Think Bengal Logo
  • হোম
  • পশ্চিমবঙ্গ
  • ভারত
  • বাংলাদেশ
  • প্রযুক্তি
  • স্বাস্থ্য টিপস
  • অটোমোবাইল
  • বিবিধ
  • হোম
  • পশ্চিমবঙ্গ
  • ভারত
  • বাংলাদেশ
  • প্রযুক্তি
  • স্বাস্থ্য টিপস
  • অটোমোবাইল
  • বিবিধ
⌂ / ভ্রমণ / ‘ওকে’: ঢাকার প্রথম ইংলিশ রেস্তোরাঁ! একটি ঐতিহাসিক স্থাপত্য যা বাংলাদেশের খাদ্যসংস্কৃতিকে বদলে দিয়েছিল

‘ওকে’: ঢাকার প্রথম ইংলিশ রেস্তোরাঁ! একটি ঐতিহাসিক স্থাপত্য যা বাংলাদেশের খাদ্যসংস্কৃতিকে বদলে দিয়েছিল

  • Manoshi Das
  • - ৭:১৩ পূর্বাহ্ণ
  • অক্টোবর ৯, ২০২৪
Dhaka first English restaurant Oke: ঢাকার বুকে একটি ঐতিহাসিক স্থাপত্য হিসেবে দাঁড়িয়ে আছে ‘ওকে’ নামের প্রথম ইংলিশ রেস্তোরাঁ। এই রেস্তোরাঁটি শুধু খাবারের জন্যই নয়, বরং বাংলাদেশের খাদ্যসংস্কৃতির ইতিহাসে একটি গুরুত্বপূর্ণ অধ্যায় হিসেবে বিবেচিত হয়।

‘ওকে’ রেস্তোরাঁর প্রতিষ্ঠাতা ছিলেন ডলি জোন্স, যিনি আজিম বখশের কাছে ‘আন্টি’ হিসেবে পরিচিত ছিলেন। ডলির বাবা রবার্ট জোন্স এবং আজিমের বাবা মওলা বখশ সরদারের মধ্যে ছিল গভীর বন্ধুত্ব। এই বন্ধুত্বের সূত্র ধরেই হয়তো ডলি জোন্স ঢাকায় প্রথম ইংলিশ রেস্তোরাঁ খোলার সাহস পেয়েছিলেন।দেশভাগের কিছু আগে বা পরে রবার্ট জোন্স তাঁর মেয়ে ডলিকে নিয়ে ভারত চলে যান। কিন্তু ডলি জোন্স তাঁর পিতার বন্ধু মওলা বখশ সরদারের পরিবারের সাথে যোগাযোগ রাখেন। এই যোগাযোগের ফলেই হয়তো তিনি পরবর্তীতে ঢাকায় ফিরে আসেন এবং ‘ওকে’ রেস্তোরাঁ প্রতিষ্ঠা করেন।’ওকে’ রেস্তোরাঁর প্রতিষ্ঠাকাল সম্পর্কে নির্দিষ্ট কোনো তথ্য পাওয়া যায়নি।

নেতাজির প্রিয় রেস্তোরাঁ: ১০০ বছর ধরে ঐতিহ্যবাহী খাবার পরিবেশন করছে স্বাধীন ভারত হিন্দু হোটেল

