Think Bengal Logo
  • হোম
  • পশ্চিমবঙ্গ
  • ভারত
  • বাংলাদেশ
  • প্রযুক্তি
  • স্বাস্থ্য টিপস
  • অটোমোবাইল
  • বিবিধ
  • হোম
  • পশ্চিমবঙ্গ
  • ভারত
  • বাংলাদেশ
  • প্রযুক্তি
  • স্বাস্থ্য টিপস
  • অটোমোবাইল
  • বিবিধ
⌂ / বিবিধ / মহালয়া: মহাভারতের কর্ণের স্বর্গে তর্পণ থেকে শুরু হওয়া এক অনন্য ঐতিহ্য

মহালয়া: মহাভারতের কর্ণের স্বর্গে তর্পণ থেকে শুরু হওয়া এক অনন্য ঐতিহ্য

  • স্টাফ রিপোর্টার
  • - ১১:৫৭ পূর্বাহ্ণ
  • অক্টোবর ২, ২০২৪
Mahalaya Karna mythology

Mahalaya Karna Mythology: মহালয়া হল হিন্দু ধর্মাবলম্বীদের একটি গুরুত্বপূর্ণ তিথি যা পিতৃপক্ষের শেষ দিন এবং দেবীপক্ষের শুরুর দিন হিসেবে পালিত হয়। এই দিনে অনেকে গঙ্গাস্নান করে পিতৃপুরুষদের উদ্দেশ্যে পিণ্ডদান ও তর্পণ করেন। ‘মহালয়া’ শব্দটির অর্থ হল মহৎ আলয় বা বৃহৎ আবাস। কিছু মতে এর অর্থ প্রেতের আলয়ও বলা হয়। মহালয়ার সাথে মহাভারতের একটি গভীর যোগাযোগ রয়েছে, যা এই দিনটিকে আরও তাৎপর্যপূর্ণ করে তোলে।

মহালয়া অমাবস্যা ২০২৪: পিতৃপক্ষের শেষ দিনে কী করবেন, জেনে নিন তারিখ, সময় ও তাৎপর্য

