Think Bengal Logo
  • হোম
  • পশ্চিমবঙ্গ
  • ভারত
  • বাংলাদেশ
  • প্রযুক্তি
  • স্বাস্থ্য টিপস
  • অটোমোবাইল
  • বিবিধ
  • হোম
  • পশ্চিমবঙ্গ
  • ভারত
  • বাংলাদেশ
  • প্রযুক্তি
  • স্বাস্থ্য টিপস
  • অটোমোবাইল
  • বিবিধ
⌂ / পশ্চিমবঙ্গ / শহিদ দিবস বনাম গণতন্ত্র হত্যা দিবস: ২১ শে জুলাই পশ্চিমবঙ্গ জুড়ে বিজেপির প্রতিবাদ

শহিদ দিবস বনাম গণতন্ত্র হত্যা দিবস: ২১ শে জুলাই পশ্চিমবঙ্গ জুড়ে বিজেপির প্রতিবাদ

  • Chanchal Sen
  • - ৩:২৯ অপরাহ্ণ
  • জুলাই ২০, ২০২৪
Murder of Democracy Day’ in Bengal on July 21

Murder of Democracy Day in Bengal on July 21: ২১ শে জুলাই পশ্চিমবঙ্গে রাজনৈতিক উত্তেজনার এক বিশেষ দিন হিসেবে চিহ্নিত হতে চলেছে। তৃণমূল কংগ্রেস (টিএমসি) এবং ভারতীয় জনতা পার্টি (বিজেপি) উভয়ই এই দিনটিকে নিজেদের রাজনৈতিক উদ্দেশ্য পূরণের জন্য ব্যবহার করছে। যেখানে টিএমসি শহিদ দিবস পালন করবে, সেখানে বিজেপি ‘গণতন্ত্র হত্যা দিবস’ পালন করার ঘোষণা দিয়েছে। এই প্রতিবেদনটি এই দুই রাজনৈতিক দলের কার্যকলাপ এবং তাদের পেছনের কারণগুলি নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করবে।

শহিদ দিবস: টিএমসির ঐতিহ্য

টিএমসি প্রতি বছর ২১ শে জুলাই শহিদ দিবস পালন করে। এই দিনটি ১৯৯৩ সালে ঘটে যাওয়া এক মর্মান্তিক ঘটনার স্মরণে পালন করা হয়, যখন পশ্চিমবঙ্গ যুব কংগ্রেসের নেতৃত্বে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের নেতৃত্বে একটি বিক্ষোভে পুলিশের গুলিতে ১৩ জন নিহত হন। এই দিনটি টিএমসির জন্য এক বিশেষ দিন, যেখানে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় কলকাতায় একটি জনসভায় ভাষণ দেন এবং নিহতদের স্মরণ করেন।

বিজেপির গণতন্ত্র হত্যা দিবস

অন্যদিকে, বিজেপি এই বছর ২১ শে জুলাইকে ‘গণতন্ত্র হত্যা দিবস’ হিসেবে পালন করার ঘোষণা দিয়েছে। বিজেপি নেতা শুভেন্দু অধিকারী বলেছেন, “আমরা ২১ শে জুলাই গণতন্ত্র হত্যা দিবস পালন করব এবং মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় এবং কলকাতার মেয়র ফিরহাদ হাকিমের কুশপুত্তলিকা দাহ করব।” এই প্রতিবাদটি টিএমসির শাসনকালে ঘটে যাওয়া পরবর্তী নির্বাচনী সহিংসতার বিরুদ্ধে একটি প্রতিবাদ হিসেবে চিহ্নিত করা হয়েছে।

রাজনৈতিক সংঘর্ষ এবং অভিযোগ

বিজেপির অভিযোগ অনুযায়ী, টিএমসি শাসনকালে পশ্চিমবঙ্গে গণতন্ত্রের অবনতি ঘটেছে। শুভেন্দু অধিকারী অভিযোগ করেছেন যে, টিএমসি ভোটারদের ভোটাধিকার থেকে বঞ্চিত করেছে এবং নির্বাচনী সহিংসতা চালিয়েছে। তিনি আরও বলেছেন যে, “আমরা ১০০ জন ভোটারকে রাজভবনে নিয়ে যাব এবং তাদের অভিজ্ঞতা প্রকাশ করব।”