তবে এটি যে ঢাকার প্রথম ইংলিশ রেস্তোরাঁ ছিল, সে বিষয়ে কোনো সন্দেহ নেই। সাদ উর রহমান তাঁর ‘ঢাকাই খাবার ও খাদ্যসংস্কৃতি’ গ্রন্থে উল্লেখ করেছেন যে, ওকে হোটেল ছিল ঢাকার প্রথম হোটেল ও রেস্টুরেন্ট।’ওকে’ রেস্তোরাঁর প্রতিষ্ঠা শুধু ঢাকার খাদ্যসংস্কৃতিতেই নয়, সমগ্র বাংলাদেশের হোটেল ও রেস্টুরেন্ট ব্যবসায় একটি নতুন যুগের সূচনা করে। এর প্রভাব এতটাই ব্যাপক ছিল যে, পরবর্তীতে দেশজুড়ে হোটেল ও রেস্টুরেন্টের সংখ্যা দ্রুত বৃদ্ধি পেতে থাকে।বর্তমানে বাংলাদেশে হোটেল-রেস্টুরেন্টের সংখ্যা ৪ লাখ ৩৬ হাজার ২৭৪টি, যা ২০১০ সালে ছিল ২ লাখ ৭৫ হাজার ৩২৪টি। এই পরিসংখ্যান থেকে বোঝা যায় যে, গত ১১ বছরে দেশে হোটেল ও রেস্টুরেন্টের সংখ্যা প্রায় দ্বিগুণ হয়েছে। এই বৃদ্ধির পেছনে ‘ওকে’ রেস্তোরাঁর ভূমিকা অনস্বীকার্য।
হোটেল ও রেস্টুরেন্ট খাতের এই বিপুল বৃদ্ধি শুধু সংখ্যাগতভাবেই নয়, অর্থনৈতিক দিক থেকেও উল্লেখযোগ্য। গত ১১ বছরে এই খাতের বার্ষিক মূল্য সংযোজন ২২৩ শতাংশ বৃদ্ধি পেয়ে ৩৮ হাজার কোটি টাকায় পৌঁছেছে। এই অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি দেশের সামগ্রিক অর্থনীতিতে একটি গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখছে।হোটেল ও রেস্টুরেন্ট খাতের এই বিকাশ কর্মসংস্থানের ক্ষেত্রেও ব্যাপক প্রভাব ফেলেছে। গত ১১ বছরে এই খাতে ১১ লাখেরও বেশি নতুন কর্মসংস্থান সৃষ্টি হয়েছে। এই কর্মসংস্থান সৃষ্টি দেশের বেকারত্ব সমস্যা সমাধানে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করছে।’ওকে’ রেস্তোরাঁর প্রতিষ্ঠা শুধু একটি ব্যবসায়িক উদ্যোগ ছিল না, এটি ছিল একটি সাংস্কৃতিক বিপ্লব। এই রেস্তোরাঁ প্রথম বাঙালি জনগোষ্ঠীকে ইংরেজি খাবারের স্বাদ উপভোগ করার সুযোগ করে দেয়।
এর ফলে, বাংলাদেশের খাদ্যসংস্কৃতিতে একটি নতুন মাত্রা যোগ হয়।’ওকে’ রেস্তোরাঁর মেনুতে কী কী খাবার ছিল, সে সম্পর্কে নির্দিষ্ট কোনো তথ্য পাওয়া যায়নি। তবে, এটি যেহেতু একটি ইংলিশ রেস্তোরাঁ ছিল, তাই অনুমান করা যায় যে এখানে বিভিন্ন ধরনের ইংরেজি খাবার পরিবেশন করা হত। এর মধ্যে হয়তো ছিল রোস্ট বিফ, ফিশ অ্যান্ড চিপস, শেপার্ডস পাই, ইংলিশ ব্রেকফাস্ট ইত্যাদি।’ওকে’ রেস্তোরাঁর প্রতিষ্ঠা শুধু খাদ্যসংস্কৃতিতেই নয়, সামাজিক ক্ষেত্রেও একটি গুরুত্বপূর্ণ পরিবর্তন নিয়ে আসে। এই রেস্তোরাঁ ঢাকাবাসীকে একটি নতুন ধরনের সামাজিক মিলনস্থল উপহার দেয়। এখানে মানুষ শুধু খাবার খেতে আসত না, বরং বন্ধু-বান্ধব ও পরিবারের সাথে সময় কাটাতে আসত।’ওকে’ রেস্তোরাঁর প্রতিষ্ঠা ঢাকার ব্যবসায়িক পরিমণ্ডলেও একটি নতুন যুগের সূচনা করে।
এর আগে ঢাকায় এমন কোনো আধুনিক ধাঁচের রেস্তোরাঁ ছিল না। ‘ওকে’ রেস্তোরাঁর সাফল্য অন্যান্য ব্যবসায়ীদেরও উৎসাহিত করে এবং ধীরে ধীরে ঢাকায় আরও অনেক আধুনিক রেস্তোরাঁ গড়ে ওঠে।’ওকে’ রেস্তোরাঁর প্রতিষ্ঠাতা ডলি জোন্স সম্ভবত একজন দূরদর্শী ব্যবসায়ী ছিলেন। তিনি বুঝতে পেরেছিলেন যে, ঢাকার মতো একটি বড় শহরে একটি আধুনিক ইংলিশ রেস্তোরাঁর চাহিদা রয়েছে। তাঁর এই দূরদর্শিতা ও সাহসী পদক্ষেপ ঢাকার খাদ্যসংস্কৃতিতে একটি নতুন অধ্যায়ের সূচনা করে।’ওকে’ রেস্তোরাঁর প্রতিষ্ঠা শুধু ঢাকার খাদ্যসংস্কৃতিতেই নয়, বাংলাদেশের ইতিহাসেও একটি গুরুত্বপূর্ণ ঘটনা। এটি প্রমাণ করে যে, দেশভাগের পরও ভারত ও বাংলাদেশের মানুষের মধ্যে যোগাযোগ ও সম্পর্ক বজায় ছিল। ডলি জোন্সের মতো একজন ভারতীয় নাগরিকের ঢাকায় এসে ব্যবসা শুরু করা এর একটি উজ্জ্বল উদাহরণ।
‘ওকে’ রেস্তোরাঁর প্রতিষ্ঠা বাংলাদেশের নারী উদ্যোক্তাদের জন্যও একটি অনুপ্রেরণার উৎস। ডলি জোন্স একজন নারী হয়েও সেই সময়ে একটি সফল ব্যবসা প্রতিষ্ঠা করতে সক্ষম হয়েছিলেন। এটি অন্যান্য নারী উদ্যোক্তাদের জন্য একটি পথ প্রদর্শক হিসেবে কাজ করেছে।’ওকে’ রেস্তোরাঁর ভবিষ্যৎ কী হয়েছিল, সে সম্পর্কে কোনো নির্দিষ্ট তথ্য পাওয়া যায়নি। তবে, এর ঐতিহাসিক গুরুত্ব অনস্বীকার্য। এটি ঢাকার প্রথম ইংলিশ রেস্তোরাঁ হিসেবে ইতিহাসে স্থান করে নিয়েছে।সারসংক্ষেপে বলা যায়, ‘ওকে’ রেস্তোরাঁ ঢাকার খাদ্যসংস্কৃতি, ব্যবসায়িক পরিমণ্ডল এবং সামাজিক জীবনে একটি যুগান্তকারী পরিবর্তন এনেছিল। এর প্রভাব আজও অনুভূত হয় বাংলাদেশের হোটেল ও রেস্টুরেন্ট খাতে। ‘
