স্টাফ রিপোর্টার
১৭ অক্টোবর ২০২৪, ১:১৯ অপরাহ্ণ
অনলাইন সংস্করণ

চট্টগ্রামের নাম বদলের রহস্য: ৪৮ বার পরিবর্তনের পর ‘প্রাচ্যের রানি’র নতুন পরিচয়

Chittagong name changes evolution history: চট্টগ্রাম বাংলাদেশের দ্বিতীয় বৃহত্তম শহর এবং প্রধান সমুদ্রবন্দর। এই ঐতিহ্যবাহী শহরের নাম বিভিন্ন সময়ে বিভিন্নভাবে পরিবর্তিত হয়েছে। সর্বশেষ ২০১৮ সালে বাংলাদেশ সরকার এর আনুষ্ঠানিক ইংরেজি বানান ‘Chittagong’ থেকে পরিবর্তন করে ‘Chattogram’ করেছে।
কিন্তু এর আগে এই শহরের নাম অন্তত ৪৮ বার পরিবর্তিত হয়েছে বলে জানা যায়।চট্টগ্রামের ইতিহাস অত্যন্ত প্রাচীন। প্রস্তর যুগের জীবাশ্ম ও যন্ত্রপাতি এই অঞ্চলে পাওয়া গেছে, যা প্রমাণ করে যে নিওলিথিক যুগ থেকেই এখানে মানুষের বসবাস ছিল। খ্রিস্টপূর্ব ৪র্থ শতাব্দী থেকেই এটি একটি বন্দর শহর হিসেবে পরিচিত। খ্রিস্টীয় ২য় শতাব্দীতে টলেমির বিশ্ব মানচিত্রে চট্টগ্রাম বন্দরকে পূর্বাঞ্চলের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ বন্দর হিসেবে চিহ্নিত করা হয়েছিল।চট্টগ্রামের নামকরণের পিছনে বিভিন্ন মত রয়েছে। একটি মতানুসারে, ‘চট্টগ্রাম’ শব্দটি ‘চাটি’ এবং ‘গ্রাম’ শব্দ দুটি থেকে এসেছে। ‘চাটি’ মানে মাটির প্রদীপ এবং ‘গ্রাম’ মানে গ্রাম বা জনপদ।
চট্টগ্রামে পূজামণ্ডপে ইসলামী সংগীত পরিবেশন: গ্রেপ্তারের নির্দেশ, উত্তেজনা বিরাজমান
স্থানীয় কিংবদন্তি অনুযায়ী, প্রাচীনকালে এই অঞ্চলে মাটির প্রদীপ তৈরি ও সরবরাহ করা হত বিভিন্ন রাজদরবার ও বিশ্ববিদ্যালয়ে। স্থানীয় উচ্চারণভেদে ‘চাটিগ্রাম’ ক্রমে ‘চিটা-গাঁও’ হয়ে যায়। এখানে ‘গাঁও’ শব্দটি নাসিক ‘গ’ দিয়ে উচ্চারিত হয় যার অর্থও গ্রাম।অন্য একটি মতে, আরাকানি ভাষায় ‘সিট-টা-গুং’ থেকে চট্টগ্রাম নামটি এসেছে। ‘শ্বেত গঙ্গ’ (সাদা সমুদ্র) থেকেও নামটি আসতে পারে বলে কেউ কেউ মনে করেন। ‘চৈত্যগ্রাম’ থেকেও নামটি এসেছে বলে অনেকে মনে করেন, কারণ প্রাচীনকালে এখানে বৌদ্ধ চৈত্য বা মঠ ছিল।৭ম শতাব্দীতে চীনা পরিব্রাজক শুয়ান জাং চট্টগ্রামকে “কুয়াশা ও জলের মধ্য থেকে উঠে আসা একটি ঘুমন্ত সুন্দরী” হিসেবে বর্ণনা করেছিলেন। ৯ম শতাব্দী থেকে আরব বণিকরা চট্টগ্রামে আসা-যাওয়া শুরু করেন।
