Ishita Ganguly
২০ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ৪:৫৬ অপরাহ্ণ
অনলাইন সংস্করণ

বন্যা দুর্গতদের পাশে আন্দোলনরত জুনিয়র চিকিৎসকরা, শুক্রবার থেকে শুরু হচ্ছে চিকিৎসা শিবির

RG-Kar-Junior-Doctors

পশ্চিমবঙ্গের বিভিন্ন জেলায় বন্যা পরিস্থিতির মধ্যে মানবিক দিকটি তুলে ধরলেন আর জি কর মেডিকেল কলেজের ঘটনাকে কেন্দ্র করে আন্দোলনরত জুনিয়র চিকিৎসকরা। তাঁরা ঘোষণা করেছেন, শুক্রবার থেকে বন্যা দুর্গত এলাকায় চিকিৎসা শিবির শুরু করবেন। এর পাশাপাশি অতিরিক্ত খাবার ও ত্রাণসামগ্রী নিয়েও পৌঁছবেন সেখানে।

ওয়েস্ট বেঙ্গল জুনিয়র ডক্টরস ফোরামের (WBJDF) পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, বৃহস্পতিবার রাত থেকেই তাঁরা প্রস্তুতি শুরু করেছেন। শুক্রবার সকাল থেকে দলে দলে রওনা দেবেন বন্যা কবলিত এলাকায়। প্রাথমিকভাবে উত্তর ২৪ পরগনা, হুগলি ও হাওড়া জেলার বিভিন্ন এলাকায় চিকিৎসা শিবির স্থাপন করা হবে।

WBJDF-এর মুখপাত্র ডাঃ অনিকেত মাহাতো জানিয়েছেন, “আমরা যেমন ন্যায়বিচারের দাবিতে আন্দোলন করছি, তেমনই মানুষের পাশে দাঁড়ানোর দায়িত্বও আমাদের। বন্যায় যখন মানুষ বিপর্যস্ত, তখন আমরা কীভাবে নিশ্চুপ থাকতে পারি? তাই আমরা সিদ্ধান্ত নিয়েছি বন্যা দুর্গতদের পাশে দাঁড়াব।”

তিনি আরও জানান, প্রায় ৫০০ জন জুনিয়র চিকিৎসক এই কার্যক্রমে অংশ নেবেন। প্রত্যেক দলে ১০-১২ জন চিকিৎসক থাকবেন। তাঁরা নিজেদের উদ্যোগে ওষুধ, শুকনো খাবার ও অন্যান্য ত্রাণসামগ্রী সংগ্রহ করেছেন। এছাড়া বিভিন্ন বেসরকারি সংস্থা থেকেও সাহায্য পাওয়া গেছে।

🔴বন্যা পরিস্থিতি ভয়াবহ , মমতার অভিযোগ – “মানুষকে বিপদে ফেলতেই জল ছাড়া হয়েছে” [সর্বশেষ আপডেট]

চিকিৎসা শিবিরগুলিতে সাধারণ রোগের পাশাপাশি জলবাহিত রোগের চিকিৎসার ব্যবস্থা থাকবে। প্রয়োজনে রোগীদের হাসপাতালে রেফার করা হবে। এছাড়া বন্যা পরবর্তী স্বাস্থ্য সমস্যা নিয়েও সচেতনতা বাড়ানোর উদ্যোগ নেওয়া হবে।

রাজ্য সরকারের এক শীর্ষ আধিকারিক জানিয়েছেন, “জুনিয়র চিকিৎসকদের এই উদ্যোগকে স্বাগত জানাই। তবে তাঁদের অনুরোধ করব, যেন সরকারি ত্রাণ ও স্বাস্থ্য ব্যবস্থার সঙ্গে সমন্বয় রেখে কাজ করেন। আমরা সব ধরনের সহযোগিতা করব।”

উল্লেখ্য, গত ৯ আগস্ট কলকাতার আর জি কর মেডিকেল কলেজে এক মহিলা জুনিয়র চিকিৎসকের মৃতদেহ উদ্ধারের পর থেকে রাজ্যজুড়ে আন্দোলন শুরু করেন জুনিয়র চিকিৎসকরা। তাঁদের দাবি, ওই চিকিৎসককে ধর্ষণ করে হত্যা করা হয়েছে। এই ঘটনায় নিরাপত্তা ব্যবস্থার ব্যাপক ত্রুটি ধরা পড়েছে। দীর্ঘ ৪১ দিন ধরে চলছে এই আন্দোলন।

