How to attract good fortune: জীবনে সৌভাগ্য লাভ করতে চান? কিন্তু কঠোর পরিশ্রম করেও সফলতা আসছে না? চিন্তা করবেন না, কিছু সহজ উপায় অবলম্বন করে আপনিও আকর্ষণ করতে পারেন সৌভাগ্য। চলুন জেনে নেওয়া যাক সেই উপায়গুলি সম্পর্কে।সৌভাগ্য লাভের জন্য সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ হল ইতিবাচক মানসিকতা। নিজের প্রতি আস্থা রাখুন এবং সবসময় ভালো কিছু ঘটবে বলে আশা করুন।
গবেষণায় দেখা গেছে, যারা অপ্টিমিস্টিক থাকে তাদের জীবনে সুযোগ আসার সম্ভাবনা বেশি থাকে। তাই নেতিবাচক চিন্তাভাবনা ত্যাগ করে ইতিবাচক দৃষ্টিভঙ্গি গড়ে তুলুন।প্রতিদিন সকালে ঘুম থেকে উঠে কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করুন। জীবনে যা কিছু ভালো আছে তার জন্য ধন্যবাদ জানান। এটি আপনার মনকে শান্ত ও প্রশান্ত রাখবে এবং আরও ভালো কিছু পাওয়ার জন্য প্রস্তুত করবে। গবেষণায় দেখা গেছে, যারা নিয়মিত কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করে তাদের জীবনে সুখ ও সাফল্য আসে।নিজের লক্ষ্য স্পষ্টভাবে নির্ধারণ করুন। আপনি কী চান তা নিজের কাছে পরিষ্কার হওয়া দরকার। তারপর সেই লক্ষ্যে পৌঁছানোর জন্য পরিকল্পনা করুন ও কঠোর পরিশ্রম করুন। মনে রাখবেন, সৌভাগ্য তাদেরই সাথে থাকে যারা প্রস্তুত থাকে। তাই সুযোগ এলে তা কাজে লাগাতে সর্বদা প্রস্তুত থাকুন।
নতুন অভিজ্ঞতার প্রতি মন খুলে রাখুন। নতুন কিছু শেখার চেষ্টা করুন, নতুন মানুষের সাথে মেলামেশা করুন। এতে আপনার জ্ঞান ও দক্ষতা বাড়বে এবং নতুন সুযোগের দ্বার খুলে যাবে। গবেষণায় দেখা গেছে, যারা নতুন অভিজ্ঞতার প্রতি উন্মুক্ত থাকে তাদের জীবনে ভাগ্য ভালো হওয়ার সম্ভাবনা বেশি।নিয়মিত ব্যায়াম ও ধ্যান করুন। এতে শারীরিক ও মানসিক স্বাস্থ্য ভালো থাকবে। ফলে আপনি সতর্ক ও প্রস্তুত থাকবেন সুযোগ কাজে লাগাতে। গবেষণায় দেখা গেছে, নিয়মিত ব্যায়াম ও ধ্যান করলে মস্তিষ্কের কার্যক্ষমতা বাড়ে এবং সিদ্ধান্ত নেওয়ার ক্ষমতা বৃদ্ধি পায়।দান-ধ্যান করুন। অন্যের উপকার করলে নিজেরও ভালো হয়। এতে মনের মধ্যে একটা তৃপ্তি আসে যা আপনাকে আরও ভালো কাজ করতে অনুপ্রাণিত করে। গবেষণায় দেখা গেছে, যারা নিয়মিত দান করে তাদের জীবনে সুখ ও সমৃদ্ধি আসে।প্রতিদিন কিছু সময় নিজের জন্য রাখুন।
ফ্রিল্যান্সিং: আপনার ক্যারিয়ারের জন্য সেরা তিনটি কারণ
ফ্রিল্যান্সিং: আপনার ক্যারিয়ারের জন্য সেরা তিনটি কারণ