মহাভারতের কাহিনী অনুযায়ী, কুরুক্ষেত্রের যুদ্ধে মৃত্যুর পর কর্ণ যখন স্বর্গে পৌঁছালেন, তখন তাঁকে খাদ্য-পানীয়ের পরিবর্তে কেবল সোনা-রূপার মতো ধাতু খেতে দেওয়া হল। এই অদ্ভুত পরিস্থিতি দেখে কর্ণ প্রশ্ন করলেন এর কারণ। তখন তাঁকে জানানো হল যে তিনি সারা জীবন শুধু শক্তির আরাধনা করেছেন, কিন্তু কখনও নিজের পূর্বপুরুষদের স্মরণ করেননি বা তাঁদের প্রয়াত আত্মার জন্য খাদ্য-পানীয় দান করেননি। এই কারণে তিনি স্বর্গে আসতে পারলেও খাদ্য-পানীয় পাওয়ার যোগ্য বলে বিবেচিত হননি।
এই ঘটনার পর কর্ণ পৃথিবীতে ফিরে আসার অনুমতি চাইলেন যাতে তিনি তাঁর পূর্বপুরুষদের প্রতি শ্রদ্ধা জানাতে পারেন। তাঁকে পনেরো দিনের অনুমতি দেওয়া হল। এই পনেরো দিন ধরে কর্ণ প্রতিদিন পৃথিবীতে এসে তাঁর পূর্বপুরুষদের উদ্দেশ্যে তর্পণ করতেন। এই পনেরো দিনের শেষ দিনটিই হল মহালয়া, যা পরবর্তীতে পিতৃপক্ষের শেষ দিন হিসেবে পালিত হতে থাকে।
মহালয়ার দিনে বাঙালি সংস্কৃতিতে একটি বিশেষ ঐতিহ্য হল ভোরবেলায় বীরেন্দ্রকৃষ্ণ ভদ্রের কণ্ঠে ‘মহিষাসুরমর্দিনী’ স্তোত্রপাঠ শোনা। এই অনুষ্ঠানটি ৮৫ বছর ধরে একইভাবে পালিত হয়ে আসছে। ১৯৩১ সালে পঙ্কজ কুমার মল্লিকের নির্দেশনায় প্রথম এই সংগীতময় অনুষ্ঠানটি রচিত হয়। বণিকুমারের লেখা স্ক্রিপ্টটি মহিষাসুরকে বধ করার জন্য দেবী দুর্গার সৃষ্টি সম্পর্কিত বর্ণনা, স্তোত্র এবং বাংলা ভক্তিগীতির একটি সংমিশ্রণ।
মহালয়ার দিনে অনেক হিন্দু পরিবার গঙ্গা বা অন্য নদীতে তর্পণ করেন। এই অনুষ্ঠানে প্রয়াত পূর্বপুরুষদের উদ্দেশ্যে ‘পিণ্ডদান’ করা হয়। বিশ্বাস করা হয় যে এই দিনে পিতৃপুরুষেরা পরলোক থেকে ইহলোকে আসেন জল ও পিণ্ডলাভের আশায়। তাঁদের জল-পিণ্ড প্রদান করে তৃপ্ত করা হয় বলেই মহালয়া একটি পুণ্য তিথি হিসেবে বিবেচিত হয়।
মহালয়ায় শুধু পিতৃপুরুষদের জন্যই নয়, বরং দেব তর্পণ, ঋষি তর্পণ, দিব্য-পিতৃ তর্পণও করা হয়। এমনকি রাম তর্পণ ও লক্ষ্মণ তর্পণও করা হয়। এই দিনে ত্রিভুবনের সমস্ত প্রয়াতকে জলদানের মাধ্যমে তৃপ্ত করার চেষ্টা করা হয়। এমনকি যাঁদের জন্ম-জন্মান্তরে কোনও আত্মীয়-বন্ধু নেই, তাঁদের জন্যও তর্পণ করা হয়।
মহালয়ার সাথে দুর্গাপূজার একটি গভীর সম্পর্ক রয়েছে। এই দিন থেকেই দেবী দুর্গার আগমনের প্রস্তুতি শুরু হয়। বিশ্বাস করা হয় যে মহালয়ার দিন থেকে দেবী দুর্গা কৈলাস পর্বত থেকে মর্ত্যলোকে নেমে আসতে শুরু করেন। তিনি তাঁর সন্তানদের – গণেশ, কার্তিক, লক্ষ্মী ও সরস্বতীকে নিয়ে এক সপ্তাহব্যাপী যাত্রা করেন। এই যাত্রায় তিনি বিভিন্ন বাহন ব্যবহার করেন, যেমন পালকি, নৌকা, হাতি বা ঘোড়া।
রামায়ণের কাহিনী অনুযায়ী, ত্রেতা যুগে শ্রীরামচন্দ্র অসময়ে দেবী দুর্গার আরাধনা করেছিলেন লঙ্কা জয় করে সীতাকে উদ্ধার করার জন্য। শাস্ত্রমতে দুর্গাপূজা বসন্তকালে হওয়াই নিয়ম। কিন্তু শ্রীরামচন্দ্র অকালে দুর্গাপূজা করেছিলেন বলে একে ‘অকাল বোধন’ বলা হয়। সনাতন ধর্মে কোনও শুভ কাজের আগে প্রয়াত পূর্বপুরুষের উদ্দেশ্যে অঞ্জলি প্রদান করতে হয়। লঙ্কা বিজয়ের আগে শ্রীরামচন্দ্র এমনটাই করেছিলেন। সেই থেকে মহালয়ায় তর্পণ অনুষ্ঠানের প্রথা প্রচলিত হয়েছে বলে মনে করা হয়।
মহালয়ার দিনে প্রতিমার চোখ আঁকা হয় রেওয়াজ মেনে, যদিও এর পিছনে নির্দিষ্ট কোনও শাস্ত্রীয় নিয়ম নেই। এই দিনটি আসলে পিতৃপক্ষের অবসানকে চিহ্নিত করে। পূর্বপুরুষদের স্মৃতির প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়ে নতুন উৎসবের জন্য প্রস্তুতি নেওয়া হয়।মহালয়ার দিনে বাঙালি সংস্কৃতিতে ‘মহিষাসুরমর্দিনী’ অনুষ্ঠানটি একটি বিশেষ স্থান দখল করে আছে। এই ৯০ মিনিটের সংগীতময় অনুষ্ঠানটি প্রথম রচিত হয় ১৯৩১ সালে। দীর্ঘ আট দশক পরেও বীরেন্দ্রকৃষ্ণ ভদ্রের গলায় এই অনুষ্ঠানটি প্রতি বাঙালির হৃদয়ে একই আবেগ জাগায়। অল ইন্ডিয়া রেডিও, কলকাতা বিভিন্ন সময়ে বিভিন্ন কণ্ঠে এই অনুষ্ঠান প্রচারের চেষ্টা করলেও কোনওটাই ভদ্রের কণ্ঠের মতো জনপ্রিয়তা পায়নি।
মহালয়ার অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ দিক হল এর ধর্মীয় ও আধ্যাত্মিক তাৎপর্য। হিন্দু ধর্মে বিশ্বাস করা হয় যে এই দিনে দেবী দুর্গা মহিষাসুর নামক অসুরকে পরাজিত করে পৃথিবীতে অবতরণ করেন। এই বিজয়কে স্মরণ করতেই আমরা মহালয়া পালন করি। এই ঘটনা শুধু একটি ধর্মীয় কাহিনীই নয়, এটি আমাদের মনে করিয়ে দেয় যে সত্যের শক্তি, সাহসের মূল্য এবং সেই সার্বজনীন সত্য যে শেষ পর্যন্ত ভালো সবসময় মন্দকে পরাজিত করে।মহালয়ার দিনে অনেক হিন্দু পরিবারে উপবাস পালন করা হয়। কেউ কেউ সকাল থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত উপবাস করেন, আবার কেউ কেউ শুধু ফলাহার করেন। এই উপবাসের মাধ্যমে শরীর ও মনকে শুদ্ধ করার চেষ্টা করা হয়। বিশ্বাস করা হয় যে এই শুদ্ধতা আগত উৎসবের জন্য মানুষকে প্রস্তুত করে।
মহালয়ার দিনে বাংলাদেশ ও ভারতের পশ্চিমবঙ্গে বিশেষ খাবারের প্রচলন রয়েছে। অনেক পরিবারে এই দিনে খিচুড়ি, লাবড়া, বেগুন ভাজা, পাঁপড় ভাজা ইত্যাদি রান্না করা হয়। এছাড়া নানা ধরনের মিষ্টি যেমন পায়েস, রসগোল্লা, সন্দেশ ইত্যাদিও তৈরি করা হয়। এই খাবারগুলি শুধু খাদ্যের প্রয়োজন মেটায় না, বরং পারিবারিক বন্ধন ও সামাজিক সংযোগকেও মজবুত করে।মহালয়ার দিনে অনেক মন্দিরে বিশেষ পূজা ও অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। এই দিনে দেবী দুর্গার প্রতিমা স্থাপন করা হয় এবং বিশেষ আরতি ও মন্ত্রপাঠ করা হয়। অনেক স্থানে সারা রাত ধরে কীর্তন ও ভজন গাওয়া হয়। এই সব আয়োজন সমাজের বিভিন্ন স্তরের মানুষকে একত্রিত করে এবং সামাজিক সংহতি বৃদ্ধি করে।মহালয়ার একটি গুরুত্বপূর্ণ দিক হল এর সাংস্কৃতিক প্রভাব। এই দিনটি শুধু একটি ধর্মীয় উৎসব নয়, বরং বাঙালি সংস্কৃতির একটি অবিচ্ছেদ্য অংশ।
মহালয়া বাঙালি জীবনযাত্রা, সাহিত্য, সঙ্গীত ও চিত্রকলাকে গভীরভাবে প্রভাবিত করেছে। অনেক বিখ্যাত লেখক ও কবি মহালয়াকে কেন্দ্র করে অসংখ্য রচনা লিখেছেন। চিত্রশিল্পীরা মহালয়ার বিভিন্ন দৃশ্য ক্যানভাসে ফুটিয়ে তুলেছেন।মহালয়ার সাথে জড়িত একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হল পরিবেশ সচেতনতা। পুরোনো সময়ে নদী বা জলাশয়ে তর্পণ করার সময় প্রাকৃতিক উপাদান ব্যবহার করা হত। কিন্তু বর্তমানে প্লাস্টিক ও অন্যান্য অজৈব পদার্থের ব্যবহার বেড়ে যাওয়ায় জলদূষণের ঝুঁকি বেড়েছে।
এই কারণে অনেক পরিবেশ সচেতন সংগঠন মানুষকে সচেতন করার চেষ্টা করছে যাতে তারা প্রাকৃতিক উপাদান ব্যবহার করে বা বাড়িতেই তর্পণ করে।মহালয়ার আরেকটি উল্লেখযোগ্য দিক হল এর আর্থ-সামাজিক প্রভাব। এই সময়ে বাজারে চাহিদা বেড়ে যায় বিভিন্ন পণ্যের, যেমন ফুল, ফল, মিষ্টি, কাপড়-চোপড় ইত্যাদির। এতে ছোট ব্যবসায়ী থেকে শুরু করে বড় ব্যবসা প্রতিষ্ঠান সবাই উপকৃত হয়। এছাড়া মহালয়া ও পরবর্তী দুর্গাপূজার জন্য অনেক অস্থায়ী কর্মসংস্থানের সৃষ্টি হয়, যা অর্থনীতিতে ইতিবাচক প্রভাব ফেলে।মহালয়া একটি সার্বজনীন উৎসব হিসেবেও পরিচিত। যদিও এটি মূলত হিন্দু ধর্মের একটি উৎসব, তবুও অন্যান্য ধর্মের মানুষও এতে অংশগ্রহণ করে।
বিশেষ করে বাংলাদেশ ও পশ্চিমবঙ্গে মহালয়ার দিনে সকল ধর্মের মানুষ একসাথে ‘মহিষাসুরমর্দিনী’ শোনেন। এই সার্বজনীনতা সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি বৃদ্ধিতে সহায়তা করে।মহালয়ার একটি গুরুত্বপূর্ণ দিক হল এর মাধ্যমে প্রজন্ম থেকে প্রজন্মে ঐতিহ্য ও সংস্কৃতির হস্তান্তর। বাবা-মা তাদের সন্তানদের মহালয়ার তাৎপর্য বোঝান, তর্পণের পদ্ধতি শেখান, এবং এর মাধ্যমে পূর্বপুরুষদের প্রতি শ্রদ্ধা প্রদর্শনের গুরুত্ব বুঝিয়ে দেন। এভাবে নতুন প্রজন্ম তাদের সাংস্কৃতিক ঐতিহ্যের সাথে যুক্ত থাকে।মহালয়ার দিনে অনেক স্থানে দান-ধ্যানের আয়োজন করা হয়। অনেকে গরিব ও অসহায় মানুষদের খাবার ও কাপড় দান করেন।

