Think Bengal Logo
  • হোম
  • পশ্চিমবঙ্গ
  • ভারত
  • বাংলাদেশ
  • প্রযুক্তি
  • স্বাস্থ্য টিপস
  • অটোমোবাইল
  • বিবিধ
  • হোম
  • পশ্চিমবঙ্গ
  • ভারত
  • বাংলাদেশ
  • প্রযুক্তি
  • স্বাস্থ্য টিপস
  • অটোমোবাইল
  • বিবিধ
⌂ / পশ্চিমবঙ্গ / বঙ্গের ভোট ময়দানে বিজেপির অবস্থান নিয়ে হাজার একটা প্রশ্ন থেকেই যাচ্ছে

বঙ্গের ভোট ময়দানে বিজেপির অবস্থান নিয়ে হাজার একটা প্রশ্ন থেকেই যাচ্ছে

  • Debolina Roy
  • - ৯:৩৬ পূর্বাহ্ণ
  • মে ৬, ২০২৫
Bengal BJP position in the Bengal election arena

মাত্র দেড় বছর পরেই পশ্চিমবঙ্গ বিধানসভা নির্বাচনের মুখোমুখি হতে চলেছে। ২০২১ সালের বিধানসভা নির্বাচনে ৭৭টি আসনে জয়লাভ করে প্রধান বিরোধী দল হিসেবে আত্মপ্রকাশ করেছিল বিজেপি। কিন্তু ২০২৪ সালের লোকসভা নির্বাচনে ১৮ থেকে নেমে ১২টি আসনে সীমিত হয়ে যাওয়া এবং সাম্প্রতিক ৬টি উপনির্বাচনে সম্পূর্ণ বিধ্বস্ত হওয়ার পর দলের ভেতরে এবং বাইরে প্রশ্ন উঠেছে – পশ্চিমবঙ্গে কি আদৌ বিজেপির জমি শক্ত হবে? দলের কেন্দ্রীয় নেতৃত্ব থেকে আত্মবিশ্বাসের বাণী শোনা গেলেও, বাস্তব চিত্র কি সত্যিই আশাব্যঞ্জক? আসুন গভীরে প্রবেশ করি।

ভোট ময়দানে বঙ্গ বিজেপির অবস্থান: ক্রমাগত পিছু হটা

বাংলার রাজনৈতিক ময়দানে বিজেপির উত্থান-পতনের গল্প অত্যন্ত নাটকীয়। ২০১৯ সালের লোকসভা নির্বাচনে ১৮টি আসন জিতে প্রথমবারের মতো একটি শক্তিশালী দল হিসেবে আত্মপ্রকাশ করে গেরুয়া শিবির। ২০২১ সালের বিধানসভা নির্বাচনে ৭৭টি আসন জিতে প্রধান বিরোধী দল হয়ে ওঠে তারা। কিন্তু এরপর থেকেই দলের ভাগ্যচক্র নেমে যায়। ২০২৪ সালের লোকসভা নির্বাচনে বিজেপি মাত্র ১২টি আসন পেয়ে থাকে, যেখানে তৃণমূল কংগ্রেস ২৯টি আসন দখল করে। সম্প্রতি ৬টি উপনির্বাচনেও বিজেপি একটিও আসন জিততে পারেনি।

ইন্ডিয়া টুডের ‘মুড অফ দ্য নেশন’ পোল অনুযায়ী, পশ্চিমবঙ্গে বর্তমানে তৃণমূল কংগ্রেসের ভোট শেয়ার ৪৬%, যেখানে বিজেপি রয়েছে ৪০%-এ। এই ৬% ব্যবধান ভবিষ্যতের নির্বাচনে কী পরিণাম নিয়ে আসবে, তা নিয়ে নানা জল্পনা রয়েছে।

West Bengal Cpim: বঙ্গ সিপিএমের ঘুম ভাঙবে কবে? ভোটের ময়দানে কি আবার ফিরবে লাল পতাকা?

