Ishita Ganguly
৪ অক্টোবর ২০২৪, ১:৩১ অপরাহ্ণ
অনলাইন সংস্করণ

চার মাস বেতন বন্ধ, বিশ্বকাপে খেলতে গিয়ে বেহাল পাকিস্তানের মহিলা দল – আর্থিক সংকটে ডুবে যাচ্ছে PCB?

Pakistan Women Cricket Team Salary Issue

পাকিস্তানের মহিলা ক্রিকেট দল বর্তমানে সংযুক্ত আরব আমিরাতে অনুষ্ঠিত হতে যাওয়া ICC Women’s T20 World Cup 2024-এ অংশগ্রহণ করতে যাচ্ছে। কিন্তু এই গুরুত্বপূর্ণ টুর্নামেন্টের আগে দলটি একটি বড় সমস্যার সম্মুখীন হয়েছে। গত চার মাস ধরে খেলোয়াড়রা তাদের বেতন পাননি। এই পরিস্থিতি পাকিস্তান ক্রিকেট বোর্ডের (PCB) আর্থিক সংকটের দিকে ইঙ্গিত করছে।Cricket Pakistan-এর একটি প্রতিবেদন অনুসারে, পাকিস্তানের মহিলা ক্রিকেটাররা জুলাই 2024 থেকে অক্টোবর 2024 পর্যন্ত তাদের মাসিক বেতন পাননি। এর মধ্যে শাহিন শাহ আফ্রিদি, মোহাম্মদ রিজওয়ান এবং বাবর আজমের মতো তারকা খেলোয়াড়রাও রয়েছেন।

খেলোয়াড়রা PCB-কে বারবার স্মরণ করিয়ে দেওয়া সত্ত্বেও, এখনও পর্যন্ত কখন এই বকেয়া পরিশোধ করা হবে তা স্পষ্ট নয়।এই আর্থিক অনিশ্চয়তা ইতিমধ্যেই চ্যালেঞ্জিং ক্রিকেট মৌসুমের চাপকে আরও বাড়িয়ে তুলেছে। একজন নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক খেলোয়াড় তার হতাশা প্রকাশ করে বলেছেন, “আমরা ধৈর্য ধরে আছি, কিন্তু যখন আপনি জানেন না আপনার পরবর্তী বেতন কখন আসবে, তখন খেলার উপর মনোযোগ দেওয়া কঠিন।”পাকিস্তানের মহিলা ক্রিকেটাররা বিশ্বের সবচেয়ে কম বেতনভুক্ত খেলোয়াড়দের মধ্যে রয়েছেন। তাদের বেতন কাঠামো অন্যান্য দেশের তুলনায় অনেক কম। উদাহরণস্বরূপ, ভারত, ইংল্যান্ড এবং নিউজিল্যান্ডের মহিলা ক্রিকেটাররা পুরুষ খেলোয়াড়দের সমান ম্যাচ ফি পান। কিন্তু পাকিস্তানে এই ধরনের সমতা নেই।PCB-এর আর্থিক সংকট শুধুমাত্র খেলোয়াড়দের বেতন নিয়ে সীমাবদ্ধ নয়। বোর্ড খেলোয়াড়দের জার্সিতে স্পনসরশিপ লোগোর জন্যও অর্থ প্রদান করেনি।

সরকার মহিলাদের জন্য ৫ লক্ষ টাকা পর্যন্ত সুদমুক্ত ঋণ দিচ্ছে – জানুন কীভাবে পাবেন এই সুযোগ