ওকে’ রেস্তোরাঁর গল্প আমাদের মনে করিয়ে দেয় যে, এক’ওকে’ রেস্তোরাঁর গল্প আমাদের মনে করিয়ে দেয় যে, একটি সাহসী উদ্যোগ কীভাবে একটি সমাজের খাদ্যসংস্কৃতি ও অর্থনীতিকে প্রভাবিত করতে পারে।’ওকে’ রেস্তোরাঁর প্রতিষ্ঠা ঢাকার পর্যটন শিল্পের বিকাশেও গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছিল। একটি আধুনিক ইংলিশ রেস্তোরাঁর উপস্থিতি শহরের আকর্ষণ বাড়িয়েছিল, যা বিদেশি পর্যটকদের আকৃষ্ট করতে সাহায্য করেছিল। এটি ঢাকাকে একটি আন্তর্জাতিক মানের শহর হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করতে সহায়তা করেছিল।’ওকে’ রেস্তোরাঁর প্রভাব শুধু ঢাকাতেই সীমাবদ্ধ ছিল না। এর সাফল্য অন্যান্য শহরেও অনুরূপ উদ্যোগ গ্রহণের জন্য অনুপ্রেরণা যোগাতে থাকে। ফলে, দেশের বিভিন্ন বড় শহরে ধীরে ধীরে আধুনিক রেস্তোরাঁ গড়ে উঠতে থাকে।
এভাবে ‘ওকে’ রেস্তোরাঁ বাংলাদেশের সামগ্রিক খাদ্য শিল্পের আধুনিকীকরণে একটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।’ওকে’ রেস্তোরাঁর প্রতিষ্ঠা বাংলাদেশের খাদ্য প্রযুক্তির ক্ষেত্রেও একটি নতুন যুগের সূচনা করে। ইংরেজি খাবার প্রস্তুত ও পরিবেশনের জন্য প্রয়োজনীয় আধুনিক যন্ত্রপাতি ও প্রযুক্তি দেশে আসতে শুরু করে। এর ফলে, দেশের খাদ্য প্রস্তুত প্রক্রিয়া ও পরিবেশন ব্যবস্থা আরও উন্নত ও স্বাস্থ্যসম্মত হয়ে ওঠে।’ওকে’ রেস্তোরাঁর প্রতিষ্ঠা বাংলাদেশের শিক্ষা ব্যবস্থাতেও প্রভাব ফেলেছিল। হোটেল ও রেস্টুরেন্ট ব্যবস্থাপনা বিষয়ক শিক্ষা কার্যক্রম চালু হতে শুরু করে। এর ফলে, এই খাতে দক্ষ জনবল তৈরি হতে থাকে, যা পরবর্তীতে দেশের হোটেল ও রেস্টুরেন্ট খাতের বিকাশে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।’
ওকে’ রেস্তোরাঁর প্রতিষ্ঠা বাংলাদেশের খাদ্য নিরাপত্তা ব্যবস্থার উন্নয়নেও অবদান রাখে। একটি আন্তর্জাতিক মানের রেস্তোরাঁ হিসেবে ‘ওকে’ নিশ্চয়ই খাদ্য নিরাপত্তা ও স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলত। এটি অন্যান্য রেস্তোরাঁগুলোকেও একই মান বজায় রাখতে উৎসাহিত করে। ফলে, দেশের সামগ্রিক খাদ্য নিরাপত্তা ব্যবস্থা উন্নত হতে থাকে।’ওকে’ রেস্তোরাঁর প্রতিষ্ঠা বাংলাদেশের খাদ্য সংস্কৃতিতে বৈচিত্র্য আনতে সাহায্য করে। এর আগে বাঙালি খাবারের পাশাপাশি মুঘলাই খাবারের প্রচলন ছিল। কিন্তু ‘ওকে’ রেস্তোরাঁর মাধ্যমে ইংরেজি খাবারও জনপ্রিয় হতে থাকে। এভাবে বাংলাদেশের খাদ্য সংস্কৃতি আরও সমৃদ্ধ ও বৈচিত্র্যময় হয়ে ওঠে।’ওকে’ রেস্তোরাঁর প্রতিষ্ঠা বাংলাদেশের খাদ্য রপ্তানি খাতেও প্রভাব ফেলেছিল। ইংরেজি খাবারের প্রতি মানুষের আগ্রহ বাড়তে থাকায় দেশে এই ধরনের খাবার তৈরির উপকরণ ও প্রক্রিয়াজাত খাদ্যের চাহিদা বাড়তে থাকে।
এর ফলে, এই সব পণ্য উৎপাদন ও রপ্তানি বাড়তে থাকে, যা দেশের অর্থনীতিতে ইতিবাচক প্রভাব ফেলে।’ওকে’ রেস্তোরাঁর প্রতিষ্ঠা বাংলাদেশের গ্রামীণ অর্থনীতিতেও পরোক্ষভাবে প্রভাব ফেলেছিল। ইংরেজি খাবারের জন্য প্রয়োজনীয় কিছু উপকরণ যেমন আলু, গাজর, মাংস ইত্যাদির চাহিদা বাড়তে থাকে। এর ফলে, এই সব কৃষিপণ্যের উৎপাদন বাড়ে এবং গ্রামীণ কৃষকরা উপকৃত হন।’ওকে’ রেস্তোরাঁর প্রতিষ্ঠা বাংলাদেশের সাংস্কৃতিক জীবনেও প্রভাব ফেলেছিল। রেস্তোরাঁয় যাওয়া ও বাইরে খাওয়া একটি সামাজিক রীতিতে পরিণত হতে থাকে। এটি মানুষের জীবনযাত্রার মান উন্নয়নে সহায়তা করে এবং সামাজিক মেলামেশা বাড়াতে সাহায্য করে।’ওকে’ রেস্তোরাঁর প্রতিষ্ঠা বাংলাদেশের ফ্র্যাঞ্চাইজি ব্যবসার বিকাশেও অবদান রাখে। এর সাফল্য অন্যান্য ব্যবসায়ীদের ফ্র্যাঞ্চাইজি মডেলে রেস্তোরাঁ চালু করতে উৎসাহিত করে। ফলে, দেশে ধীরে ধীরে বিভিন্ন ফ্র্যাঞ্চাইজি রেস্তোরাঁ চেইন গড়ে উঠতে থাকে।

