হাইড্রোজেন ট্রেনের বৈশিষ্ট্য:
• হাইড্রোজেন ও অক্সিজেনের সংমিশ্রণে বিদ্যুৎ উৎপাদন করে ট্রেন চালায়
• শুধুমাত্র জলীয় বাষ্প নির্গত হয়, কার্বন ডাই-অক্সাইড বা অন্যান্য ক্ষতিকর গ্যাস নির্গত হয় না
প্রকল্পের গুরুত্বপূর্ণ দিকসমূহ:
• ২০২৩ সালের ডিসেম্বর নাগাদ প্ল্যান্টের কাজ শেষ হবে
• ৮টি বগি সম্বলিত প্রথম হাইড্রোজেন ট্রেন ৮৯ কিলোমিটার দূরত্বের জিন্দ-সোনিপত রুটে চলবে
ট্রেন দুর্ঘটনার পুনরাবৃত্তি: ভারতের রেল ব্যবস্থার অন্তর্নিহিত সমস্যাগুলি
পরিবেশগত প্রভাব:
বৈশ্বিক প্রেক্ষাপট:
ভারতীয় রেলওয়ের ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা:
• শিমলা, ডার্জিলিং হিমালয়ান রেলওয়ে এবং নীলগিরি মাউন্টেন রেলওয়েতে এই ট্রেন চালু করার পরিকল্পনা রয়েছে
• প্রতিটি ট্রেন হাইড্রোজেন চালিত করার খরচ হবে প্রায় ৮০ কোটি টাকা
আর্থিক ও কারিগরি দিক:
প্রকল্পের প্রধান বৈশিষ্ট্যগুলি হল:
• একবার রিফুয়েলিং করে ১০০০ কিলোমিটার পর্যন্ত চলতে পারবে
• রক্ষণাবেক্ষণ খরচ কম
• জীবনকাল বেশিকারিগরি চ্যালেঞ্জ:
• হাইড্রোজেন স্টোরেজ ও পরিবহন ব্যবস্থা
• রিফুয়েলিং স্টেশন স্থাপন
• নিরাপত্তা ব্যবস্থা
• দক্ষ টেকনিশিয়ান তৈরি
সামাজিক প্রভাব:
• টেকনিক্যাল স্টাফের চাহিদা বৃদ্ধি
• গবেষণা ও উন্নয়ন কাজে নতুন সুযোগ
• স্থানীয় শিল্প বিকাশের সম্ভাবনা
ভবিষ্যৎ সম্ভাবনা:
• হাইড্রোজেন অর্থনীতি গড়ে তোলা
• পরিবেশ বান্ধব পরিবহন ব্যবস্থার বিকাশ
• আন্তর্জাতিক মানের রেল পরিষেবা
চ্যালেঞ্জ ও সমাধান:
• অবকাঠামো নির্মাণ
• প্রযুক্তিগত জ্ঞানের অভাব
• নিরাপত্তা বিষয়ক উদ্বেগ
বন্দে ভারত ট্রেনের যাত্রী সংকট: রুট বন্ধের আশঙ্কায় রেল মন্ত্রক
এই চ্যালেঞ্জগুলি মোকাবেলায় সরকার নিম্নলিখিত পদক্ষেপগুলি নিয়েছে:
• দক্ষতা উন্নয়ন কর্মসূচি
• গবেষণা ও উন্নয়নে বিনিয়োগ
• আন্তর্জাতিক মান অনুসরণ