বঙ্গ বিজেপির অভ্যন্তরীণ সমস্যা

ভোট ময়দানে বঙ্গ বিজেপির অবস্থান দুর্বল হওয়ার পেছনে বহুবিধ কারণ রয়েছে। প্রথমত, দলের অভ্যন্তরীণ দ্বন্দ্ব। পুরানো কর্মীদের ‘অভিমানের’ তালিকা ক্রমশই বাড়তে থাকায় চিন্তিত কেন্দ্রীয় নেতৃত্ব। সেই অভিমান আর বাড়তে দিতে চান না বিজেপির কেন্দ্রীয় নেতারা। দলের রাজ্য পদাধিকারী এবং জেলা সভাপতিদের নিয়ে বৈঠক করে সে কথা স্পষ্ট ভাবে বুঝিয়ে দিয়েছেন বঙ্গ বিজেপির দায়িত্বপ্রাপ্ত কেন্দ্রীয় পর্যবেক্ষক সুনীল বনসল।

সর্বত্র নতুন কমিটিতে বিদায়ী-নবাগতদের সমান অনুপাত রাখার নির্দেশ দিয়েছেন বনসল। তার মূল উদ্দেশ্য – নতুন কমিটিগুলোতে বিদায়ী কমিটি থেকে অন্তত ৫০ শতাংশ সদস্য রাখা। এটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ কারণ নির্বাচন ব্যবস্থাপনায় অভিজ্ঞতার প্রয়োজন রয়েছে। ভোটের দেওয়াল দখল থেকে প্রচার, বাড়ি বাড়ি বুথ স্লিপ পৌঁছে দেওয়া থেকে বুথ আগলানো, ভোটার তালিকার স্ক্রুটিনি থেকে নির্বাচন কমিশনের বিভিন্ন স্তরের আধিকারিকের সঙ্গে যোগাযোগ রাখা – এ সবই গুরুত্বপূর্ণ।

ভোট ময়দানে বঙ্গ বিজেপির সাংগঠনিক দুর্বলতা

কেন্দ্রীয় নেতৃত্ব রাজ্য বিজেপি নেতৃত্বের ছন্নছাড়া অবস্থা নিয়ে উদ্বিগ্ন। বাংলায় মানুষের সঙ্গে বিজেপি নেতাদের জনসংযোগে বিরাট ঘাটতি রয়েছে বলে মনে করছেন তারা। সাংসদ-বিধায়করা নিজেদের এলাকায় সময় দেন না বলে রিপোর্ট পেয়েছেন। এর সাথে যুক্ত হয়েছে দলীয় নেতৃত্বের প্রকাশ্য অন্তর্দ্বন্দ্ব।

একজন কেন্দ্রীয় বিজেপি নেতার মতে, “দলের সম্পদ বুথস্তরের কর্মীরা। তাঁদের বিশ্বাস নড়বড়ে হয়ে গিয়েছে। তাই তাঁরা দায়িত্ব পালন করেননি। বাংলায় এখনও সব বুথে বুথ কমিটি গড়ে ওঠেনি। সাংগঠনিক দুর্বলতাই ব্যর্থতার কারণ।”

এছাড়াও, বঙ্গ-বিজেপি যে রিপোর্ট কেন্দ্রীয় নেতৃত্বকে পাঠিয়েছেন সেটার সঙ্গে বাস্তবের মিল নেই বলে মনে করছেন কেন্দ্রীয় পর্যবেক্ষকরা। সুনীল বনসল, মঙ্গল পান্ডে, আশা লাকড়া প্রত্যেকেই যে রিপোর্ট পেয়েছেন তাতে বঙ্গ-বিজেপির অবস্থা ভাল নয়।

এক দেশ এক ভোট: গণতন্ত্রের নতুন দিগন্ত নাকি ক্ষমতার কেন্দ্রীকরণ?

২০২৬-এর লক্ষ্য: কেন্দ্রীয় নেতৃত্বের আশাবাদ

ভোট ময়দানে বঙ্গ বিজেপির অবস্থান নিয়ে সংশয় থাকলেও, কেন্দ্রীয় নেতৃত্ব এখনও আশাবাদী। কেন্দ্রীয় শিক্ষামন্ত্রী ধর্মেন্দ্র প্রধান স্পষ্টভাবে বলেছেন যে ২০২৬ সালের বিধানসভা নির্বাচনে বিজেপি বাংলায় ক্ষমতায় আসবে। তিনি বলেন, “বিজেপির ভোট শেয়ার বাংলায় ২০১৯ থেকে ৩০-৪০ শতাংশের মধ্যে রয়েছে। আরও ১০ শতাংশ ভোট পেলেই আমরা মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সরকারকে ক্ষমতাচ্যুত করতে পারব। ২০২৬-এ আমরা রাজ্যে ক্ষমতায় থাকব।”