১১৫৪ সালে আল-ইদ্রিসি বসরা ও চট্টগ্রামের মধ্যে একটি ব্যস্ত নৌপথের কথা উল্লেখ করেছেন, যা আব্বাসীয় রাজধানী বাগদাদের সাথে চট্টগ্রামকে সংযুক্ত করত।পর্তুগিজ ও ভেনিসীয় নাবিকরা চট্টগ্রামকে ‘পোর্তো গ্রান্দে’ বা ‘বৃহৎ বন্দর’ নামে অভিহিত করতেন। ১৫৫২ সালে পর্তুগিজ ঐতিহাসিক জোয়াও দে বারোস চট্টগ্রামকে “বাংলা রাজ্যের সবচেয়ে বিখ্যাত ও সমৃদ্ধ শহর” হিসেবে বর্ণনা করেছিলেন। প্রাচীন পর্তুগিজ ও অন্যান্য লেখকদের বর্ণিত ‘বেঙ্গালা’ শহরের সাথে চট্টগ্রামকে সাধারণত চিহ্নিত করা হয়।১৪ শতাব্দীতে মুসলিমরা চট্টগ্রাম জয় করে। পরবর্তী শতাব্দীতে এটি আরাকানিদের অধীনে চলে যায়। আরাকানি ও তাদের পর্তুগিজ মার্সেনারিদের জলদস্যুতার কারণে বাংলার মোগল শাসনকর্তা শায়েস্তা খান ১৬৬৬ সালে একটি শক্তিশালী বাহিনী পাঠিয়ে এই অঞ্চল দখল করেন। ১৭৬০ সালে চট্টগ্রাম ব্রিটিশ ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানির হাতে চলে যায়।
মোগল আমলে চট্টগ্রামের নাম পরিবর্তন করে রাখা হয়েছিল ‘ইসলামাবাদ’। এই নামটি পুরনো শহরের কিছু অংশে এখনও ব্যবহৃত হয়। ১৮৮৪ সালে ব্রিটিশ ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানি চাকমা রানী কালিন্দী রানীর সময় চাকমা সার্কেল ভেঙে নতুন মং সার্কেল তৈরি করে।১৯৪৭ সালে ভারত বিভাজনের পর চট্টগ্রামের গুরুত্ব আরও বেড়ে যায়। কলকাতা বন্দর থেকে অনেক ব্যবসা-বাণিজ্য চট্টগ্রামে স্থানান্তরিত হয় এবং বন্দরের উন্নয়ন করা হয়। বর্তমানে চট্টগ্রাম বাংলাদেশের প্রধান সমুদ্রবন্দর এবং দেশের বাণিজ্যিক রাজধানী হিসেবে পরিচিত।২০১৮ সালের এপ্রিল মাসে বাংলাদেশ সরকারের মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ চট্টগ্রামের ইংরেজি নাম ‘Chittagong’ থেকে পরিবর্তন করে ‘Chattogram’ করার সিদ্ধান্ত নেয়। এই সিদ্ধান্ত বাংলাদেশের গণমাধ্যমে সমালোচিত হয়েছিল। নামের এই পরিবর্তন ১০ সেপ্টেম্বর ২০১৮ থেকে কার্যকর হয়।
চট্টগ্রামের নাম পরিবর্তনের ইতিহাস বিশ্লেষণ করলে দেখা যায় যে, বিভিন্ন ভাষা, সংস্কৃতি ও ঐতিহাসিক পটভূমির কারণে এর নাম বারবার পরিবর্তিত হয়েছে। প্রাচীন বাংলা, আরাকানি, আরবি, পর্তুগিজ, ডাচ, ইংরেজি – সব ভাষাতেই এর নামের বিভিন্ন রূপ দেখা গেছে। এর মধ্যে উল্লেখযোগ্য কয়েকটি নাম হল:
১. চাটিগাঁও
২. চাটগাঁ
৩. চৈত্যভূমি
৪. চট্টলা
৫. সিটাগাং
৬. শাট্ট আল-গাঞ্জ
৭. সাদকাওয়ান
৮. জাতজাম
৯. সিট-টা-গুং
১০. পোর্তো গ্রান্দে
১১. জ্বালন্ধর
১২. সামান্দার
১৩. ইসলামাবাদ
১৪. চট্টগ্রাম
১৫. চট্টোগ্রাম