অন্যদিকে, টিএমসি নেতা কুনাল ঘোষ বলেছেন, “বিজেপি শহিদ দিবসের গুরুত্বকে অবমাননা করছে এবং তাদের রাজনৈতিক উদ্দেশ্য পূরণের জন্য এই দিনটিকে ব্যবহার করছে।”

গণতন্ত্র হত্যা দিবসের কার্যক্রম

বিজেপি ২১ শে জুলাই রাজভবনের সামনে একটি ধর্না (বসা প্রতিবাদ) আয়োজন করবে। এই ধর্নায় ৩০০ জন বিজেপি কর্মী অংশগ্রহণ করবেন, যারা নির্বাচনী সহিংসতার শিকার বলে দাবি করেছেন। এছাড়াও, বিজেপি একটি অনলাইন পোর্টাল চালু করবে যেখানে ভোটাধিকার থেকে বঞ্চিত ভোটাররা তাদের নাম নিবন্ধন করতে পারবেন।

টিএমসির শহিদ দিবসের প্রস্তুতি

টিএমসি তাদের শহিদ দিবসের জন্য ব্যাপক প্রস্তুতি নিচ্ছে। প্রতি বছর এই দিনটিতে টিএমসি কর্মী এবং সমর্থকরা কলকাতায় সমবেত হন এবং মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের ভাষণ শোনেন। এই বছরও টিএমসি এই দিনটিকে একটি বিশাল জনসভায় পরিণত করার পরিকল্পনা করেছে।

টিএমসি বনাম বিজেপি: রাজনৈতিক সংঘর্ষ

টিএমসি এবং বিজেপির মধ্যে রাজনৈতিক সংঘর্ষ নতুন কিছু নয়। উভয় দলই একে অপরকে বিভিন্ন অভিযোগে অভিযুক্ত করে আসছে। টিএমসি অভিযোগ করেছে যে, বিজেপি রাজনৈতিক উদ্দেশ্যে সহিংসতা উস্কে দিচ্ছে এবং গণতন্ত্রকে অবমাননা করছে। অন্যদিকে, বিজেপি দাবি করেছে যে, টিএমসি শাসনকালে পশ্চিমবঙ্গে গণতন্ত্রের অবনতি ঘটেছে এবং ভোটারদের ভোটাধিকার থেকে বঞ্চিত করা হয়েছে।

কেন বিজেপি এই দিনটিকে ‘গণতন্ত্র হত্যা দিবস’ হিসেবে ঘোষণা করেছে

২১ শে জুলাই পশ্চিমবঙ্গে বিজেপি ‘গণতন্ত্র হত্যা দিবস’ হিসেবে ঘোষণা করার পেছনে বেশ কিছু কারণ রয়েছে। এই দিনটি তৃণমূল কংগ্রেসের (টিএমসি) শহিদ দিবসের সাথে মিলে যায়, যা ১৯৯৩ সালে পুলিশের গুলিতে নিহত হওয়া ১৩ জন যুব কংগ্রেস কর্মীর স্মরণে পালন করা হয়। বিজেপি এই দিনটিকে ‘গণতন্ত্র হত্যা দিবস’ হিসেবে ঘোষণা করেছে মূলত টিএমসির শাসনকালে ঘটে যাওয়া বিভিন্ন অনিয়ম ও সহিংসতার প্রতিবাদ হিসেবে।

বিজেপির অভিযোগ

নির্বাচনী সহিংসতা

বিজেপি নেতা শুভেন্দু অধিকারী অভিযোগ করেছেন যে, টিএমসি শাসনকালে পশ্চিমবঙ্গে গণতন্ত্রের অবনতি ঘটেছে এবং নির্বাচনী সহিংসতা বেড়েছে। অধিকারী বলেন, “আমরা ২১ শে জুলাই গণতন্ত্র হত্যা দিবস পালন করব এবং মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় এবং কলকাতার মেয়র ফিরহাদ হাকিমের কুশপুত্তলিকা দাহ করব।” তিনি আরও বলেন, “আমরা একটি গণ আন্দোলন শুরু করব এবং রাজভবনের দরজায় নক করব বিচার পাওয়ার জন্য” ।