‘ওকে’ রেস্তোরাঁর প্রতিষ্ঠা বাংলাদেশের খাদ্য গবেষণা ক্ষেত্রেও প্রভাব ফেলেছিল। ইংরেজি খাবারের প্রতি মানুষের আগ্রহ বাড়তে থাকায় এই ধরনের খাবারের পুষ্টিমান, স্বাস্থ্যগত প্রভাব ইত্যাদি নিয়ে গবেষণা শুরু হয়। এর ফলে, দেশের খাদ্য বিজ্ঞান ও পুষ্টি গবেষণা ক্ষেত্র সমৃদ্ধ হয়।’ওকে’ রেস্তোরাঁর প্রতিষ্ঠা বাংলাদেশের রন্ধন শিল্পের বিকাশেও অবদান রাখে। ইংরেজি খাবার রান্নার জন্য দক্ষ শেফের প্রয়োজন হয়। ফলে, এই ধরনের শেফ তৈরির জন্য বিভিন্ন প্রশিক্ষণ কার্যক্রম শুরু হয়। এভাবে দেশের রন্ধন শিল্প আরও উন্নত ও পেশাদার হয়ে ওঠে।’ওকে’ রেস্তোরাঁর প্রতিষ্ঠা বাংলাদেশের খাদ্য প্যাকেজিং শিল্পের বিকাশেও সহায়তা করে। ইংরেজি খাবারের জন্য উন্নত মানের প্যাকেজিংয়ের প্রয়োজন হয়।