নিজের পছন্দের কাজ করুন, বই পড়ুন, গান শুনুন। এতে মন প্রফুল্ল থাকবে এবং নতুন আইডিয়া আসবে। গবেষণায় দেখা গেছে, যারা নিয়মিত নিজের জন্য সময় দেয় তাদের সৃজনশীলতা বাড়ে এবং নতুন সুযোগ খুঁজে পাওয়ার সম্ভাবনা বেশি থাকে।নিজের কর্মস্থল পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন রাখুন। একটি পরিচ্ছন্ন পরিবেশে কাজ করলে মন ভালো থাকে এবং কর্মক্ষমতা বাড়ে। ফেং শুই অনুযায়ী, পরিষ্কার পরিবেশ ভাগ্যকে আকর্ষণ করে। তাই নিয়মিত আপনার কর্মস্থল গুছিয়ে রাখুন।প্রতিদিন কিছু না কিছু শিখুন। জ্ঞান হল শক্তি। যত বেশি জানবেন, তত বেশি সুযোগ পাবেন। অনলাইন কোর্স করুন, বই পড়ুন, এক্সপার্টদের সাথে কথা বলুন। গবেষণায় দেখা গেছে, যারা জীবনব্যাপী শিক্ষার্থী হিসেবে থাকে তাদের জীবনে সাফল্য আসার সম্ভাবনা বেশি।নিজের ইন্টুইশন বা অন্তর্দৃষ্টিকে গুরুত্ব দিন। অনেক সময় আমাদের মন কোনো কিছু বলে দেয়। সেই ইঙ্গিতগুলি শুনুন। গবেষণায় দেখা গেছে, যারা নিজের ইন্টুইশনকে গুরুত্ব দেয় তারা জীবনে ভালো সিদ্ধান্ত নিতে পারে।নিজের ভুল থেকে শিখুন। ব্যর্থতাকে ভয় পাবেন না। প্রতিটি ব্যর্থতা থেকে কিছু না কিছু শেখার আছে। সেই শিক্ষা কাজে লাগিয়ে নিজেকে আরও শক্তিশালী করুন।
গবেষণায় দেখা গেছে, যারা ব্যর্থতা থেকে শিখতে পারে তারা জীবনে বেশি সফল হয়।নিজের নেটওয়ার্ক বাড়ান। যত বেশি মানুষের সাথে আপনার যোগাযোগ থাকবে, তত বেশি সুযোগ আসবে। সোশ্যাল মিডিয়া ব্যবহার করুন, নতুন মানুষের সাথে আলাপ করুন। গবেষণায় দেখা গেছে, যাদের বড় নেটওয়ার্ক আছে তাদের জীবনে সাফল্য আসার সম্ভাবনা বেশি।নিজের স্বপ্নকে গুরুত্ব দিন। আপনার স্বপ্ন যতই বড় হোক না কেন, তা পূরণের চেষ্টা করুন। মনে রাখবেন, প্রতিটি বড় সাফল্যের পিছনে একটি বড় স্বপ্ন থাকে। গবেষণায় দেখা গেছে, যারা নিজের স্বপ্নকে গুরুত্ব দেয় তারা জীবনে বেশি সন্তুষ্ট থাকে।নিজের সময়ের সদ্ব্যবহার করুন। সময় হল সবচেয়ে মূল্যবান সম্পদ। প্রতিটি মুহূর্তকে কাজে লাগান।
