Manoshi Das
২৭ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ১১:০৭ পূর্বাহ্ণ
অনলাইন সংস্করণ

নেতাজির প্রিয় রেস্তোরাঁ: ১০০ বছর ধরে ঐতিহ্যবাহী খাবার পরিবেশন করছে স্বাধীন ভারত হিন্দু হোটেল

100 years of Indian independence restaurants: কলকাতার কলেজ স্ট্রিটের কাছে অবস্থিত স্বাধীন ভারত হিন্দু হোটেল শুধু একটি রেস্তোরাঁ নয়, এটি ভারতের স্বাধীনতা আন্দোলনের একটি জীবন্ত স্মৃতিস্তম্ভ। ১৯১৩ সালে প্রতিষ্ঠিত এই ঐতিহ্যবাহী পাইস হোটেলটি নেতাজি সুভাষচন্দ্র বসুর প্রিয় খাবারের স্থান ছিল এবং একশত বছরেরও বেশি সময় ধরে বাঙালি রান্নার স্বাদ বহন করে চলেছে।মূলত ছাত্রদের জন্য সাশ্রয়ী মূল্যে খাবার পরিবেশনের উদ্দেশ্যে ওড়িয়া অভিবাসী মান গোবিন্দ পান্ডা এই হোটেলটি প্রতিষ্ঠা করেছিলেন। প্রথমে এর নাম ছিল হিন্দু হোটেল, পরে ভারতের স্বাধীনতা লাভের পর এর নাম পরিবর্তন করে রাখা হয় স্বাধীন ভারত হিন্দু হোটেল।

