Think Bengal Logo
  • হোম
  • পশ্চিমবঙ্গ
  • ভারত
  • বাংলাদেশ
  • প্রযুক্তি
  • স্বাস্থ্য টিপস
  • অটোমোবাইল
  • বিবিধ
  • হোম
  • পশ্চিমবঙ্গ
  • ভারত
  • বাংলাদেশ
  • প্রযুক্তি
  • স্বাস্থ্য টিপস
  • অটোমোবাইল
  • বিবিধ
⌂ / বিবিধ / রাফাল, সুখোই বনাম এফ-১৬, জে-১০: দক্ষিণ এশিয়ার আকাশযুদ্ধে কোন বিমান কতটা শক্তিশালী?

রাফাল, সুখোই বনাম এফ-১৬, জে-১০: দক্ষিণ এশিয়ার আকাশযুদ্ধে কোন বিমান কতটা শক্তিশালী?

  • স্টাফ রিপোর্টার
  • - ১০:২৫ অপরাহ্ণ
  • মে ১২, ২০২৫

Rafale vs F-16 comparison: সাম্প্রতিক ভারত-পাকিস্তান সামরিক সংঘাতে বিশেষ করে ‘অপারেশন সিন্দুর’-এ দুই দেশের যুদ্ধবিমানের দক্ষতা ও প্রযুক্তিগত সক্ষমতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। ভারতীয় বায়ুসেনার রাফাল ও সুখোই এসইউ-৩০ এমকেআই বিমান এবং পাকিস্তানের এফ-১৬ ও চীনা নির্মিত জে-১০সি বিমানের মধ্যে প্রতিদ্বন্দ্বিতা নতুন মাত্রা পেয়েছে। মে ৭, ২০২৫-এ ভারতের অপারেশন সিন্দুর এবং পরবর্তী ঘটনাবলী এই প্রতিদ্বন্দ্বিতাকে আরও তীব্র করেছে। এই ঘটনাপ্রবাহে যুদ্ধবিমানগুলির তুলনামূলক সক্ষমতা নিয়ে বিশ্লেষণ করাই এই আর্টিকেলের মূল উদ্দেশ্য।

ভারতীয় বায়ুসেনার আধুনিক বিমান: রাফাল ও সুখোই

রাফাল: ফ্রান্সের অত্যাধুনিক যুদ্ধবিমান

দাসল্ট এভিয়েশন নির্মিত রাফাল একটি ৪.৫ জেনারেশন মাল্টিরোল ফাইটার জেট। এই ফ্রেঞ্চ যুদ্ধবিমানের বিশেষ বৈশিষ্ট্য হলো এর ডেল্টা উইং ও ক্যানার্ড ডিজাইন, যা এটিকে অসাধারণ ম্যানুভারিং ক্ষমতা দেয়। রাফাল বিমানে আধুনিক আরবিই২ এএসএ রাডার ব্যবহৃত হয়েছে, যা ২০০-২৪০ কিলোমিটার দূর থেকে শত্রু বিমান সনাক্ত করতে পারে। এর সর্বোচ্চ গতি ম্যাক ১.৮ (১,৯১৫ কিমি/ঘণ্টা) এবং যুদ্ধকালীন পরিসর ১,০০০+ কিলোমিটার।

রাফালের সবচেয়ে শক্তিশালী দিক হলো এর প্রযুক্তিগত উৎকর্ষতা। এতে ব্যবহৃত স্পেকট্রা (SPECTRA) ইলেকট্রনিক ওয়ারফেয়ার সিস্টেম শত্রুর রাডার ও মিসাইল থেকে বিমানকে সুরক্ষা দেয়। অপারেশন সিন্দুরে ভারতীয় বায়ুসেনা রাফাল বিমানে স্কাল্প ক্রুজ মিসাইল ও হ্যামার (HAMMER) প্রিসিশন বোমা ব্যবহার করেছিল।