এই বিলম্ব পরিস্থিতিকে আরও জটিল করে তুলেছে এবং খেলোয়াড়রা এখন বোর্ডের আর্থিক স্থিতিশীলতা নিয়ে প্রশ্ন তুলছেন।2023 সালে PCB একটি কেন্দ্রীয় চুক্তি কাঠামো নির্ধারণ করেছিল যা 2026 সাল পর্যন্ত চলার কথা ছিল। এই চুক্তিতে বর্ধিত বেতনের পাশাপাশি আন্তর্জাতিক ক্রিকেট কাউন্সিল (ICC) থেকে তিন শতাংশ আয় ভাগাভাগির বিষয়টিও অন্তর্ভুক্ত ছিল। কিন্তু এই চুক্তির এক বছর পরে, বোর্ডের দুর্বল তত্ত্বাবধানের কারণে বিলম্ব হয়েছে, যা খেলোয়াড় এবং সমর্থকদের মধ্যে PCB-এর স্থিতিশীলতা নিয়ে উদ্বেগ সৃষ্টি করেছে।এই পরিস্থিতি আরও জটিল হয়ে উঠেছে যখন জানা গেছে যে PCB অন্যান্য প্রকল্পে উল্লেখযোগ্য অর্থ ব্যয় করছে। বোর্ড 2025 সালে চ্যাম্পিয়নস ট্রফি আয়োজনের প্রস্তুতি হিসেবে স্টেডিয়াম সংস্কারে ব্যাপক বিনিয়োগ করছে। লাহোরের গাদ্দাফি স্টেডিয়াম এবং করাচির ন্যাশনাল স্টেডিয়ামে উল্লেখযোগ্য উন্নয়ন কাজ চলছে।অভ্যন্তরীণ প্রতিযোগিতা এবং মেন্টর বেতনের জন্য আর্থিক ব্যয়ও বৈষম্যকে আরও স্পষ্ট করে তুলেছে। উদাহরণস্বরূপ, চ্যাম্পিয়নস ওয়ান-ডে কাপের পুরস্কারের অর্থ গত বছরের তুলনায় দশগুণ বৃদ্ধি পেয়েছে এবং টুর্নামেন্টের মেন্টরদের উল্লেখযোগ্য বেতন দেওয়া হচ্ছে।

এই পরিস্থিতি পাকিস্তানের মহিলা ক্রিকেটের উন্নয়নে বাধা হয়ে দাঁড়াতে পারে। যদিও PCB পরিকাঠামো এবং উচ্চ-প্রোফাইল ইভেন্টে ভারী বিনিয়োগ করতে ইচ্ছুক, তবে এটি মহিলা ক্রিকেটারদের অবদান এবং প্রয়োজনীয়তাকে অবমূল্যায়ন করছে বলে মনে হচ্ছে।একজন প্রাক্তন খেলোয়াড় মন্তব্য করেছেন যে এই সিদ্ধান্ত পাকিস্তানে মহিলা ক্রিকেটের বিকাশকে ব্যাহত করতে পারে এবং অসন্তোষ সৃষ্টি করতে পারে। সোশ্যাল মিডিয়ায় অনেকে এই সিদ্ধান্তকে “ভয়াবহ” বলে আখ্যায়িত করেছেন এবং প্রশ্ন তুলেছেন যে কেন PCB “চ্যাম্পিয়নস কাপের মতো অপ্রয়োজনীয় ইভেন্টে” অর্থ ব্যয় করছে কিন্তু মহিলা খেলোয়াড়দের ন্যূনতম বেতন দিতে পারছে না।অন্য একজন ব্যবহারকারী মন্তব্য করেছেন: “আমাদের স্টেডিয়াম উন্নত করার জন্য এবং অনুষ্ঠানের জন্য অর্থ আছে কিন্তু জাতীয় মহিলা দলকে শুধুমাত্র খাবার দেওয়া হবে এবং কোনও ফি নয়?”তবে কিছু লোক এই পরিবর্তনকে সহজ অর্থনীতি হিসেবে দেখছেন। একজন ব্যবহারকারী বলেছেন, “ছেলেরা অর্থ আনে তাই তাদের জন্য খরচ করা উচিত।