িশ্বের এই দেশগুলিতে অতি কম খরচে ভ্রমণে যেতে পারবেন আপনারা, জানুন বিস্তারিত

নেতাজি সুভাষচন্দ্র বসু প্রেসিডেন্সি কলেজে পড়াকালীন এখানে প্রায়ই আসতেন। শুধু তাই নয়, এই হোটেলটি স্বাধীনতা সংগ্রামীদের গোপন বৈঠকের স্থান হিসেবেও ব্যবহৃত হত।স্বাধীন ভারত হিন্দু হোটেলের মেনু বাঙালি রান্নার এক সমৃদ্ধ সংগ্রহশালা। এখানে পাওয়া যায় আলু ভাজা, মাছের ডিমের বড়া, আলু কুমড়ো চোখা, চিংড়ি মাছের মালাইকারি, খাসির মাংস এবং চিতল মাছের মুইঠা সহ নানা স্বাদের খাবার। প্রতিদিনের মেনু তাজা বাজারের উপর নির্ভর করে পরিবর্তিত হয়, যা খাবারের তাজা ও মৌসুমি স্বাদ নিশ্চিত করে।হোটেলের মালিক কেষ্টো কুমার গুপ্ত (শ) জানিয়েছেন, তাঁর দাদু স্বাধীনতা সংগ্রামীদের বৈঠকের সময় টিফিন সরবরাহ করতেন।
তিনি খই, গরম সিঙাড়া, কাঁচা লঙ্কা এবং চা খবরের কাগজে মোড়ানো অবস্থায় পরিবেশন করতেন। এভাবেই একবার তাঁর দাদু নেতাজির সঙ্গে পরিচিত হন এবং তাঁর প্রতি অসীম শ্রদ্ধা গড়ে ওঠে।১৯৪২ সালের ২৩শে জানুয়ারি, নেতাজির জন্মদিনে, খেদু শ তাঁর বন্ধু ও প্রতিবেশীদের মধ্যে সিঙাড়া বিতরণ করেন এবং জানান যে এটি স্বাধীনতা সংগ্রামীর জন্মদিন উপলক্ষে। সেই থেকে এই ঐতিহ্য আজও অব্যাহত রয়েছে। প্রতি বছর ২৩শে জানুয়ারি হোটেলের মালিকরা বিনামূল্যে সিঙাড়া বিতরণ করে নেতাজির জন্মদিন পালন করেন।
স্বাধীন ভারত হিন্দু হোটেল শুধু খাবারের জন্য নয়, এর ঐতিহাসিক গুরুত্বের জন্যও বিখ্যাত। এটি ছিল স্বাধীনতা সংগ্রামীদের মিলনস্থল, প্রেমিক যুগলদের নির্জন আড্ডাখানা এবং রক্ষণশীল পরিবারের মহিলাদের জন্য নিরাপদ খাওয়ার জায়গা। হোটেলের কাঠের পার্টিশন ও পর্দা দিয়ে ঘেরা কেবিনগুলি গ্রাহকদের গোপনীয়তা নিশ্চিত করত।বিখ্যাত গায়ক মান্না দে-ও এই হোটেলে এসেছিলেন এবং এখানকার খাবারের সরলতা ও প্রামাণিকতার প্রশংসা করেছিলেন। হোটেলটি প্রতিদিন সকাল ১১টা থেকে রাত ৯টা পর্যন্ত খোলা থাকে, তবে দুপুরের খাবারের সময়টাই সবচেয়ে ব্যস্ত।
স্বাধীন ভারত হিন্দু হোটেলের খাবারের দাম এখনও সাশ্রয়ী। এখানে খাওয়ার পদ্ধতিও অনন্য – থালা ও জলের ভাঁড়ের দামও আলাদা করে ধার্য করা হয়। হোটেলের কর্মীরা, যাদের অনেকেই দশকের পর দশক ধরে এখানে কাজ করছেন, হোটেলের ইতিহাস সম্পর্কে ভালভাবেই জানেন এবং দর্শনার্থীদের সাথে সেই গল্প শেয়ার করতে আগ্রহী।কলকাতার খাদ্য ও সাংস্কৃতিক ঐতিহ্যের একটি অবিচ্ছেদ্য অংশ হিসেবে স্বাধীন ভারত হিন্দু হোটেল আজও স্থানীয় ও পর্যটকদের কাছে সমান জনপ্রিয়। এর নেতাজি সুভাষচন্দ্র বসুর সাথে সম্পর্ক এবং শতাব্দী প্রাচীন বাঙালি রান্নার ঐতিহ্য বহন করার কারণে এটি শহর ভ্রমণকারীদের জন্য একটি অবশ্য পরিদর্শনীয় স্থান।বর্তমানে চীনা জনসংখ্যার হ্রাস ও অন্যান্য কারণে কলকাতার অনেক ঐতিহ্যবাহী রেস্তোরাঁই বন্ধ হয়ে গেছে। কিন্তু স্বাধীন ভারত হিন্দু হোটেল তার মূল অবস্থান থেকে সরে গেলেও একই ঐতিহ্যবাহী বাঙালি খাবার পরিবেশন করে চলেছে। এটি কলকাতার খাদ্য সংস্কৃতি ও ইতিহাসের একটি জীবন্ত দলিল হিসেবে দাঁড়িয়ে আছে।হোটেলটি শুধু একটি খাবারের জায়গা নয়, এটি কলকাতার সমৃদ্ধ ইতিহাস ও সাংস্কৃতিক ঐতিহ্যের একটি প্রতীক।