সুখোই এসইউ-৩০ এমকেআই: রাশিয়ান-ভারতীয় যৌথ প্রযুক্তি

ভারতীয় বায়ুসেনার বহরে সংখ্যাগরিষ্ঠ অত্যাধুনিক যুদ্ধবিমান হলো সুখোই এসইউ-৩০ এমকেআই। এই ট্যুইন-ইঞ্জিন, মাল্টিরোল এয়ার সুপিরিয়রিটি ফাইটার রাশিয়ার সুখোই ও ভারতের হিন্দুস্তান এয়ারোনটিকস লিমিটেড (HAL) এর যৌথ উদ্যোগে তৈরি। এর সর্বোচ্চ গতি সমুদ্রপৃষ্ঠে ১,৩৫০ কিমি/ঘণ্টা এবং ১১,০০০ মিটার উচ্চতায় ম্যাক ২+।

সুখোই এসইউ-৩০ এমকেআই-এর শক্তি এর আরোহণ ক্ষমতা (২৩০ মিটার/সেকেন্ড), সর্বোচ্চ উচ্চতা (১৭,৫০০ মিটার) এবং থ্রাস্ট-টু-ওয়েট রেশিও (৮.৭:১)। এতে দুটি AL-31FP টার্বোফ্যান ইঞ্জিন রয়েছে, যার প্রতিটি ১২,৫০০ কেজিএফ বা ২৭,৫৫০ পাউন্ড থ্রাস্ট উৎপন্ন করতে পারে।

অপারেশন সিন্দুরে এই বিমান মূলত কমব্যাট এয়ার পেট্রোল ও এস্কর্ট রোল পালন করেছিল। সুখোই বিমানগুলি রাফাল ও মিরাজ বিমানের হামলার সময় প্রতিরক্ষামূলক কভারেজ দিয়েছিল এবং পাকিস্তানি প্রতিক্রিয়া থেকে সুরক্ষা দিয়েছিল।

পাকিস্তানি বায়ুসেনার শক্তি: এফ-১৬ ও জে-১০সি

এফ-১৬ ফাইটিং ফ্যালকন: মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র থেকে সরবরাহকৃত যুদ্ধবিমান

পাকিস্তান বায়ুসেনার মেরুদণ্ড হলো এফ-১৬ ফাইটিং ফ্যালকন। এই চতুর্থ প্রজন্মের যুদ্ধবিমান একসময় জেনারেল ডাইনামিক্স তৈরি করত, বর্তমানে লকহিড মার্টিন নির্মাণ করে। এর সর্বোচ্চ গতি ম্যাক ২.০৫ (১,৫৭০ মাইল/ঘণ্টা) এবং যুদ্ধকালীন পরিসর ৫৫০ কিলোমিটার।

এফ-১৬-এর অন্যতম শক্তিশালী দিক হলো এর চলাচল ক্ষমতা। এফ-১৬ তার হালকা ডিজাইন ও উচ্চ থ্রাস্ট-টু-ওয়েট রেশিও (১.০৯৫)-এর কারণে ডগফাইটে দক্ষ। তবে, এফ-১৬ ব্যবহারের ক্ষেত্রে আমেরিকার নির্ধারিত কঠোর নিয়ম রয়েছে। যুক্তরাষ্ট্র পাকিস্তানকে এই বিমান বিক্রি করেছে শুধুমাত্র সন্ত্রাসবিরোধী ও বিদ্রোহ-বিরোধী অভিযানে ব্যবহারের জন্য।

মে ৮, ২০২৫ সালে, সংবাদমাধ্যমের বরাত দিয়ে জানা যায় যে, পাকিস্তান তার সার্গোধা বিমান ঘাঁটি থেকে ভারতের দিকে একটি এফ-১৬ পাঠিয়েছিল, কিন্তু ভারতীয় সারফেস-টু-এয়ার মিসাইল দ্বারা তা নামিয়ে আনা হয়। যদি এই তথ্য সত্য হয়, তবে এটি যুক্তরাষ্ট্রের নির্ধারিত নিয়মের লঙ্ঘন, কারণ ভারতের বিরুদ্ধে এফ-১৬ ব্যবহার করা পাকিস্তানের জন্য নিষিদ্ধ।