মহিলাদের ক্রিকেট শুধুমাত্র চলমান লিঙ্গ সমতা শাসনকে সন্তুষ্ট করার জন্য। কেউ মহিলাদের ক্রিকেট দেখছে না তাই এতে বিনিয়োগ করার কোনও প্রয়োজন নেই।”এই পরিস্থিতি পাকিস্তান ক্রিকেটের জন্য একটি গুরুতর সমস্যা হয়ে দাঁড়িয়েছে। একদিকে মহিলা ক্রিকেটাররা তাদের প্রাপ্য বেতন থেকে বঞ্চিত হচ্ছেন, অন্যদিকে বোর্ড অন্যান্য খাতে ব্যাপক অর্থ ব্যয় করছে। এটি শুধু আর্থিক সমস্যা নয়, বরং লিঙ্গ সমতা এবং মহিলা ক্রিকেটের প্রতি সম্মানের বিষয়টিও তুলে ধরেছে।বর্তমানে পাকিস্তানের মহিলা ক্রিকেট দল ICC মহিলা র্যাঙ্কিংয়ে 10তম স্থানে রয়েছে, 2072 পয়েন্ট এবং 65 রেটিং নিয়ে। জুলাই মাসে PCB কেন্দ্রীয়ভাবে চুক্তিবদ্ধ মহিলা ক্রিকেটারদের বেতন বৃদ্ধি করেছিল এবং মহিলা ক্রিকেটের বাজেটে প্রায় 240 শতাংশ বৃদ্ধি অনুমোদন করেছিল।

তবে এই পরিবর্তন অনেক মহিলা খেলোয়াড়কে হতাশ করেছে, যারা বলেছেন যে একটি ক্যাম্পের জন্য বাড়ি থেকে দূরে থাকার জন্য খাবার এবং থাকার মতো মৌলিক সুবিধার চেয়ে বেশি কিছু প্রাপ্য।এই পরিস্থিতি থেকে বেরিয়ে আসার জন্য PCB-কে দ্রুত পদক্ষেপ নিতে হবে। প্রথমত, বকেয়া বেতন অবিলম্বে পরিশোধ করা উচিত। দ্বিতীয়ত, মহিলা ক্রিকেটারদের জন্য একটি ন্যায্য এবং সমতাপূর্ণ বেতন কাঠামো প্রতিষ্ঠা করা প্রয়োজন। তৃতীয়ত, মহিলা ক্রিকেটে আরও বিনিয়োগ করা উচিত, যাতে খেলোয়াড়রা তাদের দক্ষতা উন্নত করতে পারে এবং আন্তর্জাতিক স্তরে প্রতিযোগিতা করতে পারে।

সরকার মহিলাদের জন্য ৫ লক্ষ টাকা পর্যন্ত সুদমুক্ত ঋণ দিচ্ছে – জানুন কীভাবে পাবেন এই সুযোগ

পাকিস্তানের মহিলা ক্রিকেট দল এখন একটি গুরুত্বপূর্ণ সময়ের মধ্য দিয়ে যাচ্ছে। তারা ICC Women’s T20 World Cup 2024-এ অংশগ্রহণ করতে যাচ্ছে, যা তাদের ক্যারিয়ারের একটি মাইলফলক হতে পারে। কিন্তু এই আর্থিক অনিশ্চয়তা তাদের মনোবল এবং পারফরম্যান্সকে প্রভাবিত করতে পারে।

বিশ্বকাপের প্রস্তুতির এই গুরুত্বপূর্ণ সময়ে, খেলোয়াড়দের মনোযোগ শুধুমাত্র তাদের খেলার উপর থাকা উচিত। কিন্তু বর্তমান পরিস্থিতিতে, তারা আর্থিক চিন্তায় ব্যতিব্যস্ত। এটি তাদের পারফরম্যান্সকে নেতিবাচকভাবে প্রভাবিত করতে পারে।

PCB-এর এই সিদ্ধান্ত শুধু খেলোয়াড়দের নয়, সমগ্র পাকিস্তান ক্রিকেটের ভবিষ্যতকেও প্রভাবিত করতে পারে। মহিলা ক্রিকেটে যথাযথ বিনিয়োগ না করলে, দেশটি আন্তর্জাতিক প্রতিযোগিতায় পিছিয়ে পড়তে পারে। এছাড়া, এটি নতুন প্রজন্মের মেয়েদের ক্রিকেট খেলার প্রতি আগ্রহ কমিয়ে দিতে পারে।

বিশেষজ্ঞরা মনে করেন, PCB-কে এখনই মহিলা ক্রিকেটে বিনিয়োগ বাড়াতে হবে। তারা সুপারিশ করেছেন যে বোর্ডের উচিত:

1. মহিলা ক্রিকেটারদের জন্য একটি স্বচ্ছ এবং ন্যায্য বেতন কাঠামো প্রতিষ্ঠা করা।
2. মহিলা ক্রিকেটের জন্য আলাদা বাজেট বরাদ্দ করা।
3. মহিলা ক্রিকেটারদের জন্য আরও বেশি প্রশিক্ষণ সুযোগ এবং সুবিধা প্রদান করা।
4. মহিলা ক্রিকেট প্রচারের জন্য বিপণন প্রচেষ্টা বাড়ানো।
5. স্কুল এবং কলেজ স্তরে মহিলা ক্রিকেট প্রতিযোগিতা আয়োজন করা।

এই পদক্ষেপগুলি গ্রহণ করলে, পাকিস্তানের মহিলা ক্রিকেট দীর্ঘমেয়াদে উপকৃত হবে। এটি শুধু খেলোয়াড়দের পারফরম্যান্স উন্নত করবে না, বরং দেশে মহিলা ক্রিকেটের জনপ্রিয়তাও বাড়াবে।

তবে, এই পরিবর্তন রাতারাতি হবে না। এটি একটি দীর্ঘমেয়াদী প্রক্রিয়া যা ধৈর্য এবং প্রতিশ্রুতি চায়। PCB-কে এখন থেকেই এই দিকে মনোযোগ দিতে হবে যাতে আগামী কয়েক বছরের মধ্যে ফলাফল দেখা যায়।

বর্তমান পরিস্থিতিতে, খেলোয়াড়দের জন্য সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ হল এই আর্থিক অনিশ্চয়তার মধ্যেও তাদের খেলার উপর মনোনিবেশ করা। তারা যদি বিশ্বকাপে ভাল পারফরম্যান্স করতে পারে, তাহলে তা PCB-কে মহিলা ক্রিকেটে আরও বিনিয়োগ করতে উৎসাহিত করতে পারে।

পাকিস্তানের মহিলা ক্রিকেট দলের সদস্যরা এই কঠিন পরিস্থিতিতেও তাদের দেশের জন্য সেরাটা দেওয়ার চেষ্টা করছেন। তাদের এই প্রচেষ্টা প্রশংসনীয় এবং তা স্বীকৃতি পাওয়া উচিত। PCB-এর উচিত এই বিষয়টি গুরুত্ব সহকারে বিবেচনা করা এবং যথাযথ পদক্ষেপ নেওয়া।

সামগ্রিকভাবে, এই পরিস্থিতি পাকিস্তান ক্রিকেটের জন্য একটি বড় পরীক্ষা। এটি শুধু আর্থিক ব্যবস্থাপনার বিষয় নয়, বরং লিঙ্গ সমতা এবং ক্রীড়া নীতির বিষয়ও। PCB কীভাবে এই সমস্যার মোকাবেলা করে তা শুধু মহিলা ক্রিকেটের ভবিষ্যৎ নয়, সামগ্রিকভাবে পাকিস্তান ক্রিকেটের ভবিষ্যৎও নির্ধারণ করবে।

এই পরিস্থিতি থেকে বেরিয়ে আসার জন্য PCB-কে নিম্নলিখিত পদক্ষেপগুলি নিতে হবে:

1. অবিলম্বে বকেয়া বেতন পরিশোধ করা।
2. মহিলা ক্রিকেটারদের জন্য একটি স্থায়ী এবং ন্যায্য বেতন কাঠামো প্রতিষ্ঠা করা।
3. মহিলা ক্রিকেটের জন্য বাজেট বৃদ্ধি করা।
4. মহিলা ক্রিকেটারদের জন্য আরও বেশি প্রশিক্ষণ সুযোগ এবং সুবিধা প্রদান করা।
5. মহিলা ক্রিকেট প্রচারের জন্য বিপণন প্রচেষ্টা বাড়ানো।
6. গ্রাসরুট স্তরে মহিলা ক্রিকেট উন্নয়নের জন্য কার্যক্রম গ্রহণ করা।

এই পদক্ষেপগুলি গ্রহণ করলে, পাকিস্তানের মহিলা ক্রিকেট দীর্ঘমেয়াদে উপকৃত হবে। এটি শুধু খেলোয়াড়দের পারফরম্যান্স উন্নত করবে না, বরং দেশে মহিলা ক্রিকেটের জনপ্রিয়তাও বাড়াবে।