নেতাজি সুভাষচন্দ্র বসুর সাথে এর সম্পর্ক এবং শতাব্দী প্রাচীন বাঙালি রান্নার ঐতিহ্য বহন করার কারণে এটি ইতিহাস প্রেমী ও খাদ্যরসিকদের কাছে সমানভাবে আকর্ষণীয়। যদিও সময়ের সাথে সাথে অনেক পরিবর্তন এসেছে, তবুও স্বাধীন ভারত হিন্দু হোটেল তার মূল চরিত্র ও স্বাদ বজায় রেখেছে।এই হোটেলটি কলকাতার খাদ্য সংস্কৃতি, ইতিহাস এবং ঐতিহ্যের একটি অমূল্য সংযোগ স্থল। এটি শুধু খাবার পরিবেশন করে না, বরং দর্শনার্থীদের কলকাতার অতীতের স্বাদ ও গন্ধের মধ্যে নিয়ে যায়। স্বাধীনতা আন্দোলন থেকে শুরু করে আধুনিক কলকাতার বিবর্তন – সবকিছুর সাক্ষী এই প্রাচীন হোটেলটি।বর্তমান সময়ে যখন দ্রুত পরিবর্তনের মধ্য দিয়ে যাচ্ছে আমাদের খাদ্যাভ্যাস ও জীবনযাত্রা, তখন স্বাধীন ভারত হিন্দু হোটেলের মতো প্রতিষ্ঠানগুলি আমাদের শিকড়ের সাথে যুক্ত রাখে। এটি শুধু একটি রেস্তোরাঁ নয়, এটি কলকাতার সাংস্কৃতিক ঐতিহ্যের একটি জীবন্ত স্মারক। নেতাজি সুভাষচন্দ্র বসু থেকে শুরু করে সাধারণ মানুষ – সকলের কাছেই এই হোটেলটি সমানভাবে প্রিয় ছিল এবং আজও আছে।
স্বাধীন ভারত হিন্দু হোটেল কলকাতার অতীত ও বর্তমানের মধ্যে একটি সেতুবন্ধন তৈরি করেছে। এর মাধ্যমে নতুন প্রজন্ম শহরের ঐতিহ্য ও সংস্কৃতির সাথে পরিচিত হতে পারে। এই ধরনের ঐতিহ্যবাহী প্রতিষ্ঠানগুলি সংরক্ষণ করা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ, কারণ এগুলি আমাদের ইতিহাস ও সংস্কৃতির অবিচ্ছেদ্য অংশ।পরিশেষে বলা যায়, স্বাধীন ভারত হিন্দু হোটেল শুধু একটি খাবারের জায়গা নয়, এটি কলকাতার ইতিহাস, সংস্কৃতি ও ঐতিহ্যের একটি জীবন্ত প্রতীক। এর দীর্ঘ ইতিহাস, নেতাজি সুভাষচন্দ্র বসুর সাথে সম্পর্ক এবং বাঙালি রান্নার প্রামাণিক স্বাদ এটিকে এক অনন্য স্থান হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করেছে। এই হোটেলটি কলকাতার খাদ্য সংস্কৃতি ও ঐতিহ্যের একটি অমূল্য সম্পদ, যা আগামী প্রজন্মের জন্য সংরক্ষণ করা অত্যন্ত জরুরি।
স্বাধীন ভারত হিন্দু হোটেলের সাফল্যের পিছনে রয়েছে এর নিরলস কর্মীদের অবদান। অনেক কর্মচারী দশকের পর দশক ধরে এখানে কাজ করে আসছেন, যা হোটেলের খাবারের মান ও স্বাদ বজায় রাখতে সাহায্য করেছে। তাদের অভিজ্ঞতা ও দক্ষতা হোটেলের সবচেয়ে মূল্যবান সম্পদ।হোটেলের বর্তমান মালিক কেষ্টো কুমার গুপ্ত (শ) জানান, “আমরা চেষ্টা করি যাতে আমাদের খাবারের স্বাদ ও মান বজায় থাকে। আমরা এখনও সেই পুরনো রেসিপি অনুসরণ করি যা আমার পূর্বপুরুষরা ব্যবহার করতেন। এটা আমাদের ঐতিহ্য, যা আমরা বজায় রাখতে চাই।”কলকাতার খাদ্য ইতিহাসবিদ চিত্তপ্রিয়া গুহ বলেন, “স্বাধীন ভারত হিন্দু হোটেল কলকাতার খাদ্য সংস্কৃতির একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ। এটি শুধু খাবার পরিবেশন করে না, বরং শহরের ইতিহাস ও ঐতিহ্যকে জীবন্ত রাখে। এই ধরনের প্রতিষ্ঠানগুলি আমাদের অতীতের সাথে সংযোগ স্থাপন করে।”
বর্তমানে যখন ফাস্ট ফুড ও আন্তর্জাতিক কুইজিন জনপ্রিয় হচ্ছে, তখন স্বাধীন ভারত হিন্দু হোটেলের মতো প্রতিষ্ঠানগুলি প্রমাণ করে যে ঐতিহ্যবাহী খাবারের চাহিদা এখনও রয়েছে। প্রতিদিন শত শত মানুষ এখানে আসেন শুধু খাবারের জন্য নয়, বরং একটি ঐতিহাসিক অভিজ্ঞতার জন্যও।হোটেলটি নিয়মিতভাবে নতুন নতুন খাবার তার মেনুতে যোগ করে, তবে তার মূল ঐতিহ্যবাহী পদগুলি অপরিবর্তিত রাখে। এটি প্রমাণ করে যে ঐতিহ্য বজায় রেখেও আধুনিকতার সাথে তাল মিলিয়ে চলা সম্ভব।স্বাধীন ভারত হিন্দু হোটেলের সাফল্য অন্য অনেক ঐতিহ্যবাহী রেস্তোরাঁর জন্য অনুপ্রেরণার উৎস। এটি দেখিয়ে দেয় যে সঠিক পরিচালনা ও নিজস্ব ঐতিহ্যের প্রতি শ্রদ্ধাশীল থাকলে একটি প্রতিষ্ঠান কীভাবে দীর্ঘকাল টিকে থাকতে পারে।পর্যটন বিশেষজ্ঞরা মনে করেন, স্বাধীন ভারত হিন্দু হোটেলের মতো প্রতিষ্ঠানগুলি কলকাতার পর্যটন শিল্পের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। এগুলি শহরের সাংস্কৃতিক ঐতিহ্য ও ইতিহাসের জীবন্ত প্রদর্শনী হিসেবে কাজ করে, যা পর্যটকদের আকর্ষণ করে।