একটি রুটিন তৈরি করুন এবং তা মেনে চলুন। গবেষণায় দেখা গেছে, যারা সময়ের সঠিক ব্যবহার করতে পারে তারা জীবনে বেশি সফল হয়।নিজের শক্তি ও দুর্বলতা সম্পর্কে সচেতন হোন। আপনার শক্তিগুলিকে আরও শক্তিশালী করুন এবং দুর্বলতাগুলি দূর করার চেষ্টা করুন। নিজেকে ভালোভাবে চিনতে পারলে আপনি আরও ভালো সিদ্ধান্ত নিতে পারবেন। গবেষণায় দেখা গেছে, যারা নিজেকে ভালো করে চেনে তারা জীবনে বেশি সফল হয়।প্রতিদিন কিছু সময় প্রকৃতির সান্নিধ্যে কাটান। প্রকৃতির মধ্যে থাকলে মন শান্ত হয় এবং নতুন চিন্তাভাবনা আসে। গাছপালা, পাখি, আকাশ দেখুন। গবেষণায় দেখা গেছে, যারা নিয়মিত প্রকৃতির সংস্পর্শে আসে তাদের মানসিক স্বাস্থ্য ভালো থাকে এবং তারা জীবনে বেশি সফল হয়।নিজের সাফল্যকে উদযাপন করুন। ছোট হোক বা বড়, প্রতিটি সাফল্যকে স্বীকৃতি দিন। এতে আত্মবিশ্বাস বাড়বে এবং আরও বড় লক্ষ্য অর্জনে অনুপ্রাণিত হবেন। গবেষণায় দেখা গেছে, যারা নিজের সাফল্যকে উদযাপন করে তারা জীবনে আরও বেশি সফল হয়।নিজের ভাষা ও চিন্তাভাবনায় ইতিবাচক শব্দ ব্যবহার করুন। “আমি পারব না” এর বদলে “আমি চেষ্টা করব” বলুন।
ইতিবাচক ভাষা ব্যবহার করলে মনের মধ্যে একটা শক্তি আসে। গবেষণায় দেখা গেছে, যারা ইতিবাচক ভাষা ব্যবহার করে তাদের আত্মবিশ্বাস বাড়ে এবং তারা জীবনে বেশি সফল হয়।নিয়মিত ধন্যবাদ জ্ঞাপন করুন। যারা আপনাকে সাহায্য করেছে, যারা আপনার পাশে দাঁড়িয়েছে, তাদের ধন্যবাদ দিন। এতে সম্পর্ক মজবুত হয় এবং আরও সহযোগিতা পাওয়ার সম্ভাবনা বাড়ে। গবেষণায় দেখা গেছে, যারা কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করে তাদের জীবনে আরও বেশি সুযোগ আসে।নিজের স্বাস্থ্যের প্রতি যত্নবান হোন। সুস্থ শরীর ও মন নিয়ে আপনি যেকোনো চ্যালেঞ্জ মোকাবেলা করতে পারবেন। নিয়মিত ব্যায়াম করুন, সুষম খাবার খান, পর্যাপ্ত ঘুমান। গবেষণায় দেখা গেছে, যারা নিজের স্বাস্থ্যের প্রতি যত্নবান তারা জীবনে বেশি সফল হয় এবং দীর্ঘায়ু লাভ করে।নিজের আর্থিক অবস্থা নিয়ে সচেতন থাকুন। একটি বাজেট তৈরি করুন এবং সেই অনুযায়ী খরচ করুন। নিয়মিত সঞ্চয় করুন এবং বুদ্ধিমানের মতো বিনিয়োগ করুন। আর্থিক স্বাধীনতা অর্জন করলে আপনি আরও বেশি সুযোগ নিতে পারবেন।
গবেষণায় দেখা গেছে, যারা আর্থিকভাবে সুশৃঙ্খল তারা জীবনে বেশি সফল হয়।নিজের পছন্দের কাজ করুন। যে কাজে আপনার আগ্রহ আছে, সেই কাজে মনোনিবেশ করুন। কারণ আপনি যা ভালোবাসেন তা করলে সেখানে সফলতা আসবেই। গবেষণায় দেখা গেছে, যারা নিজের পছন্দের কাজ করে তারা জীবনে বেশি সন্তুষ্ট থাকে এবং বেশি সফল হয়।নিজের মূল্যবোধ ও নীতি অনুসরণ করুন। আপনার বিশ্বাস ও মূল্যবোধের সাথে সামঞ্জস্যপূর্ণ জীবনযাপন করুন। এতে মানসিক শান্তি পাবেন এবং আত্মবিশ্বাস বাড়বে। গবেষণায় দেখা গেছে, যারা নিজের মূল্যবোধ অনুযায়ী জীবন যাপন করে তারা জীবনে বেশি সফল হয়।