পরিশেষে, পাকিস্তানের মহিলা ক্রিকেট দলের এই পরিস্থিতি শুধু একটি দেশের সমস্যা নয়, এটি বিশ্ব ক্রিকেটের জন্যও একটি উদ্বেগের বিষয়। আন্তর্জাতিক ক্রিকেট কাউন্সিল (ICC) এবং অন্যান্য ক্রিকেট বোর্ডগুলোর উচিত এই বিষয়ে মনোযোগ দেওয়া এবং প্রয়োজনে সহায়তা প্রদান করা। কারণ, বিশ্ব ক্রিকেটের সামগ্রিক উন্নয়নের জন্য প্রতিটি দেশের মহিলা ক্রিকেটের উন্নতি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়

ইলেকট্রিক গাড়ির চার্জ নিয়ে দুশ্চিন্তার দিন শেষ! ব্রিটিশ ফার্মের সঙ্গে হাত মেলাতে চলেছে CESC

রাজনীতির মাঠ থেকে ওটিটি পর্দায়: সিপিএম নেত্রী দীপ্সিতা ধর এখন ‘জিদ্দি গার্লস’-এর বিদ্রোহী চরিত্রে!

ভারতে খুচরা মুদ্রাস্ফীতি ৩.৬১ শতাংশে নেমেছে: সবজির দাম কমায় জনগণের স্বস্তি

রেশন কার্ডে ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্ট যুক্ত করার প্রস্তাব: কেন্দ্রের পথে রাজ্যের সমর্থন!

আইপিএলের ছক্কার রাজা কে? টুর্নামেন্ট শুরুর আগে দেখে নিন শীর্ষ দশের তালিকা

মাহমুদউল্লাহর ক্রিকেট যাত্রার ইতি: আন্তর্জাতিক অঙ্গনে বিদায়ের ঘোষণা

অষ্টম বেতন কমিশন: সরকারি কর্মচারীদের জন্য সাত বছরের মধ্যে সবচেয়ে কম ডিএ বৃদ্ধির সম্ভাবনা, হতাশার ছায়া!

ভারতের মাটিতে গোয়েন্দা বিশ্বের মহাজমায়েত: দোভালের নেতৃত্বে দিল্লিতে বৈঠক!

আলো কম? WhatsApp ভিডিও কলে যা করবেন, চমকে যাবেন!

রবিবার থেকে চার জেলায় তাপপ্রবাহের দাপট, কবে মিলবে স্বস্তি

১০

বিশ্ব মঞ্চে ভারতের শিক্ষার জয়যাত্রা: বাংলার প্রতিষ্ঠান কোথায় দাঁড়িয়ে?

১১

ফেসবুক পোস্ট লুকান: নির্দিষ্ট ব্যক্তিদের কাছে রাখার কৌশল!

১২

চন্দননগরে ফরাসি শাসনমুক্তির ৭৫ বছর: হেরিটেজ রিসার্চ সেন্টারের যাত্রা শুরু

১৩

জিমেইলে ই-মেইল শিডিউল: গোপন ট্রিকটি জেনে নিন!

১৪

৫০ টি দোলের শুভেচ্ছা, প্রিয়জনের সাথে উৎসব আরো রঙিন হোক

১৫

স্মার্টফোন থেকে অপ্রয়োজনীয় অ্যাপ সরাবেন যেভাবে

১৬

ওভার থিংকিং ধরা পরে যে সাতটি আচরণে

১৭

ইউনুসের ‘নতুন’ বাংলাদেশে ধর্ষণের ঊর্ধ্বগতি: রাজপথে প্রতিবাদের ঝড় ছাত্রদের

১৮

ভারতে ইন্টারনেট বিপ্লবের নতুন দিগন্ত: স্টারলিঙ্কের সঙ্গে এয়ারটেলের ঐতিহাসিক চুক্তি

১৯

অস্ত্র আমদানির দৌড়ে শীর্ষে ইউক্রেন, ভারতের স্থান দ্বিতীয়: বিশ্বে কী বার্তা?

২০
close