মস্তিষ্কের মহাকাব্য: আপনার সন্তানের প্রতিভা বিকাশের ১০টি অমোঘ কৌশল

হোটেলের নিয়মিত গ্রাহক সুদীপ্ত চট্টোপাধ্যায় বলেন, “আমি প্রায় ২০ বছর ধরে এখানে আসছি। এখানকার খাবারের স্বাদ একই রকম রয়েছে। এটা শুধু একটা রেস্তোরাঁ নয়, এটা আমাদের অতীতের স্মৃতি।”স্বাধীন ভারত হিন্দু হোটেল শুধু একটি ব্যবসা নয়, এটি একটি ঐতিহ্য যা বংশানুক্রমে চলে আসছে। হোটেলের বর্তমান মালিকরা সেই ঐতিহ্য বজায় রাখার জন্য প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। তারা নিশ্চিত করেন যে প্রতিটি গ্রাহক যেন একটি অনন্য অভিজ্ঞতা নিয়ে ফিরে যান।হোটেলটি সামাজিক দায়বদ্ধতাও পালন করে। প্রতি বছর নেতাজির জন্মদিনে বিনামূল্যে সিঙাড়া বিতরণ ছাড়াও, তারা বিভিন্ন সামাজিক কার্যক্রমে অংশগ্রহণ করে। এটি প্রমাণ করে যে একটি ব্যবসা কীভাবে সমাজের প্রতি দায়বদ্ধ থেকে সফল হতে পারে।
স্বাধীন ভারত হিন্দু হোটেলের ভবিষ্যৎ উজ্জ্বল বলে মনে করা হচ্ছে। যদিও আধুনিক খাদ্যাভ্যাস ও জীবনধারা পরিবর্তিত হচ্ছে, তবুও ঐতিহ্যবাহী খাবারের প্রতি মানুষের আগ্রহ কমেনি। বরং, অনেকে মনে করেন যে এই ধরনের প্রতিষ্ঠানগুলি আরও বেশি মূল্যবান হয়ে উঠবে যত সময় যাবে।শেষ পর্যন্ত, স্বাধীন ভারত হিন্দু হোটেল শুধু একটি রেস্তোরাঁ নয়, এটি কলকাতার ইতিহাস, সংস্কৃতি ও ঐতিহ্যের একটি জীবন্ত প্রতীক। এর শতবর্ষী ইতিহাস, নেতাজি সুভাষচন্দ্র বসুর সাথে সম্পর্ক এবং বাঙালি রান্নার প্রামাণিক স্বাদ এটিকে একটি অনন্য স্থান হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করেছে। এই হোটেলটি কলকাতার খাদ্য সংস্কৃতি ও ঐতিহ্যের একটি অমূল্য সম্পদ, যা আগামী প্রজন্মের জন্য সংরক্ষণ করা অত্যন্ত জরুরি।

