বাড়ায়।
ভারতের বিভিন্ন অঞ্চলে অক্ষয় তৃতীয়া উদযাপন
ভারতের বিভিন্ন অঞ্চলে অক্ষয় তৃতীয়া ভিন্ন ভিন্ন রীতি অনুসারে পালিত হয়, তবে মূল বিশ্বাস একই থাকে – এই দিনে শুরু করা যেকোনো কাজ দীর্ঘস্থায়ী সমৃদ্ধি ও সাফল্য নিয়ে আসে।
বিভিন্ন অঞ্চলে অক্ষয় তৃতীয়া উদযাপন:
-
উত্তর প্রদেশ – বৃন্দাবন (অক্ষয় তৃতীয়া ২০২৫): বাঁকে বিহারী মন্দিরে বিশেষ দর্শন; লোকেরা যমুনায় পবিত্র স্নান করে এবং মিষ্টি উৎসর্গ করে।
-
ওড়িশা (ଅକ୍ଷୟ ତୃତୀୟା ২০২৫): রথযাত্রার রথ নির্মাণ কাজ শুরু; কৃষকরা বীজ বপন শুরু করে; দেবী লক্ষ্মীর পূজা অর্চনা করে।
-
মহারাষ্ট্র (अक्षय्य तृतीया): মহিলারা হলুদ-কুমকুম অনুষ্ঠান করে এবং বৈবাহিক সুখ ও সমৃদ্ধির জন্য প্রার্থনা করে।
-
পশ্চিমবঙ্গ (অক্ষয় তৃতীয়া ২০২৫): পরিবারগুলি সোনা কিনে এবং নতুন উদ্যোগ শুরু করে; ব্যবসায়ীরা হিসাব-নিকাশের অনুষ্ঠান করে।
-
তামিলনাড়ু (அட்சய திருதியை ২০২৫/ அக்ஷய திருதியை ২০২৫): মন্দির দর্শন, প্রার্থনা এবং সৌভাগ্যের জন্য সোনা ক্রয়।
অক্ষয় তৃতীয়ার দিনে শুভ কার্যাবলী
অক্ষয় তৃতীয়ার দিন অনেক শুভ কার্য সম্পাদন করা যায়, যেগুলি দীর্ঘস্থায়ী সুফল বয়ে আনে বলে বিশ্বাস করা হয়।
অক্ষয় তৃতীয়ার দিনে করণীয় শুভ কার্যসমূহ
-
পূজা ও আরাধনা: ভগবান বিষ্ণু, দেবী লক্ষ্মী, ভগবান গণেশ এবং ভগবান কুবেরের পূজা করা।
-
মন্ত্র জপ: বিষ্ণু সহস্রনাম বা লক্ষ্মী মন্ত্র জপ করা।
-
দান-ধর্ম: গরিব ও অসহায়দের খাবার, কাপড় বা অর্থ দান করা।
-
সোনা ও রত্ন ক্রয়: সমৃদ্ধির প্রতীক হিসেবে সোনা বা মূল্যবান রত্ন কেনা।
-
উপবাস: আধ্যাত্মিক ও বস্তুগত কল্যাণের জন্য উপবাস পালন করা।
-
নতুন উদ্যোগ শুরু: ব্যবসা, চাকরি বা অন্যান্য নতুন কাজ শুরু করা।
-
গৃহপ্রবেশ ও বিবাহ: গৃহপ্রবেশ অনুষ্ঠান বা বিবাহ অনুষ্ঠান করা।
অক্ষয় তৃতীয়ার জ্যোতিষীয় তাৎপর্য
অক্ষয় তৃতীয়ার গভীর জ্যোতিষীয় তাৎপর্য রয়েছে, যা এই দিনকে বিশেষ মাহাত্ম্য দান করে। আখা তীজ ২০২৫ সূর্যের মেষ রাশিতে প্রবেশ এবং চন্দ্রের বৃষ রাশিতে অবস্থানের সময় হয়।
জ্যোতিষীয় গুরুত্ব:
-
এই দিনে সূর্য ও চন্দ্র উভয়ই সর্বোচ্চ উজ্জ্বলতায় থাকে, যা তাদের আলোর তীব্রতা নয়, বরং তাদের আদর্শ অবস্থান নির্দেশ করে।
-
এই সময়ে তাদের দৈবিক মর্যাদা চরমে পৌঁছায়, যা এই সময়কে অত্যন্ত শুভ করে তোলে।
-
এমন বিশ্বাস করা হয় যে এই দিনে সৌভাগ্য প্রচুর পরিমাণে বিরাজ করে, যার ফলে এই দিনে নতুন উদ্যোগ শুরু করার জন্য শুভ মুহূর্ত খোঁজার প্রয়োজন পড়ে না।
বৈদিক জ্যোতিষীরা অক্ষয় তৃতীয়াকে সমস্ত অশুভ প্রভাব থেকে মুক্ত একটি শুভ দিন হিসেবে বিবেচনা করেন। হিন্দু জ্যোতিষ শাস্ত্র অনুসারে, তিনটি চন্দ্র দিন – যুগাদি, অক্ষয় তৃতীয়া এবং বিজয় দশমী – কোনো শুভ কাজ শুরু করার জন্য কোনো মুহূর্তের প্রয়োজন হয় না, কারণ এই তিনটি দিন সমস্ত অশুভ প্রভাব থেকে মুক্ত2।
প্রতারিত নাকি প্রেরণাদায়ক? জানুন অক্ষয় কুমারের ‘সারফিরা’ সম্পর্কে বিস্তারে!