নিয়মিত পড়াশোনা করুন। জ্ঞান আহরণের চেষ্টা করুন। বই পড়ুন, নতুন বিষয় শিখুন, গবেষণা করুন। যত বেশি জানবেন, তত বেশি সুযোগ পাবেন। গবেষণায় দেখা গেছে, যারা জীবনব্যাপী শিক্ষার্থী হিসেবে থাকে তারা জীবনে বেশি সফল হয়।নিজের সৃজনশীলতাকে উৎসাহিত করুন। নতুন আইডিয়া নিয়ে কাজ করুন, নতুন কিছু সৃষ্টি করুন। সৃজনশীলতা আপনাকে অন্যদের থেকে আলাদা করে তুলবে।
গবেষণায় দেখা গেছে, যারা সৃজনশীল তারা জীবনে বেশি সফল হয় এবং নতুন সুযোগ সৃষ্টি করতে পারে।নিজের ভয়কে জয় করার চেষ্টা করুন। ভয় আপনাকে পিছনে টেনে রাখবে। তাই ভয়কে মোকাবেলা করুন, নিজের কম্ফোর্ট জোন থেকে বের হোন। গবেষণায় দেখা গেছে, যারা নিজের ভয়কে জয় করতে পারে তারা জীবনে বেশি সফল হয় এবং নতুন সুযোগ পায়।নিজের সময় ও শক্তি ব্যয় করার আগে ভেবে দেখুন। প্রতিটি সিদ্ধান্তের ফলাফল বিবেচনা করুন। বুদ্ধিমানের মতো সিদ্ধান্ত নিন। গবেষণায় দেখা গেছে, যারা চিন্তা-ভাবনা করে সিদ্ধান্ত নেয় তারা জীবনে বেশি সফল হয়।নিজের সাফল্যের জন্য অন্যকে দোষারোপ করবেন না। নিজের দায়িত্ব নিজে নিন। যদি কোনো ভুল হয়, তা স্বীকার করুন এবং সেখান থেকে শিক্ষা নিন। গবেষণায় দেখা গেছে, যারা নিজের দায়িত্ব নেয় তারা জীবনে বেশি সফল হয়।নিজের জীবনের লক্ষ্য নির্ধারণ করুন।
সফলতার ১৫টি অভ্যাস: শীর্ষ ব্যক্তিত্বদের জীবন থেকে শেখার মতো পাঠ
সফলতার ১৫টি অভ্যাস: শীর্ষ ব্যক্তিত্বদের জীবন থেকে শেখার মতো পাঠ
আপনি কোথায় যেতে চান, কী হতে চান তা স্পষ্টভাবে জানুন। তারপর সেই লক্ষ্যে পৌঁছানোর জন্য পরিকল্পনা করুন ও কাজ করুন। গবেষণায় দেখা গেছে, যাদের স্পষ্ট লক্ষ্য আছে তারা জীবনে বেশি সফল হয়।নিজের সময়কে মূল্যবান মনে করুন। প্রতিটি মুহূর্তকে কাজে লাগান। অযথা সময় নষ্ট করবেন না। একটি সময়সূচি তৈরি করুন এবং তা মেনে চলুন। গবেষণায় দেখা গেছে, যারা সময়ের সদ্ব্যবহার করে তারা জীবনে বেশি সফল হয়।নিজের সাথে প্রতিযোগিতা করুন। অন্যের সাথে তুলনা করার বদলে নিজের সাথে প্রতিযোগিতা করুন। প্রতিদিন আগের দিনের চেয়ে একটু ভালো হওয়ার চেষ্টা করুন। গবেষণায় দেখা গেছে, যারা নিজের সাথে প্রতিযোগিতা করে তারা জীবনে বেশি উন্নতি করে।নিজের অতীতকে স্বীকার করুন কিন্তু তাতে আটকে থাকবেন না। অতীতের ভুল থেকে শিক্ষা নিন কিন্তু বর্তমানে বাস করুন এবং ভবিষ্যতের জন্য পরিকল্পনা করুন।