এই প্রথা সমাজে সহানুভূতি ও সহমর্মিতার ভাব জাগ্রত করে এবং সামাজিক দায়বদ্ধতার বোধ তৈরি করে।মহালয়ার সাথে জড়িত আরেকটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হল এর মাধ্যমে প্রকৃতির সাথে মানুষের সম্পর্কের পুনর্নির্মাণ। তর্পণের সময় নদী বা জলাশয়ে যাওয়া, গাছের পাতা ব্যবহার করা, ফুল ও ফল নিবেদন করা – এসব কিছুই মানুষকে প্রকৃতির সাথে সংযুক্ত করে। এই সংযোগ আমাদের মনে করিয়ে দেয় যে আমরা প্রকৃতির অবিচ্ছেদ্য অংশ এবং প্রকৃতি সংরক্ষণের গুরুত্ব।মহালয়া উপলক্ষে অনেক স্থানে সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। নাটক, নৃত্যনাট্য, সঙ্গীতানুষ্ঠান ইত্যাদির মাধ্যমে মহালয়ার তাৎপর্য ও দেবী দুর্গার মাহাত্ম্য তুলে ধরা হয়। এসব অনুষ্ঠান শিল্প ও সংস্কৃতির বিকাশে সহায়তা করে এবং নতুন প্রজন্মকে তাদের ঐতিহ্যের সাথে পরিচিত করায়।