অক্ষয় তৃতীয়া উদযাপনের সেরা উপায়
অক্ষয় তৃতীয়া উদযাপনের জন্য কিছু সেরা উপায় রয়েছে, যা পারম্পরিক রীতি এবং আধুনিক জীবনযাত্রার মধ্যে সমন্বয় সাধন করে।
অক্ষয় তৃতীয়া উদযাপনের উত্তম পদ্ধতি:
-
পবিত্র স্নান ও পূজা: দিনটি পবিত্র স্নান দিয়ে শুরু করুন এবং প্রধান দেবতাদের পূজা করুন।
-
দান-ধর্ম: কেবল সোনা কেনার পরিবর্তে, অসহায়দের সাহায্য করার জন্য দান করুন। খাদ্য, বস্ত্র বা শিক্ষা সহায়তা দান করুন।
-
পরিবার মিলন: অক্ষয় তৃতীয়া পরিবারের সাথে উদযাপন করুন, একসাথে পূজা করুন এবং দীর্ঘস্থায়ী সম্পর্কের জন্য প্রার্থনা করুন।
-
নতুন শুরু: দিনটিকে নতুন হবি, দক্ষতা শেখা বা ব্যক্তিগত লক্ষ্য নির্ধারণের জন্য ব্যবহার করুন।
-
মূল্যবান বিনিয়োগ: সাবধানতার সাথে মূল্যবান ধাতু বা রত্ন কিনুন, যা ভবিষ্যতের জন্য সম্পদ গড়তে সাহায্য করবে।
-
পূজা সামগ্রী প্রস্তুতি: বাড়িতে দূর্বা, বেলপাতা, ধান, দুর্বাঘাস, হলুদ, চন্দন, কুমকুম এবং অন্যান্য পূজা সামগ্রী প্রস্তুত করুন।
-
সাত্ত্বিক খাবার: সাত্ত্বিক খাবার প্রস্তুত করুন এবং দেবতাদের নৈবেদ্য হিসেবে উৎসর্গ করুন, পরে সেই প্রসাদ পরিবারের সদস্যদের মধ্যে বিতরণ করুন।
অক্ষয় তৃতীয়া ২০২৫, যা ৩০ এপ্রিল বুধবার পালিত হবে, হিন্দু ও জৈন সম্প্রদায়ের জন্য একটি অত্যন্ত শুভ দিন। ‘অক্ষয়’ শব্দের অর্থ ‘কখনও ক্ষয় হয় না’ – এই দিনে করা যেকোনো শুভ কাজ, দান-ধর্ম, বা শুরু করা নতুন উদ্যোগ অফুরন্ত সাফল্য ও সমৃদ্ধি নিয়ে আসে বলে বিশ্বাস করা হয়।
এই দিনটি শুধু সোনা কেনার জন্য নয়, বরং আধ্যাত্মিক উন্নতি, দানশীলতা, এবং নতুন শুরুর জন্যও বিশেষ তাৎপর্যপূর্ণ। পুরাণ অনুসারে, অক্ষয় তৃতীয়া দিনে ভগবান পরশুরামের জন্ম, গঙ্গা নদীর অবতরণ, এবং কৃষ্ণ কর্তৃক পাণ্ডবদের অক্ষয় পাত্র প্রদানের মতো বিভিন্ন ঐতিহাসিক ঘটনাবলি ঘটেছিল।
ভারতের বিভিন্ন অঞ্চলে বিভিন্ন নাম ও রীতিতে এই উৎসব পালিত হলেও, অফুরন্ত সমৃদ্ধি, নতুন শুরু এবং দৈবী আশীর্বাদের অন্তর্নিহিত বিষয় একই থাকে। এই দিনটি আশা ও ইতিবাচকতার নবায়নের দিন হিসেবে কাজ করে, মানুষকে জীবনের যাত্রাকে আশাবাদ ও বিশ্বাসের সাথে গ্রহণ করতে অনুপ্রাণিত করে।অতএব, আগামী ৩০ এপ্রিল, ২০২৫ তারিখে অক্ষয় তৃতীয়া উদযাপনের প্রস্তুতি নিন, শুভ মুহূর্তে পূজা করুন, এবং এই আশীর্বাদময় দিনের সুযোগ নিয়ে আপনার জীবনে অফুরন্ত সমৃদ্ধি ও সাফল্য আনুন।