৬টি ঐতিহ্যবাহী ভারতীয় খাদ্য ব্র্যান্ড: ৫০+ বছর ধরে কোটি কোটি টাকার ব্যবসায় সফল”

ফলে, দেশে খাদ্য প্যাকেজিং শিল্প গড়ে উঠতে শুরু করে, যা পরবর্তীতে একটি গুরুত্বপূর্ণ শিল্প খাতে পরিণত হয়।’ওকে’ রেস্তোরাঁর প্রতিষ্ঠা বাংলাদেশের খাদ্য আমদানি খাতেও প্রভাব ফেলেছিল। ইংরেজি খাবারের জন্য প্রয়োজনীয় কিছু উপকরণ যা দেশে পাওয়া যেত না, সেগুলো আমদানি করতে হত। এভাবে দেশের খাদ্য আমদানি খাত বিকশিত হতে থাকে।’ওকে’ রেস্তোরাঁর প্রতিষ্ঠা বাংলাদেশের খাদ্য বিপণন ক্ষেত্রেও নতুন দিগন্ত খুলে দেয়। ইংরেজি খাবারের প্রচার ও বিপণনের জন্য নতুন ধরনের কৌশল প্রয়োগ করতে হয়। এভাবে দেশের খাদ্য বিপণন ক্ষেত্র আরও উন্নত ও আধুনিক হয়ে ওঠে।সর্বশেষে বলা যায়, ‘ওকে’ রেস্তোরাঁর প্রতিষ্ঠা শুধু ঢাকার প্রথম ইংলিশ রেস্তোরাঁ হিসেবেই গুরুত্বপূর্ণ নয়, এটি বাংলাদেশের খাদ্যসংস্কৃতি, অর্থনীতি, সমাজ ও শিল্পের বিভিন্ন ক্ষেত্রে একটি যুগান্তকারী পরিবর্তন এনেছিল। এর প্রভাব আজও অনুভূত হয় এবং এটি বাংলাদেশের ইতিহাসে একটি গুরুত্বপূর্ণ মাইলফলক হিসেবে চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে।