জে-১০সি: চীনা প্রযুক্তির আধুনিক যুদ্ধবিমান

পাকিস্তান ২০২২ সালে চীন থেকে জে-১০সি যুদ্ধবিমান সংগ্রহ করে, যা চীনা জে-১০সি-এর রফতানি সংস্করণ। এই বিমান চেংদু এয়ারক্রাফট কর্পোরেশন নির্মিত এবং এটি বিশেষত ভারতীয় রাফাল বিমানের প্রতিপক্ষ হিসেবে পাকিস্তানের বহরে যোগ করা হয়েছে।

জে-১০সি-এর সর্বোচ্চ গতি ম্যাক ১.৬ (১,৯৬০.১ কিমি/ঘণ্টা) এবং পরিসর ৩,৪৮২ কিলোমিটার। এটি পিএল-১৫ই লং-রেঞ্জ এয়ার-টু-এয়ার মিসাইল বহন করতে পারে, যার পরিসর ১৫০ কিলোমিটার। অপারেশন সিন্দুরের পর, পাকিস্তানি কর্তৃপক্ষ দাবি করেছে যে, তাদের জে-১০সি বিমান পাঁচটি ভারতীয় যুদ্ধবিমান, যার মধ্যে তিনটি রাফাল নামিয়ে ফেলেছে।

অপারেশন সিন্দুর: ভারত-পাকিস্তান সাম্প্রতিক সংঘর্ষ

ভারতীয় অভিযান ও হামলা

মে ৭, ২০২৫-এর প্রথম প্রহরে, ভারতীয় সশস্ত্র বাহিনী কাশ্মীরের পাহালগামে এপ্রিল ২২-এর সন্ত্রাসী হামলার প্রতিশোধ হিসেবে ‘অপারেশন সিন্দুর’ নামে একটি সামরিক অভিযান চালায়। এই অভিযানে ভারতীয় বায়ুসেনা পাকিস্তান ও পাকিস্তান অধিকৃত কাশ্মীরে (PoK) নয়টি লক্ষ্যবস্তুতে আঘাত হানে। হামলার লক্ষ্যবস্তুর মধ্যে ছিল মুজাফফরাবাদ, কোটলি, বাহাওয়ালপুর, রাওয়ালাকোট, চাকসওয়ারি, ভিমবার, নিলাম ভ্যালি, ঝেলাম, এবং চাকওয়াল।

ভারতীয় বায়ুসেনা এই অভিযানে রাফাল, মিরাজ ২০০০ এবং সুখোই এসইউ-৩০ এমকেআই বিমান ব্যবহার করে। রাফাল বিমান স্কাল্প ক্রুজ মিসাইল ও হ্যামার প্রিসিশন বোমা নিক্ষেপ করে, মিরাজ বিমান সম্ভবত স্পাইস-২০০০ বোমা ব্যবহার করে, এবং সুখোই বিমানগুলি প্রতিরক্ষামূলক ভূমিকা পালন করে।

পাকিস্তানি প্রতিক্রিয়া ও দাবি

অপারেশন সিন্দুরের পরপরই, পাকিস্তান পাল্টা হামলা চালানোর চেষ্টা করে। পাকিস্তানি পররাষ্ট্রমন্ত্রী ইসহাক দার ন্যাশনাল অ্যাসেম্বলিতে দাবি করেন যে, তাদের জে-১০সি বিমান পাঁচটি ভারতীয় যুদ্ধবিমান নামিয়ে ফেলেছে, যার মধ্যে তিনটি রাফাল।

কল. সোফিয়া কুরেশি ৮ মে সাংবাদিকদের জানান যে, পাকিস্তানি সেনাবাহিনী অবিরত পশ্চিম সীমান্তে হামলা চালাচ্ছে। ‘সেনাবাহিনী ড্রোন, দূরপাল্লার অস্ত্র, লুটারিং মিউনিশন এবং যুদ্ধবিমান ব্যবহার করে ভারতের সামরিক প্রতিষ্ঠানে হামলা চালাচ্ছে।’ তিনি আরও যোগ করেন যে, ভারত অনেক বিপদ মোকাবেলা করেছে, কিন্তু ইসলামাবাদ ২৬টিরও বেশি স্থানে আকাশপথে অনুপ্রবেশের চেষ্টা করেছে এবং উধমপুর, ভুজ, পাঠানকোট, ও বাথিন্দায় বিমান ঘাঁটিতে সরঞ্জাম ও জনবলের ক্ষতি করেছে।