ভোটাধিকার থেকে বঞ্চনা

বিজেপি অভিযোগ করেছে যে, টিএমসি শাসনকালে অনেক ভোটার তাদের ভোটাধিকার থেকে বঞ্চিত হয়েছেন। অধিকারী একটি অনলাইন পোর্টাল চালু করার ঘোষণা দিয়েছেন যেখানে ভোটাধিকার থেকে বঞ্চিত ভোটাররা তাদের নাম নিবন্ধন করতে পারবেন। তিনি বলেন, “আমরা ১০০ জন ভোটারকে রাজভবনে নিয়ে যাব এবং তাদের অভিজ্ঞতা প্রকাশ করব” ।

আইন-শৃঙ্খলার অবনতি

বিজেপি দাবি করেছে যে, টিএমসি শাসনকালে পশ্চিমবঙ্গে আইন-শৃঙ্খলার অবনতি ঘটেছে এবং সাধারণ মানুষ নিরাপত্তাহীনতায় ভুগছেন। বিজেপি নেতা প্রম শুখলা অভিযোগ করেছেন যে, টিএমসি সরকার সন্ত্রাসী ও ধর্ষকদের রক্ষা করছে এবং রাজ্যটি অরাজকতার দিকে এগিয়ে যাচ্ছে ।

টিএমসির প্রতিক্রিয়া

টিএমসি নেতা কুনাল ঘোষ বলেছেন, “বিজেপি শহিদ দিবসের গুরুত্বকে অবমাননা করছে এবং তাদের রাজনৈতিক উদ্দেশ্য পূরণের জন্য এই দিনটিকে ব্যবহার করছে” । টিএমসি দাবি করেছে যে, বিজেপি রাজনৈতিক উদ্দেশ্যে সহিংসতা উস্কে দিচ্ছে এবং গণতন্ত্রকে অবমাননা করছে।

বিজেপির এই ঘোষণার প্রভাব কী হতে পারে বাংলার রাজনীতিতে

বিজেপির ‘গণতন্ত্র হত্যা দিবস’ ঘোষণার ফলে পশ্চিমবঙ্গের রাজনীতিতে নিম্নলিখিত প্রভাব পড়তে পারে:

১. রাজনৈতিক মেরুকরণ বৃদ্ধি:

  • বিজেপি ও তৃণমূল কংগ্রেসের মধ্যে দ্বন্দ্ব আরও তীব্র হবে। দুই দলের মধ্যে বিভেদ বাড়বে।
  • একই দিনে দুই দলের বিপরীতমুখী অনুষ্ঠান রাজ্যের রাজনীতিকে আরও মেরুকরণের দিকে নিয়ে যাবে।

২. হিংসার আশঙ্কা:

  • উভয় দলের কর্মীদের মুখোমুখি সংঘর্ষের সম্ভাবনা বাড়বে।
  • রাজ্যজুড়ে উত্তেজনা ও অশান্তির পরিবেশ সৃষ্টি হতে পারে।

৩. কেন্দ্র-রাজ্য সম্পর্কের অবনতি:

  • বিজেপির এই পদক্ষেপ কেন্দ্র ও রাজ্য সরকারের মধ্যে দূরত্ব আরও বাড়াবে।
  • রাজ্যের জন্য কেন্দ্রীয় অনুদান নিয়ে টানাপোড়েন বাড়তে পারে।

৪. জনমত প্রভাবিত হওয়া:

  • বিজেপি রাজ্য সরকারের বিরুদ্ধে জনমত গঠনের চেষ্টা করবে।
  • তৃণমূল কংগ্রেস বিজেপিকে বহিরাগত হিসেবে চিত্রিত করার চেষ্টা করবে।

৫. আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতি:

  • রাজনৈতিক সংঘাত বাড়লে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি খারাপ হতে পারে।
  • পুলিশ প্রশাসনের উপর চাপ বাড়বে।

সামগ্রিকভাবে, এই ঘোষণা পশ্চিমবঙ্গের রাজনীতিতে উত্তেজনা ও বিভেদ বাড়াবে এবং দুই প্রধান দলের মধ্যে দ্বন্দ্ব আরও তীব্র করবে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে।