গবেষণায় দেখা গেছে, যারা অতীতে আটকে থাকে না তারা জীবনে বেশি এগিয়ে যেতে পারে।নিজের সফলতার সংজ্ঞা নিজে নির্ধারণ করুন। অন্যের মাপকাঠিতে নিজেকে বিচার করবেন না। আপনার কাছে কী সফলতা তা নিজে ঠিক করুন এবং সেই লক্ষ্যে এগিয়ে যান। গবেষণায় দেখা গেছে, যারা নিজের সফলতার সংজ্ঞা নিজে নির্ধারণ করে তারা জীবনে বেশি সন্তুষ্ট থাকে।নিজের প্রতি দয়ালু হোন। নিজের প্রতি কঠোর হবেন না। ভুল হলে নিজেকে ক্ষমা করুন এবং আবার চেষ্টা করুন। গবেষণায় দেখা গেছে, যারা নিজের প্রতি দয়ালু তারা মানসিকভাবে শক্তিশালী হয় এবং জীবনে বেশি সফল হয়।নিজের জীবনে সুখ ও আনন্দের মুহূর্তগুলি উপভোগ করুন। শুধু লক্ষ্যে পৌঁছানোর জন্য ছুটবেন না, পথের আনন্দও উপভোগ করুন। গবেষণায় দেখা গেছে, যারা জীবনের প্রতিটি মুহূর্ত উপভোগ করে তারা বেশি সুখী থাকে এবং জীবনে বেশি সফল হয়।
নিজের জীবনে ভারসাম্য বজায় রাখুন। কাজ, পরিবার, বন্ধু, নিজের সময় – সবকিছুর মধ্যে সমন্বয় রাখুন। একটি ক্ষেত্রকে অবহেলা করে অন্য ক্ষেত্রে এগোলে সেটা দীর্ঘস্থায়ী হয় না। গবেষণায় দেখা গেছে, যারা জীবনে ভারসাম্য রাখতে পারে তারা বেশি সুখী থাকে এবং জীবনে বেশি সফল হয়।নিজের জীবনে পজিটিভ মানুষদের সঙ্গ নিন। যারা আপনাকে উৎসাহিত করে, অনুপ্রাণিত করে, তাদের সাথে বেশি সময় কাটান। নেগেটিভ মানুষদের এড়িয়ে চলুন। গবেষণায় দেখা গেছে, আমাদের আশেপাশের মানুষজন আমাদের চিন্তাভাবনা ও আচরণকে প্রভাবিত করে।নিজের জীবনে নতুন চ্যালেঞ্জ গ্রহণ করুন। নিজেকে comfort zone থেকে বের করে আনুন। নতুন কিছু শেখার চেষ্টা করুন, নতুন দায়িত্ব নিন। এতে আপনার দক্ষতা বাড়বে এবং আত্মবিশ্বাস বৃদ্ধি পাবে।
গবেষণায় দেখা গেছে, যারা নিয়মিত নতুন চ্যালেঞ্জ গ্রহণ করে তারা জীবনে বেশি সফল হয়।নিজের জীবনে ধৈর্য ধরুন। সব কিছু একদিনে হয় না। আপনার লক্ষ্যে পৌঁছাতে সময় লাগতে পারে। ধৈর্য ধরে কাজ করে যান, ফল আসবেই। গবেষণায় দেখা গেছে, যারা ধৈর্যশীল তারা দীর্ঘমেয়াদে বেশি সফল হয়।নিজের জীবনে সততা ও নৈতিকতা বজায় রাখুন। সৎ পথে থাকুন, অন্যায় ও অনৈতিক কাজ থেকে দূরে থাকুন। এতে আপনি মানসিক শান্তি পাবেন এবং সমাজে সম্মান পাবেন। গবেষণায় দেখা গেছে, যারা সৎ ও নৈতিক তারা দীর্ঘমেয়াদে বেশি সফল হয়।