রাফাল বনাম এফ-১৬ বনাম জে-১০সি: তুলনামূলক বিশ্লেষণ

রাডার ও সনাক্তকরণ ক্ষমতা

রাফালের আরবিই২ এএসএ রাডার ২০০-২৪০ কিলোমিটার দূর থেকে শত্রু সনাক্ত করতে পারে এবং একসাথে ৪০টিরও বেশি লক্ষ্যবস্তু ট্র্যাক করতে পারে। এফ-১৬-এর পুরানো মেকানিক্যালি স্ক্যানড রাডার বা এএসএ সিস্টেমের পরিসর প্রায় ১২০ কিলোমিটার। জে-১০সি-এর রাডারের পরিসর ১২০-২০০ কিলোমিটার।

রাডার তুলনায় রাফাল স্পষ্টভাবে এগিয়ে, যা এটিকে বিবিআর (বিয়ন্ড ভিজুয়াল রেঞ্জ) যুদ্ধে সুবিধা দেয়।

মিসাইল ও অস্ত্র ব্যবস্থা

রাফাল মেটিওর এয়ার-টু-এয়ার মিসাইল, স্কাল্প ক্রুজ মিসাইল, এবং হ্যামার প্রিসিশন বোমা বহন করতে পারে। স্কাল্প ক্রুজ মিসাইলের পরিসর ৩০০+ কিলোমিটার এবং নির্ভুলতা ২ মিটারের মধ্যে।

এফ-১৬ প্রধানত জেডিএএম ও এআইএম-১২০ মিসাইল ব্যবহার করে। পাকিস্তানের এফ-১৬ বহরে ক্রুজ মিসাইল নেই এবং তুলনীয় দীর্ঘ-পাল্লার, উচ্চ-নির্ভুল স্ট্রাইক বিকল্প অনুপস্থিত।

জে-১০সি পিএল-১৫ই এয়ার-টু-এয়ার মিসাইল বহন করে, যার পরিসর ১৫০ কিলোমিটার। এই মিসাইল ভারতীয় রাফাল ও সুখোই এসইউ-৩০ এমকেআই-কে হুমকির মুখে ফেলতে পারে।

ইলেকট্রনিক ওয়ারফেয়ার ক্ষমতা

রাফালের স্পেকট্রা (SPECTRA) ইলেকট্রনিক ওয়ারফেয়ার সিস্টেম অত্যন্ত উন্নত, যা শত্রুর রাডার ও মিসাইল থেকে বিমানকে সুরক্ষা দেয় এবং সেমি-স্টেলথ বৈশিষ্ট্য যোগ করে।

পাকিস্তানের এফ-১৬ পুরানো AN/ALQ পড নির্ভর করে, যা সীমিত জ্যামিং ও কাউন্টারমেজার প্রদান করে এবং স্পেকট্রার মতো সমন্বিত নয়।

জে-১০সি-এর ইলেকট্রনিক ওয়ারফেয়ার ক্ষমতা সম্পর্কে সীমিত তথ্য উপলব্ধ, তবে চীনা মিডিয়া দাবি করেছে যে, এটি রাফালের রাডার ও যোগাযোগ ব্যবস্থা জ্যাম করতে সক্ষম।

সামগ্রিক কর্মক্ষমতা

রাফাল একটি ৪.৫ জেনারেশন মাল্টিরোল ফাইটার জেট যা ম্যাক ১.৮ গতিতে উড়তে পারে, নিম্ন গতিতে ম্যানুভারিং ক্ষমতা উন্নত, এবং উন্নত অবস্থাগত সচেতনতা প্রদান করে।

সুখোই এসইউ-৩০ এমকেআই ম্যাক ২+ গতি অর্জন করতে পারে, ২৩০ মিটার/সেকেন্ড আরোহণ ক্ষমতা রাখে, এবং ১৭,৫০০ মিটার উচ্চতায় উড়তে পারে।

