Ishita Ganguly
১২ জুলাই ২০২৪, ৪:৩৬ অপরাহ্ণ
অনলাইন সংস্করণ

জন সিনার বিদায়: ২২ বছরের ক্যারিয়ারের ইতি

John Cena Retires from WWE in 2024: বিশ্বের অন্যতম জনপ্রিয় এবং সফল রেসলার জন সিনা অবশেষে তার ২২ বছরের দীর্ঘ ক্যারিয়ারের ইতি টানলেন। ১৬ বারের ডব্লিউডব্লিউই চ্যাম্পিয়ন জন সিনা, যিনি তার ক্যারিয়ারের প্রতিটি মুহূর্তে দর্শকদের মুগ্ধ করেছেন, ২০২৪ সালের ৮ জুলাই রেসলিং থেকে অবসর নেওয়ার ঘোষণা দেন। তার এই সিদ্ধান্ত রেসলিং দুনিয়ায় একটি যুগের অবসান ঘটিয়েছে।

জন সিনার ক্যারিয়ারের শুরু

জন ফিলিক্স অ্যন্থনিও সিনা, জন্ম ২৩ এপ্রিল ১৯৭৭ সালে, ম্যাসাচুসেটসের ওয়েস্ট নিউবেরিতে। ২০০১ সালে ডব্লিউডব্লিউইতে তার অভিষেক হয়। তার ক্যারিয়ারের শুরুটা ছিল বেশ চ্যালেঞ্জিং, তবে তার কঠোর পরিশ্রম এবং প্রতিভার কারণে তিনি দ্রুতই জনপ্রিয় হয়ে ওঠেন। সিনার প্রথম বড় সাফল্য আসে ২০০৪ সালে, যখন তিনি প্রথমবারের মতো ডব্লিউডব্লিউই চ্যাম্পিয়নশিপ জেতেন।

১৬ বারের চ্যাম্পিয়ন

জন সিনা তার ক্যারিয়ারে মোট ১৬ বার ডব্লিউডব্লিউই চ্যাম্পিয়নশিপ জিতেছেন, যা তাকে রিক ফ্লেয়ারের সাথে সমান স্থানে নিয়ে এসেছে। তার চ্যাম্পিয়নশিপ জয়ের মধ্যে উল্লেখযোগ্য কিছু মুহূর্ত হল:

  • ২০০৫ সালে রেসলম্যানিয়া ২১-এ জেবিএলকে হারিয়ে প্রথমবারের মতো ডব্লিউডব্লিউই চ্যাম্পিয়নশিপ জয়।
  • ২০০৭ সালে র‍্যান্ডি অর্টনকে হারিয়ে ডব্লিউডব্লিউই চ্যাম্পিয়নশিপ পুনরুদ্ধার।
  • ২০১৭ সালে রেসলম্যানিয়া ৩৩-এ এজে স্টাইলসকে হারিয়ে ১৬তম চ্যাম্পিয়নশিপ জয়।

রেসলিংয়ের বাইরেও সফল

জন সিনা শুধু রেসলিং রিংয়ে নয়, রেসলিংয়ের বাইরেও সফল। তিনি হলিউডে একজন সফল অভিনেতা হিসেবে নিজের পরিচিতি গড়ে তুলেছেন। তার অভিনীত কিছু জনপ্রিয় সিনেমা হল:

  • ফাস্ট অ্যান্ড ফিউরিয়াস সিরিজের ফাস্ট ৯
  • বাম্বলবি
  • দ্য সুইসাইড স্কোয়াড

এছাড়াও, তিনি একজন র‍্যাপার এবং টেলিভিশন হোস্ট হিসেবেও পরিচিত।

অবসরের কারণ

জন সিনার অবসরের কারণ হিসেবে তিনি উল্লেখ করেছেন যে, তিনি এখন তার পরিবারের সাথে সময় কাটাতে চান এবং নতুন প্রজেক্টে মনোনিবেশ করতে চান। সিনা বলেছেন, “আমি আমার ক্যারিয়ারের প্রতিটি মুহূর্ত উপভোগ করেছি, কিন্তু এখন সময় এসেছে নতুন কিছু শুরু করার।”

Largest Ship of World: বিশ্বের বৃহত্তম জাহাজের খুঁটিনাটি

জন সিনার ক্যারিয়ারের সবচেয়ে স্মরণীয় মুহূর্তগুলি

জন সিনা, ডব্লিউডব্লিউই-এর ইতিহাসে অন্যতম জনপ্রিয় এবং সফল রেসলার, তার ২২ বছরের দীর্ঘ ক্যারিয়ারে অসংখ্য স্মরণীয় মুহূর্ত তৈরি করেছেন। তার ক্যারিয়ারের কিছু উল্লেখযোগ্য মুহূর্তগুলি নিচে তুলে ধরা হলো:

১. ডব্লিউডব্লিউই তে অভিষেক (২০০২)

জন সিনার ডব্লিউডব্লিউই অভিষেক হয় ২৭ জুন ২০০২ সালে, যখন তিনি স্ম্যাকডাউনে কার্ট অ্যাঙ্গেলের ওপেন চ্যালেঞ্জ গ্রহণ করেন। এই ম্যাচে তিনি “রুথলেস অ্যাগ্রেশন” প্রদর্শন করেন, যা তাকে দ্রুত জনপ্রিয় করে তোলে। যদিও তিনি ম্যাচটি হারান, তবে তার পারফরম্যান্স তার প্রতিভার পরিচয় দেয় এবং তাকে ভবিষ্যতের তারকা হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করে।

২. প্রথম চ্যাম্পিয়নশিপ জয় (২০০৪)

২০০৪ সালে, জন সিনা তার প্রথম ডব্লিউডব্লিউই চ্যাম্পিয়নশিপ জয় করেন। রেসলম্যানিয়া ২০-এ বিগ শোকে হারিয়ে তিনি প্রথমবারের মতো ডব্লিউডব্লিউই ইউনাইটেড স্টেটস চ্যাম্পিয়নশিপ জেতেন। এই জয় তার ক্যারিয়ারের প্রথম বড় সাফল্য ছিল এবং তাকে ডব্লিউডব্লিউই-এর প্রধান মুখ হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করে।

৩. প্রথম ডব্লিউডব্লিউই চ্যাম্পিয়নশিপ (২০০৫)

রেসলম্যানিয়া ২১-এ জন সিনা জেবিএলকে হারিয়ে প্রথমবারের মতো ডব্লিউডব্লিউই চ্যাম্পিয়নশিপ জয় করেন। এই জয় তাকে ডব্লিউডব্লিউই-এর প্রধান তারকা হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করে এবং তার ক্যারিয়ারের একটি মাইলফলক হয়ে ওঠে।

৪. রেসলম্যানিয়া ২২-এ ট্রিপল এইচকে হারানো (২০০৬)

রেসলম্যানিয়া ২২-এ জন সিনা ডব্লিউডব্লিউই চ্যাম্পিয়নশিপ রক্ষা করতে ট্রিপল এইচের বিরুদ্ধে লড়াই করেন। এই ম্যাচটি ছিল অত্যন্ত প্রতিযোগিতামূলক এবং জন সিনা তার STFU (পরে STF) সাবমিশন মুভ দিয়ে ট্রিপল এইচকে হারান। এই জয় তার ক্যারিয়ারের অন্যতম বড় সাফল্য ছিল।

৫. ২০০৮ সালে রয়্যাল রাম্বল-এ প্রত্যাবর্তন

২০০৭ সালে পেক্টোরাল মাসল ইনজুরির কারণে জন সিনা বেশ কিছুদিন রেসলিং থেকে দূরে ছিলেন। তবে ২০০৮ সালে রয়্যাল রাম্বল-এ তিনি ৩০তম এন্ট্রেন্ট হিসেবে ফিরে আসেন এবং ট্রিপল এইচকে এলিমিনেট করে ম্যাচটি জয় করেন। এই প্রত্যাবর্তন তার ক্যারিয়ারের অন্যতম স্মরণীয় মুহূর্ত ছিল।

৬. দ্য রকের সাথে দ্বৈরথ (২০১২ ও ২০১৩)

রেসলম্যানিয়া ২৮ এবং ২৯-এ জন সিনা এবং দ্য রকের মধ্যে দুটি মহাকাব্যিক ম্যাচ অনুষ্ঠিত হয়। ২০১২ সালে রেসলম্যানিয়া ২৮-এ দ্য রকের কাছে হেরে যান জন সিনা, তবে ২০১৩ সালে রেসলম্যানিয়া ২৯-এ তিনি দ্য রককে হারিয়ে ডব্লিউডব্লিউই চ্যাম্পিয়নশিপ পুনরুদ্ধার করেন।

৭. নেক্সাসের বিরুদ্ধে লড়াই (২০১০)