সাম্প্রতিক খবর:

অ্যাকিউট প্যানক্রিয়াটাইটিস: হঠাৎ অগ্ন্যাশয়ের প্রদাহের ভয়াবহতা ও করণীয়

এক্স-ফ্যাক্টর SUV: Mahindra XUV700 – আধুনিক প্রযুক্তি, স্টাইল ও পারফরম্যান্সে অনন্য

আধুনিক স্পিড, স্টাইল আর বাজেটের মেলবন্ধন – ভারতের বাজারে আসছে ৫টি সেরা Sub 500 cc বাইক!

ইরান-ইসরায়েল: বোমা, ফাইটার জেট আর গোয়েন্দা প্রযুক্তি—কার হাতে কত শক্তি?

SIF (Specialized Investment Fund) কী? বিনিয়োগকারীদের জন্য নতুন দিগন্ত

বন্ধু ছিল একসময়, এখন রক্তশত্রু! ইরান-ইসরায়েল সম্পর্কের বিস্ফোরক ইতিহাস

বদলে গেল টিকিট বুকিংয়ের নিয়ম, কি বলছে IRCTC! জানুন বিস্তারিত

‘মাত্র তিন ঘণ্টায় বৈষ্ণোদেবী থেকে শ্রীনগর: চালু হল বিশ্বের সর্বোচ্চ রেলসেতু পেরিয়ে বন্দে ভারত এক্সপ্রেস’

Confirm টিকিটেও যাত্রীর নাম বদলাবেন কিভাবে? সহজ নিয়মেই সমাধান!

অগ্নিবীণা এক্সপ্রেস বন্ধের দিন : সাপ্তাহিক বন্ধের বিস্তারিত তথ্য জানুন

শিয়ালদা-বনগাঁ লাইনে AC লোকাল ট্রেন চলাচল শুরু হচ্ছে, জেনে নিন স্টপেজ ও ভাড়ার বিস্তারিত তথ্য

বুড়িমারী এক্সপ্রেস ট্রেনের সময়সূচী: উত্তরবঙ্গের সাথে রাজধানীর সুবর্ণ সেতু

দীঘার নতুন জগন্নাথ মন্দির: পুরীর অনুরূপ দর্শন এবার বাঙালির দোরগোড়ায়

Skyscanner vs. Google Flights: ২০২৫ সালে সস্তায় বিমান টিকেট খুঁজে পাওয়ার সেরা উপায়

হিমাচল প্রদেশের শীর্ষ ১০ বিলাসবহুল হোটেল ও রিসোর্ট: স্বর্গীয় অভিজ্ঞতার নির্দেশিকা

বিমান টেকঅফের সময় এসি বন্ধ থাকে কেন? জানুন অজানা বিমান প্রযুক্তির রহস্য

আরো খবর

নিউজ বাংলা

  • আন্তর্জাতিক
  • বিবিধ
  • বাংলাদেশ
  • বাংলাদেশ রাজনীতি

খেলাধুলা

  • অলিম্পিক
  • ক্রিকেট
  • ফুটবল
  • সংস্কৃতি

টেকনোলজি

  • গেজেট
  • এআই
  • আইওএস
  • প্রযুক্তি

© 2025 Think Bengal All Rights Reserved
  • আমাদের সম্পর্কে
  • যোগাযোগ
  • ফ্যাক্ট চেকিং পলিসি
  • প্রাইভেসি পলিসি
  • কারেকশন পলিসি

Type above and press Enter to search. Press Esc to cancel.