কৌশলগত পরিবর্তন: ‘৫ শতাংশ’ ফর্মুলা

ভোট ময়দানে বঙ্গ বিজেপির অবস্থান মজবুত করার জন্য একটি নতুন কৌশল নিয়ে এগিয়ে চলেছেন বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী। তিনি ‘৫ শতাংশ ফর্মুলা’ নিয়ে এগিয়ে চলেছেন, যা মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের রাজনৈতিক দুর্গ ভেদ করার লক্ষ্যে পরিচালিত।

একসময় বাংলার ‘ভদ্রলোক’ সমাজে জাতপাতের আলোচনা অনুপযুক্ত মনে করা হলেও এখন নির্বাচনী কৌশলের কেন্দ্রবিন্দুতে পরিণত হয়েছে। বিজেপি উচ্চবর্ণের সম্প্রদায়গুলিকে – বিশেষ করে ব্রাহ্মণ, কায়স্থ, এবং বৈদ্যদের – ‘সনাতনী’ হিসেবে চিহ্নিত করে তাদের সাংস্কৃতিক ও ধর্মীয় পরিচয়ের প্রতি আবেদন করছে।

উল্লেখ্য, ২০১৮ সালের এক বিধানসভা বিতর্কে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় প্রথমবারের মতো তার জাতিগত পরিচয় প্রকাশ করে বলেন, “আমি শুধু গর্বিত হিন্দুই নই, আমি একটি ব্রাহ্মণ পরিবারের কন্যা।” এটি রাজ্যের রাজনৈতিক ভাষার পরিবর্তনকে প্রতিফলিত করে।

জাতি-ভিত্তিক সমীকরণ

ভোট ময়দানে বঙ্গ বিজেপির অবস্থান শক্তিশালী করতে জাতি-ভিত্তিক রাজনীতিতে জোর দেওয়া হচ্ছে। পশ্চিমবঙ্গের জনসংখ্যার প্রায় ২৩.৫% তফসিলি জাতি (এসসি), ১৬% অন্যান্য পিছিয়ে পড়া শ্রেণী (ওবিসি), ৫.৮% তফসিলি উপজাতি (এসটি), এবং ২৭% সংখ্যালঘু। ঐতিহাসিকভাবে রাজ্যের প্রত্যেক মুখ্যমন্ত্রী এবং অধিকাংশ মন্ত্রিসভার সদস্য উচ্চবর্ণের ছিলেন।

মাতুয়া, রাজবংশী, এবং কুর্মি সম্প্রদায়ের মতো ঐতিহাসিকভাবে প্রান্তিক গোষ্ঠীগুলি রাজনৈতিক প্রতিনিধিত্ব দাবি করতে শুরু করার সাথে সাথে, বাংলার রাজনৈতিক ভূমি মৌলিক পরিবর্তনের মধ্য দিয়ে যাচ্ছে। এই সম্প্রদায়গুলিকে আকৃষ্ট করা বিজেপির কাছে গুরুত্বপূর্ণ হয়ে উঠেছে।

মুসলিম এবং মহিলা ভোটারদের মাঝে পিছিয়ে

ভোট ময়দানে বঙ্গ বিজেপির অবস্থান দুর্বল হওয়ার অন্যতম কারণ মুসলিম এবং মহিলা ভোটারদের সমর্থন না পাওয়া। মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় শক্তিশালী মুসলিম এবং মহিলা ভোটার ভিত্তি থেকে লাভবান হন। ১৫ বছরের শাসনে কিছু বিরোধিতা সত্ত্বেও, এই দুটি গোষ্ঠীর সমর্থন তাঁর শক্তির উৎস হয়ে রয়েছে।