২০১০ সালে, নেক্সাস নামে একটি গ্রুপ ডব্লিউডব্লিউই-এর প্রধান রোস্টারে আক্রমণ করে এবং জন সিনা তাদের প্রধান লক্ষ্য হয়ে ওঠেন। সামারস্ল্যাম-এ জন সিনা “টিম ডব্লিউডব্লিউই” গঠন করে নেক্সাসের বিরুদ্ধে ৭-অন-৭ এলিমিনেশন ট্যাগ টিম ম্যাচে লড়াই করেন এবং ম্যাচটি জয় করেন।

৮. ১৬তম চ্যাম্পিয়নশিপ জয় (২০১৭)

২০১৭ সালে রেসলম্যানিয়া ৩৩-এ জন সিনা এজে স্টাইলসকে হারিয়ে তার ১৬তম ডব্লিউডব্লিউই চ্যাম্পিয়নশিপ জয় করেন। এই জয় তাকে রিক ফ্লেয়ারের সাথে সমান স্থানে নিয়ে আসে এবং তার ক্যারিয়ারের অন্যতম বড় অর্জন হিসেবে বিবেচিত হয়।

৯. হলিউডে সফলতা

রেসলিংয়ের বাইরেও জন সিনা হলিউডে একজন সফল অভিনেতা হিসেবে নিজের পরিচিতি গড়ে তুলেছেন। তার অভিনীত কিছু জনপ্রিয় সিনেমা হল ফাস্ট অ্যান্ড ফিউরিয়াস সিরিজের ফাস্ট ৯বাম্বলবি, এবং দ্য সুইসাইড স্কোয়াড

১০. মেক-এ-উইশ ফাউন্ডেশনে অবদান

জন সিনা মেক-এ-উইশ ফাউন্ডেশনের মাধ্যমে ৬০০-এরও বেশি ইচ্ছা পূরণ করেছেন, যা তাকে এই ফাউন্ডেশনের ইতিহাসে সবচেয়ে বেশি ইচ্ছা পূরণকারী হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করেছে। তার “নেভার গিভ আপ” বার্তা অসংখ্য শিশুর জীবনে প্রেরণা জুগিয়েছে।

জন সিনা কোন ম্যাচে তার সবচেয়ে বড় রিটার্ন ঘটিয়েছিলেন

জন সিনার সবচেয়ে বড় এবং স্মরণীয় রিটার্ন ঘটেছিল ২০০৮ সালের রয়্যাল রাম্বল ম্যাচে। এই রিটার্নটি বেশ কয়েকটি কারণে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ছিল:

১. অপ্রত্যাশিত সময়ে ফিরে আসা: সিনা ২০০৭ সালে পেক্টোরাল মাসলে গুরুতর ইনজুরির কারণে রেসলিং থেকে দূরে ছিলেন। সবাই ধারণা করেছিল যে তিনি কমপক্ষে ৬ মাস রিং থেকে দূরে থাকবেন, কিন্তু তিনি মাত্র ৩ মাসের মধ্যেই ফিরে এলেন

২. চরম উত্তেজনাপূর্ণ মুহূর্ত: রয়্যাল রাম্বল ম্যাচের ৩০তম এবং শেষ প্রতিযোগী হিসেবে সিনা রিংয়ে প্রবেশ করেন, যা দর্শকদের মধ্যে প্রচণ্ড উত্তেজনা সৃষ্টি করে

ম্যাচ জয়: শুধু ফিরে আসাই নয়, সিনা সেই রয়্যাল রাম্বল ম্যাচটি জিতে নেন, যা তার রিটার্নকে আরও স্মরণীয় করে তোলে

৪. ক্যারিয়ারের গুরুত্বপূর্ণ মুহূর্ত: এই রিটার্ন সিনার ক্যারিয়ারের অন্যতম বড় মাইলফলক হিসেবে বিবেচিত হয়।৫. দ্রুত পুনরুদ্ধার: সিনা দৈনিক তিনবার ফিজিওথেরাপি করে অবিশ্বাস্য দ্রুততার সাথে সুস্থ হয়ে ওঠেন, যা তার প্রতিশ্রুতি এবং কঠোর পরিশ্রমের প্রমাণ দেয় ।

সম্পূর্ণ গোপনীয়তা: WWE এই রিটার্নটিকে সম্পূর্ণ গোপন রেখেছিল, যা এটিকে একটি বিশাল সারপ্রাইজ হিসেবে প্রস্তুত করেছিল।এই সমস্ত কারণে, ২০০৮ সালের রয়্যাল রাম্বলে জন সিনার রিটার্নটি তার ক্যারিয়ারের সবচেয়ে বড় এবং স্মরণীয় রিটার্ন হিসেবে বিবেচিত হয়।