Loksabha 2024: কেন একক সংখ্যাগরিষ্ঠতা পেল না বিজেপি? [রাজনৈতিক বিশ্লেষণ ]

বিজেপির ‘গণতন্ত্র হত্যা দিবস নিয়ে তৃণমূলের প্রতিক্রিয়া

বিজেপির ‘গণতন্ত্র হত্যা দিবস’ ঘোষণার পর তৃণমূল কংগ্রেস (টিএমসি) তীব্র প্রতিক্রিয়া জানিয়েছে। তৃণমূলের নেতারা বিজেপির এই পদক্ষেপকে রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিত এবং বিভ্রান্তিকর বলে অভিহিত করেছেন। এখানে তৃণমূলের প্রধান প্রতিক্রিয়াগুলি তুলে ধরা হলো:

কুনাল ঘোষের প্রতিক্রিয়া

তৃণমূল কংগ্রেসের মুখপাত্র কুনাল ঘোষ বিজেপির এই পদক্ষেপকে তীব্র সমালোচনা করেছেন। তিনি বলেন, “বিজেপি শহিদ দিবসের গুরুত্বকে অবমাননা করছে এবং তাদের রাজনৈতিক উদ্দেশ্য পূরণের জন্য এই দিনটিকে ব্যবহার করছে।” ঘোষ আরও বলেন, “বিজেপি নেতারা বারবার নির্বাচনে পরাজিত হওয়ার পরে হতাশায় ভুগছেন এবং এই ধরনের পদক্ষেপ গ্রহণ করছেন” ।

রাজনৈতিক উদ্দেশ্য ও বিভ্রান্তি

কুনাল ঘোষ আরও অভিযোগ করেন যে, বিজেপি তাদের নির্বাচনী পরাজয় থেকে জনসাধারণের মনোযোগ সরানোর জন্য এই ধরনের প্রতিবাদ করছে। তিনি বলেন, “বিজেপি একটি সার্কাসের মতো আচরণ করছে এবং তাদের নিজেদের মধ্যে সংঘর্ষে লিপ্ত রয়েছে। তৃণমূলের বিরুদ্ধে অভিযোগ করার আগে তাদের নিজেদের ঘর ঠিক করা উচিত” ।

শহিদ দিবসের গুরুত্ব

তৃণমূল নেতারা শহিদ দিবসের গুরুত্ব ও ইতিহাস তুলে ধরে বিজেপির পদক্ষেপের সমালোচনা করেছেন। কুনাল ঘোষ বলেন, “২১ শে জুলাই শহিদ দিবসের গুরুত্ব এবং তাৎপর্য প্রচলিত রাজনীতির বাইরে। এটি ভারতীয় গণতন্ত্রের একটি গুরুত্বপূর্ণ মুহূর্ত” ।

বিজেপির অভ্যন্তরীণ দ্বন্দ্ব

কুনাল ঘোষ বিজেপির অভ্যন্তরীণ দ্বন্দ্বের দিকে ইঙ্গিত করে বলেন, “বিজেপি নেতারা নিজেদের মধ্যে সংঘর্ষে লিপ্ত এবং তাদের মধ্যে সমন্বয়ের অভাব রয়েছে। তারা যেখানেই প্রচার করেছেন, সেখানেই পরাজিত হয়েছেন। এটি একটি দুর্বল প্রচেষ্টা জনসাধারণের মনোযোগ সরানোর জন্য” ।

বিজেপির অভিযোগের প্রতিক্রিয়া

বিজেপি নেতারা অভিযোগ করেছেন যে, টিএমসি শাসনকালে ভোটারদের ভোটাধিকার থেকে বঞ্চিত করা হয়েছে এবং নির্বাচনী সহিংসতা বেড়েছে। কুনাল ঘোষ এই অভিযোগগুলিকে ভিত্তিহীন বলে অভিহিত করেছেন এবং বলেন, “বিজেপি নেতারা ভোটারদের ভোটাধিকার থেকে বঞ্চিত হওয়ার অভিযোগ করেছেন, কিন্তু তারা ভোট গণনা বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন না” ।

