Saturday, 2 Aug 2025
  • আমাদের সম্পর্কে
    • যোগাযোগ
  • কারেকশন পলিসি
  • প্রাইভেসি পলিসি
  • ফ্যাক্ট চেকিং পলিসি
Think Bengal Logo Think Bengal Logo
  • হোম
  • পশ্চিমবঙ্গ
  • ভারত
  • বাংলাদেশ
  • স্বাস্থ্য
  • প্রযুক্তি
  • অটোমোবাইল
  • খেলাধুলো
  • বিবিধ
  • স্বাস্থ্য
  • প্রযুক্তি
  • জানা অজানা
  • স্বাস্থ্য টিপস
  • ভারত
  • অ্যান্ড্রয়েড
  • পশ্চিমবঙ্গ
  • অফবিট
  • বাংলাদেশ
শিরোনাম এই মুহূর্তে
Vivo V60 5G: ২০২৫ সালের সবচেয়ে প্রতীক্ষিত স্মার্টফোন – দাম, স্পেসিফিকেশন ও সব বিস্তারিত আপডেট
৮০০০ টাকার নিচে কম বাজেটে দুর্দান্ত ফিচার সহ ৫টি স্মার্টফোনের তালিকা
Amazon ফ্রিডম সেলে ঝড়! ১০০০ টাকার কম দামে প্রিমিয়াম সাউন্ড ও স্টাইলিশ ডিজাইনের ৪টি অসাধারণ হেডফোন
জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কারে বাংলার জয়জয়কার: ডিপ ফ্রিজ থেকে কাবেরী অন্তর্ধান – একনজরে বিজয়ী বাংলা ছবিগুলি
গত এক দশকে ভারতের সবচেয়ে প্রভাবশালী ক্রিকেটার কে? নাম জানলে চমকে উঠবেন
Think BengalThink Bengal
Search
  • হোম
  • পশ্চিমবঙ্গ
  • ভারত
  • বাংলাদেশ
  • স্বাস্থ্য
  • প্রযুক্তি
  • অটোমোবাইল
  • খেলাধুলো
Follow US
© 2025 All Rights reserved | Powered by Thinkbengal
Think Bengal > Blog > প্রযুক্তি > অ্যাপ > শহীদলিপি: বাংলা কম্পিউটার কিবোর্ডের হারানো গল্প যা একটি যুগের সূচনা করেছিল
অ্যাপপ্রযুক্তি

শহীদলিপি: বাংলা কম্পিউটার কিবোর্ডের হারানো গল্প যা একটি যুগের সূচনা করেছিল

Soumya Chatterjee March 17, 2025 8 Min Read
Share
SHARE

Bengali typing software evolution: আজ আমরা যখন কম্পিউটারে বা মোবাইলে বাংলা ভাষায় সহজে লিখতে পারি, তখন হয়তো খুব কম মানুষই জানেন যে এই সুবিধার পেছনে রয়েছে একটি দীর্ঘ পথচলা। কিন্তু কখনো কি ভেবে দেখেছেন, এই যাত্রার শুরুটা কোথায় হয়েছিল? আজকের এই লেখায় আমরা ফিরে যাব সেই হারিয়ে যাওয়া একটি গল্পে—শহীদলিপি (Shahidlipi), বাংলা ভাষার প্রথম কম্পিউটার কিবোর্ডের গল্পে। এটি কেবল একটি কিবোর্ড ছিল না, এটি ছিল বাংলা ভাষার ডিজিটাল জগতে প্রবেশের প্রথম সিঁড়ি। তাহলে চলুন, সময়ের পাতা উল্টে দেখি সেই অজানা ইতিহাস, যা বাংলা ভাষাকে কম্পিউটারের দুনিয়ায় প্রতিষ্ঠিত করেছে।

শহীদলিপি কী এবং কেন এটি গুরুত্বপূর্ণ?