এফ-১৬ ম্যাক ২.০৫ গতিতে উড়তে পারে, ৫০,০০০ ফুট/মিনিট আরোহণ ক্ষমতা রাখে, এবং ১.০৯৫ থ্রাস্ট-টু-ওয়েট রেশিও সহ ডগফাইটে দক্ষ।

জে-১০সি ম্যাক ১.৬ গতি অর্জন করতে পারে এবং ৩,৪৮২ কিলোমিটার পরিসর রাখে, যা এফ-১৬ ও রাফালের চেয়ে বেশি।

সাম্প্রতিক দাবি ও বাস্তবতা

অপারেশন সিন্দুরের পর, পাকিস্তান দাবি করেছে যে, তারা তাদের চীনা নির্মিত জে-১০সি ব্যবহার করে পাঁচটি ভারতীয় যুদ্ধবিমান নামিয়ে ফেলেছে, যার মধ্যে তিনটি রাফাল। একটি ফরাসি ইন্টেলিজেন্স অফিসিয়াল সিএনএনকে জানিয়েছেন যে, পাকিস্তান একটি ভারতীয় রাফাল নামিয়ে ফেলেছে। এছাড়া, রয়টার্স-এর দুজন মার্কিন কর্মকর্তা দাবি করেছেন যে, পাকিস্তানের চীনা নির্মিত যুদ্ধবিমান কমপক্ষে দুটি ভারতীয় যুদ্ধবিমান নামিয়ে ফেলেছে।

তবে, ভারত এই দাবিগুলি স্বীকার করেনি এবং কোনো বিমান হারানোর কথা অস্বীকার করেছে। এই দাবির সপক্ষে পাকিস্তান কোনো প্রমাণ উপস্থাপন করতে পারেনি, যেমন ককপিট রেকর্ডিং, রাডার ডেটা, বা মিসাইল টেলিমেট্রি। স্বতন্ত্র তথ্য যাচাইকারী সংস্থাগুলি পাকিস্তানের দাবি অসত্য বলে উল্লেখ করেছে।

“ডিফর্যাক” নামক একটি ফ্যাক্ট-চেকিং সংস্থা সিদ্ধান্তে পৌঁছেছে যে, “পাকিস্তানি জে-১০সি লাইন অফ কন্ট্রোল (LoC)-এর উপর একটি ভারতীয় রাফাল নামিয়ে ফেলেছে” এই দাবি ভিত্তিহীন। “কোনো বিশ্বাসযোগ্য প্রমাণ-আনুষ্ঠানিক বা ওপেন-সোর্স-ডগফাইট বা শুট-ডাউন দাবি প্রমাণ করার জন্য বিদ্যমান নেই”।

ভারত ও পাকিস্তানের মধ্যে সাম্প্রতিক সামরিক উত্তেজনা দুই দেশের বায়ুসেনার সক্ষমতা নিয়ে নতুন করে আলোচনা তুলেছে। ভারতীয় বায়ুসেনার রাফাল ও সুখোই এসইউ-৩০ এমকেআই এবং পাকিস্তানের এফ-১৬ ও জে-১০সি যুদ্ধবিমানগুলি প্রতিটিরই নিজস্ব শক্তি ও দুর্বলতা রয়েছে।

রাফাল অত্যাধুনিক রাডার, এয়ার-টু-এয়ার মিসাইল, ইলেকট্রনিক ওয়ারফেয়ার সিস্টেম এবং প্রিসিশন স্ট্রাইক ক্ষমতায় এগিয়ে। সুখোই এসইউ-৩০ এমকেআই তার উচ্চ গতি, আরোহণ ক্ষমতা এবং পরিসর দিয়ে উল্লেখযোগ্য। পাকিস্তানের এফ-১৬ ডগফাইটে দক্ষ, কিন্তু ভারতের বিরুদ্ধে ব্যবহারে আমেরিকান নিষেধাজ্ঞার মুখোমুখি। জে-১০সি আধুনিক এবং দীর্ঘ পরিসর সহ তুলনামূলকভাবে নতুন সংযোজন।