এই নামগুলোর মধ্যে কিছু নাম ঐতিহাসিক গ্রন্থে পাওয়া গেছে, কিছু স্থানীয় ঐতিহ্যে প্রচলিত, আবার কিছু বিদেশি পর্যটক বা ব্যবসায়ীদের লেখনীতে উল্লেখিত। প্রতিটি নামের পিছনে রয়েছে একটি করে গল্প, যা চট্টগ্রামের সমৃদ্ধ ইতিহাস ও সংস্কৃতির প্রতিফলন।চট্টগ্রামের নাম পরিবর্তনের এই দীর্ঘ ইতিহাস প্রমাণ করে যে, এই শহর সদা পরিবর্তনশীল ও গতিশীল। বিভিন্ন সভ্যতা ও সংস্কৃতির সংমিশ্রণে গড়ে উঠা এই শহর তার পরিচয়কে নতুন করে সাজিয়েছে প্রতিটি যুগে। ‘প্রাচ্যের রানী’ হিসেবে পরিচিত এই শহর তার সৌন্দর্য, ঐতিহ্য ও গুরুত্ব বজায় রেখেছে নাম যাই হোক না কেন।বর্তমানে ‘Chattogram’ নামটি ব্যবহার করা হলেও, এর আগের নামগুলো এখনও বিভিন্ন ভাষায় ব্যবহৃত হয়। যেমন, হিন্দি, উর্দু, পাঞ্জাবি, চাটগাঁইয়া ও অন্যান্য বাংলা উপভাষায় ‘চাটগাঁও’ নামটি এখনও প্রচলিত।
আরবি ভাষায় চট্টগ্রামকে এখনও ‘জাতজাম’ বলা হয়।চট্টগ্রামের এই বহুমাত্রিক পরিচয় ও নামের বৈচিত্র্য এর সমৃদ্ধ ইতিহাস ও সাংস্কৃতিক গুরুত্বের প্রতীক। প্রতিটি নাম এর একটি বিশেষ সময় বা ঐতিহাসিক পর্যায়কে চিহ্নিত করে। এই নাম পরিবর্তনের ইতিহাস চট্টগ্রামের সাংস্কৃতিক বৈচিত্র্য, বহুজাতিক প্রভাব এবং ঐতিহাসিক গুরুত্বের প্রমাণ বহন করে।চট্টগ্রামের নাম পরিবর্তনের পিছনে বিভিন্ন কারণ রয়েছে। এর মধ্যে রাজনৈতিক পরিবর্তন, ধর্মীয় প্রভাব, ভাষাগত বিবর্তন এবং সাংস্কৃতিক রূপান্তর অন্যতম। উদাহরণস্বরূপ, মোগল আমলে ‘ইসলামাবাদ’ নামকরণ করা হয়েছিল ইসলামি শাসনের প্রভাব প্রতিষ্ঠার জন্য। আবার, ব্রিটিশ আমলে ‘Chittagong’ নামটি প্রচলিত হয় যা মূলত স্থানীয় উচ্চারণের ইংরেজি রূপান্তর।চট্টগ্রামের ভৌগোলিক অবস্থান এর নামকরণে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছে।
সমুদ্রের কাছাকাছি অবস্থান, পাহাড়ি এলাকা এবং নদী-নালার উপস্থিতি এর নামকরণে প্রভাব ফেলেছে। যেমন, ‘শ্বেত গঙ্গা’ নামটি সম্ভবত কর্ণফুলী নদীর সাদা ফেনিল জলের কারণে দেওয়া হয়েছিল।চট্টগ্রামের বাণিজ্যিক গুরুত্বও এর নামকরণে প্রভাব ফেলেছে। বিভিন্ন দেশের বণিকরা নিজেদের ভাষায় এই বন্দর শহরের নাম দিয়েছেন। যেমন, আরব বণিকরা এটিকে ‘সাদকাওয়ান’ নামে অভিহিত করতেন।চট্টগ্রামের নাম পরিবর্তনের ইতিহাস এর সামাজিক ও সাংস্কৃতিক পরিবর্তনের ধারাকেও প্রতিফলিত করে। প্রতিটি নতুন নাম একটি নতুন যুগের সূচনা করেছে। যেমন, স্বাধীনতার পর ‘চট্টগ্রাম’ নামটি জাতীয় পরিচয়ের অংশ হিসেবে গুরুত্ব পেয়েছে।চট্টগ্রামের নাম পরিবর্তনের প্রভাব শুধু স্থানীয় পর্যায়েই সীমাবদ্ধ নয়। এর প্রভাব আন্তর্জাতিক পর্যায়েও পড়েছে। বিশ্বের বিভিন্ন মানচিত্রে, নৌ-চার্টে এবং ব্যবসায়িক নথিপত্রে চট্টগ্রামের নাম বিভিন্নভাবে লেখা হয়েছে। এটি আন্তর্জাতিক বাণিজ্য ও কূটনীতিতে বিভ্রান্তি সৃষ্টি করেছে।