শহীদলিপি ছিল বাংলা ভাষার জন্য প্রথম পূর্ণাঙ্গ কম্পিউটার কিবোর্ড লে-আউট এবং সফটওয়্যারের একটি সমন্বিত ব্যবস্থা। এটি এমন একটি সময়ে এসেছিল যখন কম্পিউটারে বাংলা লেখা ছিল প্রায় অসম্ভব। আজ আমরা অভ্র (Avro) বা গুগলের বাংলা কিবোর্ডে যে সহজে লিখি, তার পেছনে শহীদলিপির মতো উদ্যোগের অবদান অনস্বীকার্য। এটি কেবল একটি টুল ছিল না, বরং বাংলা ভাষার ডিজিটাল রূপান্তরের পথিকৃৎ। এই কিবোর্ডটির নামকরণ করা হয়েছিল ভাষা আন্দোলনের শহীদদের সম্মানে, যা এর পেছনের গভীর আবেগ আর উদ্দেশ্যকে প্রকাশ করে।

১৯৮০-এর দশকের শেষের দিকে যখন কম্পিউটার বাংলাদেশে ধীরে ধীরে জনপ্রিয় হতে শুরু করে, তখন বাংলা ভাষায় কাজ করার জন্য কোনো সঠিক ব্যবস্থা ছিল না। ইংরেজি কিবোর্ডে বাংলা লেখার জন্য প্রয়োজন ছিল এমন একটি সিস্টেম, যা বাংলা অক্ষরগুলোকে সঠিকভাবে প্রক্রিয়া করতে পারে এবং স্ক্রিনে দেখাতে পারে। শহীদলিপি এই সমস্যার সমাধান হিসেবে এসেছিল, এবং এটিই ছিল বাংলা কম্পিউটিংয়ের প্রথম সফল পদক্ষেপ।

ওয়াই-ফাইয়ের পাসওয়ার্ড ভুলে গেলেও বের করে ফেলুন এক ক্লিকে : [Step-by-Step Wifi Password Guide]

শহীদলিপির জন্ম: একটি ঐতিহাসিক পটভূমি

কম্পিউটারে বাংলা লেখার প্রথম চ্যালেঞ্জ

আমাদের গল্প শুরু হয় ১৯৬০-এর দশকে, যখন বাংলাদেশে (তৎকালীন পূর্ব পাকিস্তান) প্রথম কম্পিউটার আসে। ১৯৬৪ সালে ঢাকার পরমাণু শক্তি গবেষণা কেন্দ্রে আইবিএম-১৬২০ সিরিজের একটি মেইনফ্রেম কম্পিউটার স্থাপিত হয়। কিন্তু এই কম্পিউটারে বাংলা লেখার কোনো সুযোগ ছিল না। তখন কম্পিউটার মানে ছিল ইংরেজি আর গাণিতিক হিসাবের যন্ত্র। বাংলা ভাষার জটিল অক্ষর, যুক্তাক্ষর এবং বিন্যাস তৎকালীন প্রযুক্তির জন্য একটি বড় চ্যালেঞ্জ ছিল।

এর আগে, ১৯৬৫ সালে অধ্যাপক মুনীর চৌধুরী টাইপরাইটারের জন্য একটি বাংলা কিবোর্ড লে-আউট তৈরি করেছিলেন, যা ‘মুনীর লে-আউট’ নামে পরিচিত। এটি ছিল QWERTY কিবোর্ডের ভিত্তিতে তৈরি এবং টাইপিংয়ের গতি বাড়ানোর জন্য ডিজাইন করা হয়েছিল। তবে এটি টাইপরাইটারের জন্যই সীমাবদ্ধ ছিল। কম্পিউটারে বাংলা লেখার জন্য শুধু লে-আউট যথেষ্ট ছিল না—প্রয়োজন ছিল সফটওয়্যার এবং ফন্টের।