জন সিনা কোন ম্যাচে তার সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ উপেক্ষা করেছিলেন

জন সিনার ক্যারিয়ারে অনেক চ্যালেঞ্জিং ম্যাচ থাকলেও, তার সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ উপেক্ষা করার একটি উল্লেখযোগ্য ঘটনা ছিল ২০০৮ সালের রয়্যাল রাম্বল ম্যাচে তার অপ্রত্যাশিত রিটার্ন।এই ম্যাচটি কয়েকটি কারণে উল্লেখযোগ্য:

১. সিনা ২০০৭ সালে পেক্টোরাল মাসলে গুরুতর ইনজুরির কারণে রেসলিং থেকে দূরে ছিলেন। সবাই ধারণা করেছিল যে তিনি কমপক্ষে ৬ মাস রিং থেকে দূরে থাকবেন।

২. কিন্তু সিনা মাত্র ৩ মাসের মধ্যেই ফিরে এলেন, যা ছিল সম্পূর্ণ অপ্রত্যাশিত।

৩. তিনি রয়্যাল রাম্বল ম্যাচের ৩০তম এবং শেষ প্রতিযোগী হিসেবে রিংয়ে প্রবেশ করেন, যা দর্শকদের মধ্যে প্রচণ্ড উত্তেজনা সৃষ্টি করে।

৪. শুধু ফিরে আসাই নয়, সিনা সেই রয়্যাল রাম্বল ম্যাচটি জিতে নেন।

৫. এই রিটার্ন সিনার ক্যারিয়ারের অন্যতম বড় মাইলফলক হিসেবে বিবেচিত হয়।

৬. সিনা দৈনিক তিনবার ফিজিওথেরাপি করে অবিশ্বাস্য দ্রুততার সাথে সুস্থ হয়ে ওঠেন, যা তার প্রতিশ্রুতি এবং কঠোর পরিশ্রমের প্রমাণ দেয়।

৭. WWE এই রিটার্নটিকে সম্পূর্ণ গোপন রেখেছিল, যা এটিকে একটি বিশাল সারপ্রাইজ হিসেবে প্রস্তুত করেছিল।সুতরাং, ২০০৮ সালের রয়্যাল রাম্বলে জন সিনার রিটার্নটি তার ক্যারিয়ারের সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ উপেক্ষা করার একটি উল্লেখযোগ্য উদাহরণ হিসেবে বিবেচিত হয়। তিনি শারীরিক ও মানসিক চ্যালেঞ্জ উপেক্ষা করে অপ্রত্যাশিতভাবে ফিরে এসে ম্যাচটি জিতে নেন, যা তার অসাধারণ প্রতিবদ্ধতা ও দৃঢ়তার প্রমাণ দেয়।

জন সিনা কোন ম্যাচে তার সবচেয়ে বড় জয় লাভ করেছিলেন

জন সিনার ক্যারিয়ারে অনেকগুলি উল্লেখযোগ্য জয় রয়েছে, তবে তার সবচেয়ে বড় জয় হিসেবে নিম্নলিখিত ম্যাচটিকে বিবেচনা করা যেতে পারে:২০১৭ সালের রয়্যাল রাম্বল ইভেন্টে এজে স্টাইলসকে হারিয়ে ১৬তম বারের মতো ডব্লিউডব্লিউই চ্যাম্পিয়নশিপ জয়।এই জয়টি কয়েকটি কারণে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ:

১. এটি ছিল জন সিনার ১৬তম ওয়ার্ল্ড চ্যাম্পিয়নশিপ, যা তাকে রিক ফ্লেয়ারের সাথে সমান স্থানে নিয়ে আসে। এটি একটি ঐতিহাসিক মাইলফলক।

২. ম্যাচটি ছিল অসাধারণ মানের। অনেকে এটিকে সিনার ক্যারিয়ারের সেরা ম্যাচ হিসেবে বিবেচনা করে।

৩. এজে স্টাইলসের মতো একজন বিশ্বমানের প্রতিদ্বন্দ্বীকে হারিয়ে এই জয় অর্জন করা সিনার দক্ষতা ও মানকে আরও প্রমাণ করে।

৪. এই জয়ের মাধ্যমে সিনা তার ক্যারিয়ারের শীর্ষে পৌঁছান এবং নিজেকে সর্বকালের সেরা রেসলারদের একজন হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করেন।