বিজেপির কাছে একটি বড় সমস্যা হল মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের জনপ্রিয়তাকে চ্যালেঞ্জ করার মতো একজন প্রভাবশালী নেতার অভাব। বাংলাদেশের অস্থিরতা এবং আরজি কর হাসপাতালের ঘটনাকে কাজে লাগানোর চেষ্টা করলেও উপনির্বাচনে তা ফলপ্রসূ হয়নি।

ভোট ময়দানে বঙ্গ বিজেপির ভবিষ্যৎ রণনীতি

কেন্দ্রীয় নেতৃত্বের নির্দেশনা অনুযায়ী, বিজেপি এখন বাংলায় নতুন কমিটি গঠনের সময় পুরনো কমিটি থেকে ৫০% সদস্য রাখার উপর জোর দিচ্ছে। “নতুনরা তো জানবেনই না কী ভাবে ভোট করাতে হয়। যাঁরা এই কাজটা করে আসছেন, তাঁদের কাছ থেকেই তো নতুনদের শিখতে হবে,” বলেছেন বিজেপি নেতারা।

ভবিষ্যতে সফল হতে হলে বিজেপিকে অবশ্যই সাংগঠনিক দুর্বলতা কাটিয়ে উঠতে হবে। যাঁরা পিছিয়ে পড়েছেন বা দূরে সরে গিয়েছেন, তাঁদের সক্রিয় করে তুলতে আরএসএসও ময়দানে নেমেছে। তাতে সকলকে না হলেও অনেককেই ভোটের কাজে ফেরানো সম্ভব হবে বলে বিজেপি নেতৃত্বের আশা।

উত্তরবঙ্গে ভাঙ্গন, দক্ষিণবঙ্গে চ্যালেঞ্জ

সম্প্রতি উপনির্বাচনে পরাজয় এবং মাদারিহাট আসন হারানো উত্তরবঙ্গে বিজেপির মাটি আলগা হচ্ছে বলে ইঙ্গিত দেয়। উত্তরবঙ্গ একসময় বিজেপির শক্তিশালী ঘাঁটি ছিল, যেখানে ২০২১ সালের নির্বাচনে দল ভালো ফল করেছিল। তবে সাম্প্রতিক পরাজয়গুলি সেখানেও দলের দুর্বলতার ইঙ্গিত দেয়।

অন্যদিকে, দক্ষিণবঙ্গে বিজেপির অবস্থান এখনও দুর্বল। হুগলি, হাওড়া, কলকাতা, দক্ষিণ ২৪ পরগনা এবং উত্তর ২৪ পরগনার মতো জেলাগুলিতে দল এখনও শক্তিশালী উপস্থিতি গড়ে তুলতে পারেনি।

ভোট ময়দানে বঙ্গ বিজেপির সম্ভাবনা: উপসংহার

২০২৬ সালের নির্বাচনের আগে বিজেপির কাছে সুযোগ আছে সাংগঠনিক দুর্বলতা কাটিয়ে উঠে, গ্রাসরুট লেভেলে যোগাযোগ বাড়িয়ে, এবং সম্প্রদায় ভিত্তিক চাহিদাগুলিকে সম্বোধন করে নিজের অবস্থান শক্তিশালী করার। কিন্তু এই মুহূর্তে, কেন্দ্রীয় নেতৃত্ব মনে করছেন ২০২৬ সালের বিধানসভা নির্বাচনে ৫০টি আসন জেতাও কঠিন হবে বিজেপির পক্ষে।

তবে রাজনীতিতে সবকিছুই সম্ভব। অবস্থা পরিবর্তন হতে পারে যদি বিজেপি কার্যকরভাবে সাংগঠনিক দুর্বলতা কাটিয়ে উঠতে পারে, বুথ স্তরে শক্তি বাড়াতে পারে, এবং একটি শক্তিশালী স্থানীয় নেতৃত্ব গড়ে তুলতে পারে। ২০১৯ থেকে ২০২১ সালের মধ্যে বিজেপি যেভাবে উত্থান ঘটিয়েছিল, সেই অভিজ্ঞতা থেকে শিক্ষা নিয়ে আগামী দেড় বছরে দল যদি নতুন করে নিজেকে সাজাতে পারে, তবে ২০২৬-এ ভোট ময়দানে বঙ্গ বিজেপির অবস্থান পাল্টে যেতে পারে।