মহালয়ায় তর্পণ: গঙ্গায় নয়, যেকোনো জলাশয়েই করা যায়! জানুন বিস্তারিত

মহালয়ার দিনে অনেক পরিবারে পারিবারিক মিলনের আয়োজন করা হয়। দূরে থাকা আত্মীয়-স্বজনরা এই দিনে বাড়ি ফেরেন। এই মিলন পারিবারিক বন্ধন মজবুত করে এবং প্রজন্ম থেকে প্রজন্মে ঐতিহ্য ও মূল্যবোধ হস্তান্তরে সহায়তা করে।মহালয়া উপলক্ষে অনেক স্থানে বিশেষ প্রদর্শনীর আয়োজন করা হয়। এসব প্রদর্শনীতে মহালয়া ও দুর্গাপূজা সংক্রান্ত নানা ঐতিহাসিক তথ্য, ছবি, শিল্পকর্ম ইত্যাদি প্রদর্শিত হয়। এর মাধ্যমে মানুষ তাদের সাংস্কৃতিক ঐতিহ্য সম্পর্কে আরও জানতে পারে।মহালয়ার দিনে অনেক স্কুল-কলেজে বিশেষ অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। ছাত্র-ছাত্রীরা মহালয়া ও দুর্গাপূজা নিয়ে নানা প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করে, যেমন প্রবন্ধ লেখা, চিত্রাঙ্কন, বক্তৃতা ইত্যাদি। এর মাধ্যমে তারা তাদের সাংস্কৃতিক ঐতিহ্য সম্পর্কে আরও ভালভাবে জানতে পারে।
সর্বশেষে বলা যায়, মহালয়া শুধু একটি ধর্মীয় উৎসব নয়, এটি আমাদের সামাজিক, সাংস্কৃতিক ও আধ্যাত্মিক জীবনের একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ। এটি আমাদের অতীতের সাথে সংযুক্ত করে, বর্তমানকে উদযাপন করতে শেখায় এবং ভবিষ্যতের জন্য আশা জাগায়। মহালয়া আমাদের মনে করিয়ে দেয় যে আমরা কোথা থেকে এসেছি, কোথায় আছি এবং কোথায় যেতে চাই। এই দিনটি আমাদের জীবনে নতুন শুরুর প্রতীক হিসেবে কাজ করে, যা আমাদের জীবনকে আরও অর্থপূর্ণ ও সমৃদ্ধ করে তোলে।