শহীদলিপির সূচনা ও এর স্রষ্টা

১৯৮৭ সালে এই চ্যালেঞ্জের সমাধান নিয়ে এলেন মোস্তফা জব্বার। তিনি ছিলেন একজন প্রযুক্তি উদ্যোক্তা এবং বাংলা ভাষার প্রতি গভীর অনুরাগী। তার হাত ধরেই জন্ম নিল শহীদলিপি। এটি ছিল একটি ফনেটিক লে-আউট, যা QWERTY কিবোর্ডের ওপর ভিত্তি করে তৈরি। এর মাধ্যমে বাংলা অক্ষরগুলো ইংরেজি কিবোর্ডে টাইপ করা যেত, এবং একটি বিশেষ সফটওয়্যারের মাধ্যমে সেগুলো বাংলা ফন্টে রূপান্তরিত হতো। শহীদলিপির প্রথম সংস্করণে প্রায় ১৮২টি বাংলা বর্ণ ও যুক্তাক্ষর অন্তর্ভুক্ত ছিল, যা তৎকালীন সময়ে একটি বিপ্লবী উদ্ভাবন।

You Might Also Like

বৃষ্টি-বিপদে ল্যাপটপ রক্ষা: অফিসের ডিভাইস ভিজে গেলে আপনার করণীয়
মোবাইল থেকে Facebook Page Delete করার সম্পূর্ণ গাইড
Windows 11 Unknown Feature: উইন্ডোজের ১১টি গোপনীয় ফিচার যা আপনার কাজ সহজ করে দেবে
itel A80: একটি বাজেট-বান্ধব স্মার্টফোনের বিশদ বিবরণ

মোস্তফা জব্বারের উদ্দেশ্য ছিল বাংলা ভাষাকে ডিজিটাল জগতে প্রতিষ্ঠিত করা। তিনি বুঝতে পেরেছিলেন যে, ভাষা যদি প্রযুক্তির সঙ্গে না মিশে, তবে তা পিছিয়ে পড়বে। শহীদলিপির নামকরণে তিনি ভাষা আন্দোলনের শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়েছিলেন, যারা বাংলা ভাষার জন্য জীবন দিয়েছিলেন।

শহীদলিপির কারিগরি দিক ও এর প্রভাব

কীভাবে কাজ করতো শহীদলিপি?

শহীদলিপি ছিল একটি সমন্বিত সিস্টেম। এটির মূল অংশ ছিল তিনটি—কিবোর্ড লে-আউট, সফটওয়্যার এবং ফন্ট। এটি ফনেটিক পদ্ধতিতে কাজ করতো, অর্থাৎ বাংলা শব্দের উচ্চারণ অনুযায়ী ইংরেজি অক্ষরে টাইপ করলে সফটওয়্যার সেটিকে বাংলায় রূপান্তর করতো। উদাহরণস্বরূপ, “ami” লিখলে সেটি “আমি” হয়ে যেত। এই সিস্টেমটি তৎকালীন MS-DOS অপারেটিং সিস্টেমে কাজ করতো। পরবর্তীতে, উইন্ডোজ সংস্করণও বাজারে আসে, যা এর ব্যবহারকে আরও প্রসারিত করে।

শহীদলিপির সফটওয়্যারটি বাংলা অক্ষর প্রক্রিয়াকরণের জন্য ডিজাইন করা হয়েছিল। এটি কম্পিউটারের স্ক্রিনে বাংলা ফন্ট প্রদর্শন করতে পারতো, যা তখনকার সময়ে একটি বড় অর্জন। এই ফন্টটি ছিল সহজ এবং পড়তে আরামদায়ক, যা ব্যবহারকারীদের মধ্যে জনপ্রিয়তা পেয়েছিল।

বাংলা কম্পিউটিংয়ে শহীদলিপির অবদান

শহীদলিপি বাংলা ভাষার ডিজিটাল বিপ্লবের প্রথম ধাপ ছিল। এটি প্রকাশনা শিল্পে ব্যাপক প্রভাব ফেলেছিল। সংবাদপত্র, ম্যাগাজিন এবং বইয়ের প্রকাশনায় বাংলা টাইপ করার জন্য শহীদলিপি ব্যবহৃত হতো। এর ফলে বাংলা ভাষায় কম্পিউটার ব্যবহারের দ্বার উন্মুক্ত হয়। ১৯৯০-এর দশকে বাংলাদেশের অনেক প্রকাশনা সংস্থা এই সফটওয়্যারের উপর নির্ভর করতো।