গত সোমবার মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সঙ্গে বৈঠক করেন আন্দোলনকারী চিকিৎসকরা। সেখানে বেশ কিছু দাবি মেনে নেওয়া হয়। কিন্তু পুরো দাবি না মানা হওয়ায় আন্দোলন প্রত্যাহার করেননি তাঁরা। তবে জরুরি পরিষেবা চালু রাখার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন।

WBJDF-এর আরেক নেতা ডাঃ দেবাশিস হালদার বলেন, “আমাদের আন্দোলন চলবে। কিন্তু তার পাশাপাশি মানুষের সেবাও করব। বন্যায় যখন মানুষ বিপদে, তখন আমরা কীভাবে নিশ্চুপ থাকি? তাই এই উদ্যোগ।”

তিনি জানান, প্রথম দিকে ৭-১০ দিন এই কার্যক্রম চালানো হবে। তারপর পরিস্থিতি দেখে সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে। প্রয়োজনে আরও দীর্ঘ সময় ধরে চালানো হবে।

রাজ্য সরকারের তথ্য অনুযায়ী, এখনও পর্যন্ত রাজ্যের ১২টি জেলায় বন্যা পরিস্থিতি বিরাজ করছে। প্রায় ২০ লক্ষ মানুষ বন্যায় ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছেন। ৪৫ জনের মৃত্যু হয়েছে। ১.৫ লক্ষেরও বেশি মানুষ ত্রাণ শিবিরে আশ্রয় নিয়েছেন।

জনস্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞ ডাঃ অভিজিত চৌধুরী বলেন, “বন্যার পর জলবাহিত রোগের প্রকোপ বাড়ে। এছাড়া মানসিক স্বাস্থ্য সমস্যাও দেখা দেয়। তাই এই সময় চিকিৎসা পরিষেবা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। জুনিয়র চিকিৎসকদের এই উদ্যোগ প্রশংসনীয়।”

তিনি আরও বলেন, “তবে এটা মনে রাখতে হবে, এই ধরনের কাজে সমন্বয় খুবই জরুরি। সরকারি ব্যবস্থার সঙ্গে তাল মিলিয়ে কাজ করলে ফল ভালো হবে।”

বন্যা দুর্গত এলাকার বাসিন্দারা জুনিয়র চিকিৎসকদের এই উদ্যোগকে স্বাগত জানিয়েছেন। উত্তর ২৪ পরগনার বসিরহাটের বাসিন্দা অমল মণ্ডল বলেন, “আমাদের এলাকায় এখনও জল নামেনি। বাড়িঘর ভেসে গেছে। খাবার-ওষুধের অভাব। এই সময় চিকিৎসকরা আসছেন শুনে খুব ভালো লাগছে।”

 গর্ভাবস্থায় বাচ্চার অবস্থান: কোন পাশে থাকলে সবচেয়ে ভালো?

হুগলির আরামবাগের বাসিন্দা সুমিতা দাস বলেন, “আমার ছোট্ট মেয়ের জ্বর হয়েছে। কিন্তু ডাক্তার দেখাতে পারছি না। এখন শুনলাম চিকিৎসকরা আসছেন। খুব উপকার হবে।”

জুনিয়র চিকিৎসকদের এই উদ্যোগে সাধারণ মানুষের পাশাপাশি বিভিন্ন মহল থেকেও সাড়া মিলেছে। বেশ কিছু বেসরকারি সংস্থা ওষুধ ও অন্যান্য সামগ্রী দিয়ে সহযোগিতা করছে।

কলকাতা মেডিকেল কলেজের প্রাক্তন অধ্যক্ষ ডাঃ দেবাশিস ভট্টাচার্য বলেন, “জুনিয়র চিকিৎসকরা যে আন্দোলন করছেন, তা ন্যায্য। কিন্তু সেই সঙ্গে তাঁরা যে মানুষের পাশে দাঁড়াচ্ছেন, তা প্রশংসনীয়। এটা দেখিয়ে দিল, তাঁরা শুধু নিজেদের স্বার্থে নয়, মানুষের কল্যাণেও ভাবছেন।”