৫. ম্যাচটি রয়্যাল রাম্বলের মতো একটি বড় ইভেন্টে অনুষ্ঠিত হয়, যা এর গুরুত্ব আরও বাড়িয়ে দেয়।সুতরাং, এই ১৬তম চ্যাম্পিয়নশিপ জয়কে জন সিনার ক্যারিয়ারের সবচেয়ে বড় ও তাৎপর্যপূর্ণ জয় হিসেবে বিবেচনা করা যেতে পারে, যা তাকে ডব্লিউডব্লিউই ইতিহাসের অন্যতম সেরা সুপারস্টার হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করেছে।

জন সিনার অবসর রেসলিং দুনিয়ায় একটি যুগের অবসান ঘটিয়েছে। তার অবদান এবং সাফল্য চিরকাল স্মরণীয় হয়ে থাকবে। জন সিনা তার ক্যারিয়ারের প্রতিটি মুহূর্তে দর্শকদের মুগ্ধ করেছেন এবং তার অবসরও তেমনই একটি স্মরণীয় মুহূর্ত হয়ে থাকবে। জন সিনা, আপনি আমাদের হৃদয়ে চিরকাল বেঁচে থাকবেন।
মন্তব্য করুন

মন্তব্য করুন

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়

ইউনুসের ‘নতুন’ বাংলাদেশে ধর্ষণের ঊর্ধ্বগতি: রাজপথে প্রতিবাদের ঝড় ছাত্রদের

ভারতে ইন্টারনেট বিপ্লবের নতুন দিগন্ত: স্টারলিঙ্কের সঙ্গে এয়ারটেলের ঐতিহাসিক চুক্তি

অস্ত্র আমদানির দৌড়ে শীর্ষে ইউক্রেন, ভারতের স্থান দ্বিতীয়: বিশ্বে কী বার্তা?

মুসলিম ভোট ব্যাঙ্কে নজর! বঙ্গের সব আসনে লড়তে প্রস্তুত আইএমআইএম

হোলির রঙে ব্যাঙ্ক বন্ধ: আগামীকাল থেকে টানা ৪ দিন ভারতের বিভিন্ন রাজ্যে ব্যাঙ্ক ছুটি, তালিকা দেখে নিন

কেকেআরের প্রস্তুতি শুরু: কলকাতায় নাইটদের ক্যাপ্টেন-কোচের সঙ্গে প্রকাশিত হল প্র্যাক্টিস সূচি

শিক্ষামন্ত্রীর বাড়ির সামনে ‘ক্রিমিনাল’ পোস্টার: সিপিএম নেতার থানায় তলব!

কলকাতার Zakaria Street-এর মাস্ট ভিজিট ফুড স্টল: একটি খাদ্যপ্রেমীর স্বর্গভূমি

অলক্ষ্যে ঋত্বিক: ঋত্বিক ঘটকের জীবনালেখ্য নিয়ে আসছে বাঙালির প্রতীক্ষিত চলচ্চিত্র

আইপিএল-এ তামাকের বিজ্ঞাপন বন্ধ! স্বাস্থ্যমন্ত্রকের কড়া নির্দেশ জারি!

১০

দেওয়ালের কোন দিকে কোন রঙ শুভ? বাস্তুশাস্ত্রের চোখে একটি গভীর দৃষ্টিপাত

১১

ডিএলএফ-এমআরএফ-আমূল-পেটিএম: সংক্ষিপ্ত নামেই ভারত বিখ্যাত, এবার জেনে নিন এই ব্র্যান্ডগুলোর পুরো নাম!

১২

সেক্সসমনিয়া: ঘুমের মধ্যে লুকিয়ে থাকা এক বিরল রহস্য

১৩

ভীষণ ক্ষতিকর Non-Stick প্যানে রান্না করছেন না তো? জেনে নিন সেরা বিকল্পগুলো

১৪

কাক ডাকার ফলাফল: ইসলাম ও হিন্দু শাস্ত্রে কী বলা আছে?

১৫

দিনে ৮ ঘণ্টা AC চালালে মাসে কত ‘Electric Bill’ আসবে? সহজ হিসেবে নিশ্চিন্তে থাকুন

১৬

প্রাক্তনের সঙ্গে যোগাযোগ রাখা কি বুদ্ধিমানের কাজ? একটি গভীর বিশ্লেষণ

১৭

চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি জয়ের জাদু: কীভাবে ভারত হয়ে উঠল অপ্রতিরোধ্য?

১৮

বাংলার প্রথম এসি লোকাল ট্রেন শিয়ালদা-কৃষ্ণনগর রুটে, ভাড়া কত জানেন?

১৯

ভারতে রাজ্যভিত্তিক হীরার মজুদ: কোন রাজ্য হীরা উৎপাদনে সেরা?

২০
close