চট্টগ্রামের নাম পরিবর্তনের ইতিহাস গবেষকদের কাছে একটি আকর্ষণীয় বিষয়। ভাষাবিজ্ঞানী, ঐতিহাসিক এবং নৃতাত্ত্বিকরা এই নাম পরিবর্তনের ধারা নিয়ে গবেষণা করেছেন। এই গবেষণা থেকে বাংলাদেশের ভাষা, সংস্কৃতি এবং ইতিহাসের নতুন দিক উন্মোচিত হয়েছে।চট্টগ্রামের নাম পরিবর্তনের ইতিহাস স্থানীয় লোকসাহিত্য ও কিংবদন্তিতেও স্থান পেয়েছে। বিভিন্ন গল্প ও কাহিনীতে চট্টগ্রামের নামের উৎপত্তি নিয়ে নানা ব্যাখ্যা দেওয়া হয়েছে। এই গল্পগুলো স্থানীয় ঐতিহ্য ও সংস্কৃতির অবিচ্ছেদ্য অংশ হয়ে উঠেছে।চট্টগ্রামের নাম পরিবর্তনের প্রক্রিয়া কখনও কখনও বিতর্কের জন্ম দিয়েছে। বিশেষ করে সাম্প্রতিক সময়ে ‘Chittagong’ থেকে ‘Chattogram’-এ পরিবর্তন নিয়ে নানা মহলে আলোচনা-সমালোচনা হয়েছে। কেউ কেউ মনে করেন এই পরিবর্তন প্রয়োজনীয় ছিল, আবার অনেকে মনে করেন এটি অপ্রয়োজনীয় ও বিভ্রান্তিকর।চট্টগ্রামের নাম পরিবর্তনের ইতিহাস শহরের পরিচয় ও ঐতিহ্যের সাথে গভীরভাবে জড়িত। প্রতিটি নাম এর একটি বিশেষ সময়কে চিহ্নিত করে। ‘চাটিগাঁও’ নামটি যেমন প্রাচীন বাঙালি সভ্যতার স্মারক, তেমনি ‘ইসলামাবাد’ নামটি মোগল শাসনের প্রতীক।
রাজপুত রাজকুমার যিনি গড়েছিলেন ৩০০ বছর আগে ভারতের সর্বোত্তম পরিকল্পিত শহর
‘পোর্তো গ্রান্দে’ নামটি পর্তুগিজ প্রভাবের কথা স্মরণ করিয়ে দেয়, আর ‘Chittagong’ নামটি ব্রিটিশ ঔপনিবেশিক আমলের স্মৃতি বহন করে।চট্টগ্রামের নাম পরিবর্তনের ইতিহাস এর জনগোষ্ঠীর বৈচিত্র্যকেও প্রতিফলিত করে। বিভিন্ন ধর্ম, জাতি ও ভাষার মানুষের সহাবস্থান এই শহরকে একটি বহুমাত্রিক পরিচয় দিয়েছে। এই বৈচিত্র্য তার নামেও প্রতিফলিত হয়েছে।চট্টগ্রামের নাম পরিবর্তনের ইতিহাস শুধু অতীতের গল্প নয়, এটি ভবিষ্যতের দিকেও ইঙ্গিত করে। যেভাবে অতীতে নাম পরিবর্তিত হয়েছে, ভবিষ্যতেও তা হতে পারে। এটি প্রমাণ করে যে চট্টগ্রাম একটি গতিশীল ও পরিবর্তনশীল শহর, যা সময়ের সাথে সাথে নিজেকে নতুন করে সাজাতে জানে।
চট্টগ্রামের নাম পরিবর্তনের ইতিহাস থেকে আমরা শিখতে পারি যে, একটি শহরের পরিচয় কখনও স্থির নয়। এটি সময়ের সাথে সাথে পরিবর্তিত হয়, নতুন অর্থ ও তাৎপর্য লাভ করে। এই পরিবর্তন প্রক্রিয়া শহরের জীবন্ততা ও প্রাণবন্ততার প্রমাণ।সর্বশেষে বলা যায়, চট্টগ্রামের নাম যতবারই পরিবর্তিত হোক না কেন, এর মূল পরিচয় অপরিবর্তিত রয়েছে। এটি এখনও ‘প্রাচ্যের রানী’, বাংলাদেশের বাণিজ্যিক রাজধানী এবং একটি ঐতিহ্যবাহী বন্দর শহর। নাম যাই হোক না কেন, চট্টগ্রাম তার অনন্য ঐতিহ্য, সমৃদ্ধ সংস্কৃতি এবং গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা বজায় রেখেছে এবং ভবিষ্যতেও রাখবে।
মন্তব্য করুন