তিনি আরও বলেন, “তবে আমি অনুরোধ করব, যেন তাঁরা সতর্কতার সঙ্গে কাজ করেন। নিজেদের সুরক্ষার বিষয়টিও মাথায় রাখবেন।”

WBJDF-এর নেতৃত্ব জানিয়েছেন, তাঁরা সব ধরনের সতর্কতা অবলম্বন করবেন। প্রত্যেক চিকিৎসক ব্যক্তিগত সুরক্ষা সরঞ্জাম (PPE) পরে কাজ করবেন। এছাড়া স্থানীয় প্রশাসন ও পুলিশের সঙ্গেও যোগাযোগ রাখা হবে।

রাজ্যের স্বাস্থ্য দফতর সূত্রে জানা গেছে, জুনিয়র চিকিৎসকদের এই উদ্যোগকে স্বাগত জানানো হয়েছে। তবে তাঁদের অনুরোধ করা হয়েছে, যেন সরকারি স্বাস্থ্য ব্যবস্থার সঙ্গে সমন্বয় রেখে কাজ করেন। প্রয়োজনে সরকারি হাসপাতালগুলিতে রোগী পাঠানোর ব্যবস্থা করা হবে।

এদিকে, আর জি কর কাণ্ডের তদন্ত নিয়ে কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা সিবিআই-এর কাজ চলছে। ইতিমধ্যে হাসপাতালের প্রাক্তন অধ্যক্ষ ডাঃ সন্দীপ ঘোষ ও তালা থানার ওসি অভিজিত মণ্ডলকে গ্রেফতার করা হয়েছে। তাঁদের বিরুদ্ধে অভিযোগ, ঘটনার পর প্রমাণ নষ্ট করার চেষ্টা করেছিলেন।

জুনিয়র চিকিৎসকদের আন্দোলন ও বন্যা দুর্গতদের সাহায্যের উদ্যোগ নিয়ে রাজনৈতিক মহলেও প্রতিক্রিয়া দেখা গেছে। শাসক দল তৃণমূল কংগ্রেসের মুখপাত্র কুণাল ঘোষ বলেন, “চিকিৎসকদের এই উদ্যোগকে স্বাগত জানাই। তবে আমরা মনে করি, তাঁদের আন্দোলন প্রত্যাহার করা উচিত। সরকার ইতিমধ্যেই তাঁদের বেশিরভাগ দাবি মেনে নিয়েছে।”

অন্যদিকে, বিরোধী দল বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার বলেন, “চিকিৎসকদের এই উদ্যোগ প্রশংসনীয়। এটা দেখিয়ে দিল, তাঁরা কত দায়িত্বশীল। কিন্তু সরকার যে ভাবে তাঁদের দাবি এড়িয়ে যাচ্ছে, তা মেনে নেওয়া যায় না।”

বামফ্রন্টের নেতা সুজন চক্রবর্তী বলেন, “চিকিৎসকরা যে একদিকে আন্দোলন করছেন, অন্যদিকে মানুষের পাশে দাঁড়াচ্ছেন, তা প্রশংসনীয়। কিন্তু সরকারের উচিত তাঁদের দাবি মেনে নেওয়া।”

জুনিয়র চিকিৎসকদের এই উদ্যোগের প্রভাব নিয়ে বিশেষজ্ঞরা বলছেন, এটি দুই দিক থেকেই গুরুত্বপূর্ণ। একদিকে বন্যা দুর্গতরা প্রয়োজনীয় চিকিৎসা পাবেন, অন্যদিকে চিকিৎসকদের প্রতি মানুষের আস্থা বাড়বে।

সমাজবিজ্ঞানী ডঃ সুদীপ্ত ভট্টাচার্য বলেন, “এই উদ্যোগ দেখিয়ে দিল, চিকিৎসকরা শুধু নিজেদের স্বার্থে নয়, সমাজের প্রতি দায়বদ্ধতা নিয়েও ভাবছেন। এটা তাঁদের আন্দোলনকেও একটা নৈতিক শক্তি দেবে।”