সাম্প্রতিক খবর:

অ্যাকিউট প্যানক্রিয়াটাইটিস: হঠাৎ অগ্ন্যাশয়ের প্রদাহের ভয়াবহতা ও করণীয়

এক্স-ফ্যাক্টর SUV: Mahindra XUV700 – আধুনিক প্রযুক্তি, স্টাইল ও পারফরম্যান্সে অনন্য

আধুনিক স্পিড, স্টাইল আর বাজেটের মেলবন্ধন – ভারতের বাজারে আসছে ৫টি সেরা Sub 500 cc বাইক!

ইরান-ইসরায়েল: বোমা, ফাইটার জেট আর গোয়েন্দা প্রযুক্তি—কার হাতে কত শক্তি?

SIF (Specialized Investment Fund) কী? বিনিয়োগকারীদের জন্য নতুন দিগন্ত

বন্ধু ছিল একসময়, এখন রক্তশত্রু! ইরান-ইসরায়েল সম্পর্কের বিস্ফোরক ইতিহাস

বদলে গেল টিকিট বুকিংয়ের নিয়ম, কি বলছে IRCTC! জানুন বিস্তারিত

‘মাত্র তিন ঘণ্টায় বৈষ্ণোদেবী থেকে শ্রীনগর: চালু হল বিশ্বের সর্বোচ্চ রেলসেতু পেরিয়ে বন্দে ভারত এক্সপ্রেস’

Confirm টিকিটেও যাত্রীর নাম বদলাবেন কিভাবে? সহজ নিয়মেই সমাধান!

অগ্নিবীণা এক্সপ্রেস বন্ধের দিন : সাপ্তাহিক বন্ধের বিস্তারিত তথ্য জানুন

শিয়ালদা-বনগাঁ লাইনে AC লোকাল ট্রেন চলাচল শুরু হচ্ছে, জেনে নিন স্টপেজ ও ভাড়ার বিস্তারিত তথ্য

বুড়িমারী এক্সপ্রেস ট্রেনের সময়সূচী: উত্তরবঙ্গের সাথে রাজধানীর সুবর্ণ সেতু

দীঘার নতুন জগন্নাথ মন্দির: পুরীর অনুরূপ দর্শন এবার বাঙালির দোরগোড়ায়

Skyscanner vs. Google Flights: ২০২৫ সালে সস্তায় বিমান টিকেট খুঁজে পাওয়ার সেরা উপায়

হিমাচল প্রদেশের শীর্ষ ১০ বিলাসবহুল হোটেল ও রিসোর্ট: স্বর্গীয় অভিজ্ঞতার নির্দেশিকা

বিমান টেকঅফের সময় এসি বন্ধ থাকে কেন? জানুন অজানা বিমান প্রযুক্তির রহস্য

আরো খবর

নিউজ বাংলা

  • আন্তর্জাতিক
  • বিবিধ
  • বাংলাদেশ
  • বাংলাদেশ রাজনীতি

খেলাধুলা

  • অলিম্পিক
  • ক্রিকেট
  • ফুটবল
  • সংস্কৃতি

টেকনোলজি

  • গেজেট
  • এআই
  • আইওএস
  • প্রযুক্তি

© 2025 Think Bengal All Rights Reserved
  • আমাদের সম্পর্কে
  • যোগাযোগ
  • ফ্যাক্ট চেকিং পলিসি
  • প্রাইভেসি পলিসি
  • কারেকশন পলিসি

Type above and press Enter to search. Press Esc to cancel.