আসন্ন নির্বাচন কেবল বাংলার রাজনীতির দিক নির্ধারণ করবে না, বরং এটি কেন্দ্রীয় রাজনীতিতেও প্রভাব ফেলবে। বিজেপি যদি বাংলাতে ক্ষমতায় আসতে পারে, তবে পূর্ব ভারতে দলের অবস্থান আরও শক্তিশালী হবে। অন্যদিকে, ব্যর্থ হলে দলকে আরও অপেক্ষা করতে হতে পারে।

সাম্প্রতিক খবর:

CPIM Releases Manifesto For Kashmir

দ্রুত উত্থানের পর বিতর্কে মীনাক্ষী: সিপিএমে বিভক্তি ও প্রশ্নের ঝড়

ভারতের সাবমেরিন থেকে নিক্ষেপযোগ্য কে-৬ হাইপারসনিক মিসাইলের সমুদ্র পরীক্ষা শুরুর প্রস্তুতি

ইউরোপে দাবদাহের তাণ্ডব: ফ্রান্সে চরম তাপপ্রবাহে রেকর্ড ভাঙছে তাপমাত্রা

যৌতুকের লোভে বলি হলেন নববধূ: ৮০০ গ্রাম সোনা ও ৭০ লক্ষের গাড়িতেও মিটেনি পাত্রপক্ষের দাবি

ভারতে আসছে ১০ লক্ষ টাকার কমে ৬টি দুর্দান্ত নতুন গাড়ি – জানুন দাম ও ফিচার

জুলাইয়ে দেখা মিলবে রোমাঞ্চকর বাংলা ওয়েব সিরিজের ভোজ! জানুন কোথায় দেখবেন প্রিয় সিরিজগুলো

মাত্র ৩০০০ টাকায় সারা বছর টোল ফ্রি ভ্রমণ – FASTag Annual Pass এর পূর্ণাঙ্গ গাইড

বদলে গেল টিকিট বুকিংয়ের নিয়ম, কি বলছে IRCTC! জানুন বিস্তারিত

‘মাত্র তিন ঘণ্টায় বৈষ্ণোদেবী থেকে শ্রীনগর: চালু হল বিশ্বের সর্বোচ্চ রেলসেতু পেরিয়ে বন্দে ভারত এক্সপ্রেস’

Confirm টিকিটেও যাত্রীর নাম বদলাবেন কিভাবে? সহজ নিয়মেই সমাধান!

অগ্নিবীণা এক্সপ্রেস বন্ধের দিন : সাপ্তাহিক বন্ধের বিস্তারিত তথ্য জানুন

শিয়ালদা-বনগাঁ লাইনে AC লোকাল ট্রেন চলাচল শুরু হচ্ছে, জেনে নিন স্টপেজ ও ভাড়ার বিস্তারিত তথ্য

বুড়িমারী এক্সপ্রেস ট্রেনের সময়সূচী: উত্তরবঙ্গের সাথে রাজধানীর সুবর্ণ সেতু

দীঘার নতুন জগন্নাথ মন্দির: পুরীর অনুরূপ দর্শন এবার বাঙালির দোরগোড়ায়

Skyscanner vs. Google Flights: ২০২৫ সালে সস্তায় বিমান টিকেট খুঁজে পাওয়ার সেরা উপায়

হিমাচল প্রদেশের শীর্ষ ১০ বিলাসবহুল হোটেল ও রিসোর্ট: স্বর্গীয় অভিজ্ঞতার নির্দেশিকা

আরো খবর

নিউজ বাংলা

  • আন্তর্জাতিক
  • বিবিধ
  • বাংলাদেশ
  • বাংলাদেশ রাজনীতি

খেলাধুলা

  • অলিম্পিক
  • ক্রিকেট
  • ফুটবল
  • সংস্কৃতি

টেকনোলজি

  • গেজেট
  • এআই
  • আইওএস
  • প্রযুক্তি

© 2025 Think Bengal All Rights Reserved
  • আমাদের সম্পর্কে
  • যোগাযোগ
  • ফ্যাক্ট চেকিং পলিসি
  • প্রাইভেসি পলিসি
  • কারেকশন পলিসি

Type above and press Enter to search. Press Esc to cancel.