তিনি আরও বলেন, “বন্যা পরিস্থিতিতে যখন সরকারি ব্যবস্থা চাপের মুখে, তখন চিকিৎসকদের এই উদ্যোগ অনেক মানুষের জীবন বাঁচাতে পারে। এটা দেখিয়ে দেবে, চিকিৎসকরা কতটা গুরুত্বপূর্ণ।”

জনস্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞ ডঃ জয়ন্ত বসু বলেন, “বন্যার পর জলবাহিত রোগের প্রকোপ বাড়ে। এছাড়া মানসিক স্বাস্থ্য সমস্যাও দেখা দেয়। এই সময় চিকিৎসা পরিষেবা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। জুনিয়র চিকিৎসকদের এই উদ্যোগ অনেক মানুষের জীবন বাঁচাতে পারে।”

তিনি আরও বলেন, “তবে এটা মনে রাখতে হবে, এই ধরনের কাজে সমন্বয় খুবই জরুরি। সরকারি ব্যবস্থার সঙ্গে তাল মিলিয়ে কাজ করলে ফল ভালো হবে। এছাড়া দীর্ঘমেয়াদি পরিকল্পনাও করতে হবে।”

WBJDF-এর নেতৃত্ব জানিয়েছেন, তাঁরা প্রাথমিকভাবে ৭-১০ দিন এই কার্যক্রম চালাবেন। তারপর পরিস্থিতি দেখে সিদ্ধান্ত নেবেন। প্রয়োজনে আরও দীর্ঘ সময় ধরে চালানো হবে। এছাড়া বন্যা পরবর্তী স্বাস্থ্য সমস্যা নিয়েও সচেতনতা বাড়ানোর উদ্যোগ নেওয়া হবে।

তাঁরা জানিয়েছেন, প্রতিটি শিবিরে কমপক্ষে একজন মহিলা চিকিৎসক থাকবেন। এছাড়া মানসিক স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞও থাকবেন। প্রয়োজনে টেলিমেডিসিন পরিষেবাও দেওয়া হবে।

বন্যা দুর্গত এলাকার বাসিন্দারা জুনিয়র চিকিৎসকদের এই উদ্যোগকে স্বাগত জানিয়েছেন। হাওড়ার উদয়নারায়ণপুরের বাসিন্দা রতন দাস বলেন, “আমাদের এলাকায় এখনও জল নামেনি। বাড়িঘর ভেসে গেছে। খাবার-ওষুধের অভাব। এই সময় চিকিৎসকরা আসছেন শুনে খুব ভালো লাগছে। আশা করি, তাঁরা আমাদের পাশে থাকবেন।”

হুগলির পাণ্ডুয়ার বাসিন্দা মালতী সরকার বলেন, “আমার বাবার ডায়াবেটিস আছে। ওষুধ শেষ হয়ে গেছে। কিন্তু ডাক্তার দেখাতে পারছি না। এখন শুনলাম চিকিৎসকরা আসছেন। খুব উপকার হবে।”

জুনিয়র চিকিৎসকদের এই উদ্যোগে সাধারণ মানুষের পাশাপাশি বিভিন্ন মহল থেকেও সাড়া মিলেছে। বেশ কিছু বেসরকারি সংস্থা ওষুধ ও অন্যান্য সামগ্রী দিয়ে সহযোগিতা করছে। কিছু ব্যক্তিগত উদ্যোগেও সাহায্য আসছে।

WBJDF-এর নেতৃত্ব জানিয়েছেন, তাঁরা সব ধরনের সতর্কতা অবলম্বন করবেন। প্রত্যেক চিকিৎসক ব্যক্তিগত সুরক্ষা সরঞ্জাম (PPE) পরে কাজ করবেন। এছাড়া স্থানীয় প্রশাসন ও পুলিশের সঙ্গেও যোগাযোগ রাখা হবে।

এদিকে, আর জি কর কাণ্ডের তদন্ত নিয়ে কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা সিবিআই-এর কাজ চলছে। ইতিমধ্যে হাসপাতালের প্রাক্তন অধ্যক্ষ ডাঃ সন্দীপ ঘোষ ও তালা থানার ওসি অভিজিত মণ্ডলকে গ্রেফতার করা হয়েছে। তাঁদের বিরুদ্ধে অভিযোগ, ঘটনার পর প্রমাণ নষ্ট করার চেষ্টা করেছিলেন।

