Passport application document verification: পাসপোর্ট আবেদনের ক্ষেত্রে নথির আসল বা কপি জমা দেওয়ার বিষয়টি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। সাধারণত, পাসপোর্ট আবেদনের জন্য আসল নথি জমা দেওয়ার প্রয়োজন হয়, যাতে সংশ্লিষ্ট দপ্তরগুলি সেগুলির আসলিকতা যাচাই করতে পারে। এই নথিগুলির মধ্যে রয়েছে আধার কার্ড, ভোটার আইডি কার্ড, প্যান কার্ড, জন্ম শংসাপত্র, এবং অন্যান্য প্রয়োজনীয় দলিল।
পাসপোর্ট হয়েছে কিনা চেক করুন মাত্র ২ মিনিটে – জেনে নিন সহজ উপায়
পাসপোর্ট আবেদনের জন্য বিভিন্ন ধরনের নথি প্রয়োজন হয়। এই নথিগুলি সাধারণত আসল হতে হয়, যাতে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ সেগুলির আসলিকতা যাচাই করতে পারে। নিম্নে প্রয়োজনীয় নথিগুলির একটি তালিকা দেওয়া হলো:
নথির ধরন | বর্ণনা |
---|---|
আধার কার্ড | আধার কার্ড হল একটি গুরুত্বপূর্ণ পরিচয়পত্র। |
ভোটার আইডি কার্ড | ভোটার আইডি কার্ড একটি অন্যতম পরিচয়পত্র। |
প্যান কার্ড | আয়কর বিভাগ দ্বারা ইস্যুকৃত প্যান কার্ড। |
জন্ম শংসাপত্র | জন্ম ও মৃত্যু নিবন্ধক বা মিউনিসিপ্যাল কর্পোরেশন দ্বারা ইস্যুকৃত। |
ইউটিলিটি বিল | বিদ্যুৎ, জল বা গ্যাসের বিল। |
নির্বাচন কমিশনের ফটো আইডি | নির্বাচন কমিশন দ্বারা ইস্যুকৃত ফটো আইডি। |
পাসপোর্ট আবেদনের সময় জমা দেওয়া নথিগুলি সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ দ্বারা যাচাই করা হয়। এই যাচাই প্রক্রিয়ায় নথিগুলির আসলিকতা এবং সঠিকতা পরীক্ষা করা হয়। যদি কোনো নথি জাল বা ভুল পাওয়া যায়, তাহলে আবেদন বাতিল করা হতে পারে।বাংলাদেশে, ইমিগ্রেশন ও পাসপোর্ট অধিদপ্তর পাসপোর্ট আবেদনের যাচাই প্রক্রিয়া পরিচালনা করে। এই অধিদপ্তর বাংলাদেশের নাগরিকদের পাসপোর্ট ইস্যু এবং অভিবাসন নিয়ন্ত্রণের দায়িত্বে নিয়োজিত।
জাল পাসপোর্ট রুখতে নতুন অ্যাপ আনছে পশ্চিমবঙ্গ সরকার, কঠোর হচ্ছে ভেরিফিকেশন প্রক্রিয়া
পাসপোর্ট আবেদন প্রক্রিয়াটি অনলাইন এবং অফলাইন উভয় পদ্ধতিতেই সম্পন্ন করা যায়। অনলাইনে আবেদন করার জন্য, আবেদনকারীকে প্রথমে সরকারি ওয়েবসাইটে রেজিস্ট্রেশন করতে হয়। এরপর, প্রয়োজনীয় তথ্য এবং নথি আপলোড করে আবেদন ফর্ম পূরণ করতে হয়। অফলাইনে আবেদন করতে হলে, আবেদনকারীকে নিকটস্থ পাসপোর্ট অফিসে যেতে হয় এবং সেখানে প্রয়োজনীয় নথি সহ আবেদন ফর্ম জমা দিতে হয়।