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়

অক্ষয় তৃতীয়ার পুণ্যলগ্নে দিঘায় জগন্নাথ মন্দিরের দ্বারোদঘাটন: এক ঐতিহাসিক মুহূর্ত

একাদশে ফেল করলেও দ্বাদশে ভর্তির সুযোগ, নতুন নিয়মে চমক দিল পশ্চিমবঙ্গ সরকার!

কলকাতা হাইকোর্টে ইতিহাস গড়লেন মহিলা বিচারপতিরা: ১৬৩ বছরে প্রথমবার ৮ জনের উপস্থিতি

বায়ুদূষণের ছায়ায় ভারত: বিশ্বে পঞ্চম, দিল্লিসহ ১৩ শহর শীর্ষে!

স্যালারি অ্যাকাউন্টের গোপন সুবিধা এবং সতর্কতা: যা জানা আপনার জন্য জরুরি

হলমার্ক নাকি কেডিএম: খাঁটি সোনার গয়না কেনার সময় কোনটি বেশি বিশ্বস্ত?

পরীমনি কি ঢালিউডের সবচেয়ে বেশি পারিশ্রমিকপ্রাপ্ত নায়িকা? জানুন তাঁর আয়ের হিসেব

iQOO Neo 10R Pros & Cons: সম্পূর্ণ বিশ্লেষণ এবং ব্যবহারিক অভিজ্ঞতা

যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের দেওয়ালে ‘আজাদ কাশ্মীর’ লিখে ঝড়: কারা এই PDSF?

কর্মফল ত্যাগে মুক্তির পথ: ভগবদ গীতায় কর্মের দর্শন

১০

ধর্মের পথে গীতার আলো: জীবনবোধের অমৃত বাণী

১১

ইলেকট্রিক গাড়ির চার্জ নিয়ে দুশ্চিন্তার দিন শেষ! ব্রিটিশ ফার্মের সঙ্গে হাত মেলাতে চলেছে CESC

১২

রাজনীতির মাঠ থেকে ওটিটি পর্দায়: সিপিএম নেত্রী দীপ্সিতা ধর এখন ‘জিদ্দি গার্লস’-এর বিদ্রোহী চরিত্রে!

১৩

ভারতে খুচরা মুদ্রাস্ফীতি ৩.৬১ শতাংশে নেমেছে: সবজির দাম কমায় জনগণের স্বস্তি

১৪

রেশন কার্ডে ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্ট যুক্ত করার প্রস্তাব: কেন্দ্রের পথে রাজ্যের সমর্থন!

১৫

আইপিএলের ছক্কার রাজা কে? টুর্নামেন্ট শুরুর আগে দেখে নিন শীর্ষ দশের তালিকা

১৬

মাহমুদউল্লাহর ক্রিকেট যাত্রার ইতি: আন্তর্জাতিক অঙ্গনে বিদায়ের ঘোষণা

১৭

অষ্টম বেতন কমিশন: সরকারি কর্মচারীদের জন্য সাত বছরের মধ্যে সবচেয়ে কম ডিএ বৃদ্ধির সম্ভাবনা, হতাশার ছায়া!

১৮

ভারতের মাটিতে গোয়েন্দা বিশ্বের মহাজমায়েত: দোভালের নেতৃত্বে দিল্লিতে বৈঠক!

১৯

আলো কম? WhatsApp ভিডিও কলে যা করবেন, চমকে যাবেন!

২০
close