২১ শে জুলাই পশ্চিমবঙ্গে একটি গুরুত্বপূর্ণ দিন হতে চলেছে, যেখানে টিএমসি শহিদ দিবস পালন করবে এবং বিজেপি ‘গণতন্ত্র হত্যা দিবস’ পালন করবে। এই দুই রাজনৈতিক দলের কার্যকলাপ এবং তাদের পেছনের কারণগুলি পশ্চিমবঙ্গের রাজনৈতিক পরিস্থিতিকে আরও উত্তপ্ত করে তুলবে। উভয় দলই তাদের নিজস্ব রাজনৈতিক উদ্দেশ্য পূরণের জন্য এই দিনটিকে ব্যবহার করবে এবং তা পশ্চিমবঙ্গের রাজনীতিতে একটি নতুন অধ্যায়ের সূচনা করবে।

 

সাম্প্রতিক খবর:

অ্যাকিউট প্যানক্রিয়াটাইটিস: হঠাৎ অগ্ন্যাশয়ের প্রদাহের ভয়াবহতা ও করণীয়

এক্স-ফ্যাক্টর SUV: Mahindra XUV700 – আধুনিক প্রযুক্তি, স্টাইল ও পারফরম্যান্সে অনন্য

আধুনিক স্পিড, স্টাইল আর বাজেটের মেলবন্ধন – ভারতের বাজারে আসছে ৫টি সেরা Sub 500 cc বাইক!

ইরান-ইসরায়েল: বোমা, ফাইটার জেট আর গোয়েন্দা প্রযুক্তি—কার হাতে কত শক্তি?

SIF (Specialized Investment Fund) কী? বিনিয়োগকারীদের জন্য নতুন দিগন্ত

বন্ধু ছিল একসময়, এখন রক্তশত্রু! ইরান-ইসরায়েল সম্পর্কের বিস্ফোরক ইতিহাস

বদলে গেল টিকিট বুকিংয়ের নিয়ম, কি বলছে IRCTC! জানুন বিস্তারিত

‘মাত্র তিন ঘণ্টায় বৈষ্ণোদেবী থেকে শ্রীনগর: চালু হল বিশ্বের সর্বোচ্চ রেলসেতু পেরিয়ে বন্দে ভারত এক্সপ্রেস’

Confirm টিকিটেও যাত্রীর নাম বদলাবেন কিভাবে? সহজ নিয়মেই সমাধান!

অগ্নিবীণা এক্সপ্রেস বন্ধের দিন : সাপ্তাহিক বন্ধের বিস্তারিত তথ্য জানুন

শিয়ালদা-বনগাঁ লাইনে AC লোকাল ট্রেন চলাচল শুরু হচ্ছে, জেনে নিন স্টপেজ ও ভাড়ার বিস্তারিত তথ্য

বুড়িমারী এক্সপ্রেস ট্রেনের সময়সূচী: উত্তরবঙ্গের সাথে রাজধানীর সুবর্ণ সেতু

দীঘার নতুন জগন্নাথ মন্দির: পুরীর অনুরূপ দর্শন এবার বাঙালির দোরগোড়ায়

Skyscanner vs. Google Flights: ২০২৫ সালে সস্তায় বিমান টিকেট খুঁজে পাওয়ার সেরা উপায়

হিমাচল প্রদেশের শীর্ষ ১০ বিলাসবহুল হোটেল ও রিসোর্ট: স্বর্গীয় অভিজ্ঞতার নির্দেশিকা

বিমান টেকঅফের সময় এসি বন্ধ থাকে কেন? জানুন অজানা বিমান প্রযুক্তির রহস্য

আরো খবর

নিউজ বাংলা

  • আন্তর্জাতিক
  • বিবিধ
  • বাংলাদেশ
  • বাংলাদেশ রাজনীতি

খেলাধুলা

  • অলিম্পিক
  • ক্রিকেট
  • ফুটবল
  • সংস্কৃতি

টেকনোলজি

  • গেজেট
  • এআই
  • আইওএস
  • প্রযুক্তি

© 2025 Think Bengal All Rights Reserved
  • আমাদের সম্পর্কে
  • যোগাযোগ
  • ফ্যাক্ট চেকিং পলিসি
  • প্রাইভেসি পলিসি
  • কারেকশন পলিসি

Type above and press Enter to search. Press Esc to cancel.