সিবিআই সূত্রে জানা গেছে, তাঁরা আরও কিছু জনকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য ডেকেছেন। এছাড়া হাসপাতালের নিরাপত্তা ব্যবস্থা নিয়েও তদন্ত চলছে।

এই পরিস্থিতিতে জুনিয়র চিকিৎসকদের বন্যা দুর্গতদের সাহায্যের উদ্যোগ নতুন মাত্রা যোগ করেছে। এটি দেখিয়ে দিয়েছে, তাঁরা শুধু নিজেদের দাবি নিয়ে নয়, সমাজের প্রতি দায়বদ্ধতা নিয়েও ভাবছেন। এই উদ্যোগ যে শুধু বন্যা দুর্গতদের সাহায্য করবে তা নয়, চিকিৎসকদের প্রতি মানুষের আস্থাও বাড়াবে।

 

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়

রাজনীতির মাঠ থেকে ওটিটি পর্দায়: সিপিএম নেত্রী দীপ্সিতা ধর এখন ‘জিদ্দি গার্লস’-এর বিদ্রোহী চরিত্রে!

ভারতে খুচরা মুদ্রাস্ফীতি ৩.৬১ শতাংশে নেমেছে: সবজির দাম কমায় জনগণের স্বস্তি

রেশন কার্ডে ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্ট যুক্ত করার প্রস্তাব: কেন্দ্রের পথে রাজ্যের সমর্থন!

আইপিএলের ছক্কার রাজা কে? টুর্নামেন্ট শুরুর আগে দেখে নিন শীর্ষ দশের তালিকা

মাহমুদউল্লাহর ক্রিকেট যাত্রার ইতি: আন্তর্জাতিক অঙ্গনে বিদায়ের ঘোষণা

অষ্টম বেতন কমিশন: সরকারি কর্মচারীদের জন্য সাত বছরের মধ্যে সবচেয়ে কম ডিএ বৃদ্ধির সম্ভাবনা, হতাশার ছায়া!

ভারতের মাটিতে গোয়েন্দা বিশ্বের মহাজমায়েত: দোভালের নেতৃত্বে দিল্লিতে বৈঠক!

রবিবার থেকে চার জেলায় তাপপ্রবাহের দাপট, কবে মিলবে স্বস্তি

বিশ্ব মঞ্চে ভারতের শিক্ষার জয়যাত্রা: বাংলার প্রতিষ্ঠান কোথায় দাঁড়িয়ে?

ফেসবুক পোস্ট লুকান: নির্দিষ্ট ব্যক্তিদের কাছে রাখার কৌশল!

১০

চন্দননগরে ফরাসি শাসনমুক্তির ৭৫ বছর: হেরিটেজ রিসার্চ সেন্টারের যাত্রা শুরু

১১

জিমেইলে ই-মেইল শিডিউল: গোপন ট্রিকটি জেনে নিন!

১২

৫০ টি দোলের শুভেচ্ছা, প্রিয়জনের সাথে উৎসব আরো রঙিন হোক

১৩

স্মার্টফোন থেকে অপ্রয়োজনীয় অ্যাপ সরাবেন যেভাবে

১৪

ওভার থিংকিং ধরা পরে যে সাতটি আচরণে

১৫

ইউনুসের ‘নতুন’ বাংলাদেশে ধর্ষণের ঊর্ধ্বগতি: রাজপথে প্রতিবাদের ঝড় ছাত্রদের

১৬

ভারতে ইন্টারনেট বিপ্লবের নতুন দিগন্ত: স্টারলিঙ্কের সঙ্গে এয়ারটেলের ঐতিহাসিক চুক্তি

১৭

অস্ত্র আমদানির দৌড়ে শীর্ষে ইউক্রেন, ভারতের স্থান দ্বিতীয়: বিশ্বে কী বার্তা?

১৮

মুসলিম ভোট ব্যাঙ্কে নজর! বঙ্গের সব আসনে লড়তে প্রস্তুত আইএমআইএম

১৯

হোলির রঙে ব্যাঙ্ক বন্ধ: আগামীকাল থেকে টানা ৪ দিন ভারতের বিভিন্ন রাজ্যে ব্যাঙ্ক ছুটি, তালিকা দেখে নিন

২০
close