মন্তব্য করুন

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়

ইউনুসের ‘নতুন’ বাংলাদেশে ধর্ষণের ঊর্ধ্বগতি: রাজপথে প্রতিবাদের ঝড় ছাত্রদের

ভারতে ইন্টারনেট বিপ্লবের নতুন দিগন্ত: স্টারলিঙ্কের সঙ্গে এয়ারটেলের ঐতিহাসিক চুক্তি

অস্ত্র আমদানির দৌড়ে শীর্ষে ইউক্রেন, ভারতের স্থান দ্বিতীয়: বিশ্বে কী বার্তা?

মুসলিম ভোট ব্যাঙ্কে নজর! বঙ্গের সব আসনে লড়তে প্রস্তুত আইএমআইএম

হোলির রঙে ব্যাঙ্ক বন্ধ: আগামীকাল থেকে টানা ৪ দিন ভারতের বিভিন্ন রাজ্যে ব্যাঙ্ক ছুটি, তালিকা দেখে নিন

কেকেআরের প্রস্তুতি শুরু: কলকাতায় নাইটদের ক্যাপ্টেন-কোচের সঙ্গে প্রকাশিত হল প্র্যাক্টিস সূচি

শিক্ষামন্ত্রীর বাড়ির সামনে ‘ক্রিমিনাল’ পোস্টার: সিপিএম নেতার থানায় তলব!

কলকাতার Zakaria Street-এর মাস্ট ভিজিট ফুড স্টল: একটি খাদ্যপ্রেমীর স্বর্গভূমি

অলক্ষ্যে ঋত্বিক: ঋত্বিক ঘটকের জীবনালেখ্য নিয়ে আসছে বাঙালির প্রতীক্ষিত চলচ্চিত্র

আইপিএল-এ তামাকের বিজ্ঞাপন বন্ধ! স্বাস্থ্যমন্ত্রকের কড়া নির্দেশ জারি!

১০

দেওয়ালের কোন দিকে কোন রঙ শুভ? বাস্তুশাস্ত্রের চোখে একটি গভীর দৃষ্টিপাত

১১

ডিএলএফ-এমআরএফ-আমূল-পেটিএম: সংক্ষিপ্ত নামেই ভারত বিখ্যাত, এবার জেনে নিন এই ব্র্যান্ডগুলোর পুরো নাম!

১২

সেক্সসমনিয়া: ঘুমের মধ্যে লুকিয়ে থাকা এক বিরল রহস্য

১৩

ভীষণ ক্ষতিকর Non-Stick প্যানে রান্না করছেন না তো? জেনে নিন সেরা বিকল্পগুলো

১৪

কাক ডাকার ফলাফল: ইসলাম ও হিন্দু শাস্ত্রে কী বলা আছে?

১৫

দিনে ৮ ঘণ্টা AC চালালে মাসে কত ‘Electric Bill’ আসবে? সহজ হিসেবে নিশ্চিন্তে থাকুন

১৬

প্রাক্তনের সঙ্গে যোগাযোগ রাখা কি বুদ্ধিমানের কাজ? একটি গভীর বিশ্লেষণ

১৭

চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি জয়ের জাদু: কীভাবে ভারত হয়ে উঠল অপ্রতিরোধ্য?

১৮

বাংলার প্রথম এসি লোকাল ট্রেন শিয়ালদা-কৃষ্ণনগর রুটে, ভাড়া কত জানেন?

১৯

ভারতে রাজ্যভিত্তিক হীরার মজুদ: কোন রাজ্য হীরা উৎপাদনে সেরা?

২০
close