অপারেশন সিন্দুরের সময় কোন বিমান কোন বিমানকে নামিয়ে ফেলেছে তা নিয়ে বিতর্ক থাকলেও, এটি স্পষ্ট যে, আধুনিক যুদ্ধে বায়ু শ্রেষ্ঠত্ব অর্জন শুধু যুদ্ধবিমানের সংখ্যা বা বিশিষ্টতার উপর নির্ভর করে না, বরং সামগ্রিক যুদ্ধ কৌশল, পাইলটের দক্ষতা, এবং অন্যান্য সমর্থনকারী প্রযুক্তির মিলিত প্রভাবের উপর নির্ভর করে।

সাম্প্রতিক খবর:

অ্যাকিউট প্যানক্রিয়াটাইটিস: হঠাৎ অগ্ন্যাশয়ের প্রদাহের ভয়াবহতা ও করণীয়

এক্স-ফ্যাক্টর SUV: Mahindra XUV700 – আধুনিক প্রযুক্তি, স্টাইল ও পারফরম্যান্সে অনন্য

আধুনিক স্পিড, স্টাইল আর বাজেটের মেলবন্ধন – ভারতের বাজারে আসছে ৫টি সেরা Sub 500 cc বাইক!

ইরান-ইসরায়েল: বোমা, ফাইটার জেট আর গোয়েন্দা প্রযুক্তি—কার হাতে কত শক্তি?

SIF (Specialized Investment Fund) কী? বিনিয়োগকারীদের জন্য নতুন দিগন্ত

বন্ধু ছিল একসময়, এখন রক্তশত্রু! ইরান-ইসরায়েল সম্পর্কের বিস্ফোরক ইতিহাস

বদলে গেল টিকিট বুকিংয়ের নিয়ম, কি বলছে IRCTC! জানুন বিস্তারিত

‘মাত্র তিন ঘণ্টায় বৈষ্ণোদেবী থেকে শ্রীনগর: চালু হল বিশ্বের সর্বোচ্চ রেলসেতু পেরিয়ে বন্দে ভারত এক্সপ্রেস’

Confirm টিকিটেও যাত্রীর নাম বদলাবেন কিভাবে? সহজ নিয়মেই সমাধান!

অগ্নিবীণা এক্সপ্রেস বন্ধের দিন : সাপ্তাহিক বন্ধের বিস্তারিত তথ্য জানুন

শিয়ালদা-বনগাঁ লাইনে AC লোকাল ট্রেন চলাচল শুরু হচ্ছে, জেনে নিন স্টপেজ ও ভাড়ার বিস্তারিত তথ্য

বুড়িমারী এক্সপ্রেস ট্রেনের সময়সূচী: উত্তরবঙ্গের সাথে রাজধানীর সুবর্ণ সেতু

দীঘার নতুন জগন্নাথ মন্দির: পুরীর অনুরূপ দর্শন এবার বাঙালির দোরগোড়ায়

Skyscanner vs. Google Flights: ২০২৫ সালে সস্তায় বিমান টিকেট খুঁজে পাওয়ার সেরা উপায়

হিমাচল প্রদেশের শীর্ষ ১০ বিলাসবহুল হোটেল ও রিসোর্ট: স্বর্গীয় অভিজ্ঞতার নির্দেশিকা

বিমান টেকঅফের সময় এসি বন্ধ থাকে কেন? জানুন অজানা বিমান প্রযুক্তির রহস্য

আরো খবর

নিউজ বাংলা

  • আন্তর্জাতিক
  • বিবিধ
  • বাংলাদেশ
  • বাংলাদেশ রাজনীতি

খেলাধুলা

  • অলিম্পিক
  • ক্রিকেট
  • ফুটবল
  • সংস্কৃতি

টেকনোলজি

  • গেজেট
  • এআই
  • আইওএস
  • প্রযুক্তি

© 2025 Think Bengal All Rights Reserved
  • আমাদের সম্পর্কে
  • যোগাযোগ
  • ফ্যাক্ট চেকিং পলিসি
  • প্রাইভেসি পলিসি
  • কারেকশন পলিসি

Type above and press Enter to search. Press Esc to cancel.