এছাড়া, শহীদলিপি অন্যান্য বাংলা কিবোর্ড লে-আউটের জন্য পথ দেখিয়েছিল। পরবর্তী সময়ে বিজয় (Bijoy) এবং অভ্র (Avro) কিবোর্ডের উদ্ভাবনেও শহীদলিপির প্রভাব লক্ষণীয়। এটি প্রমাণ করেছিল যে বাংলা ভাষা কম্পিউটারে ব্যবহারযোগ্য এবং প্রযুক্তির সঙ্গে তাল মিলিয়ে চলতে পারে।

শহীদলিপির উত্থান-পতন: কেন হারিয়ে গেল?

 শহীদলিপির জনপ্রিয়তার শীর্ষ সময়

১৯৮৭ থেকে ১৯৯০-এর দশকের শুরু পর্যন্ত শহীদলিপি বাংলাদেশে বাংলা কম্পিউটিংয়ের প্রধান হাতিয়ার ছিল। এটি ব্যবহার করা হতো সরকারি দপ্তরে, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে এবং ব্যক্তিগত কাজে। তৎকালীন সময়ে যারা কম্পিউটারে বাংলা লিখতে চাইতেন, তাদের কাছে শহীদলিপি ছিল একমাত্র ভরসা। মোস্তফা জব্বারের প্রচেষ্টায় এটি বাণিজ্যিকভাবেও বাজারে ছড়িয়ে পড়ে।

নতুন প্রতিযোগী এবং প্রযুক্তির পরিবর্তন

কিন্তু সময়ের সঙ্গে প্রযুক্তি বদলাতে থাকে। ১৯৯০-এর দশকের মাঝামাঝি সময়ে বিজয় কিবোর্ড বাজারে আসে, যা শহীদলিপির সঙ্গে প্রতিযোগিতায় নামে। বিজয় আরও উন্নত ফিচার এবং ব্যবহারকারী-বান্ধব ইন্টারফেস নিয়ে আসে। এরপর ২০০৩ সালে অভ্র কিবোর্ডের আবির্ভাব হয়, যা ইউনিকোড প্রযুক্তির উপর ভিত্তি করে তৈরি। অভ্র বিনামূল্যে পাওয়া যেত এবং এটি ইন্টারনেটে বাংলা লেখার জন্য আরও উপযোগী ছিল।

শহীদলিপি এই প্রতিযোগিতায় টিকতে পারেনি। এটি ইউনিকোড সমর্থন করতো না, যা আধুনিক কম্পিউটিংয়ের জন্য অপরিহার্য হয়ে উঠেছিল। ফলে ধীরে ধীরে এটি ব্যবহারকারীদের কাছে পুরনো প্রযুক্তি হিসেবে গণ্য হতে থাকে এবং হারিয়ে যায়।

শহীদলিপির উত্তরাধিকার এবং আজকের প্রেক্ষাপট

বাংলা কম্পিউটিংয়ে শহীদলিপির ছায়া

শহীদলিপি হয়তো আজ আর ব্যবহৃত হয় না, কিন্তু এর অবদান ভোলার নয়। এটি বাংলা ভাষাকে প্রযুক্তির সঙ্গে যুক্ত করার প্রথম সফল প্রয়াস ছিল। আজ আমরা যে অভ্র বা গুগল কিবোর্ড ব্যবহার করি, তার পেছনে শহীদলিপির মতো প্রাথমিক উদ্যোগের ভূমিকা অনেক। এটি প্রমাণ করেছিল যে বাংলা ভাষা কম্পিউটারে শুধু লেখা যায় না, বরং এটি প্রকাশনা, শিক্ষা এবং যোগাযোগের ক্ষেত্রে ব্যবহারযোগ্য।

বাংলা ভাষা ও পরিচয়ের রাজনীতি: ‘Bengal’, ‘Bangla’ ও ‘Bohiragoto’-এর টানাপোড়েন

আজকের প্রজন্মের জন্য শিক্ষা

আজকের তরুণ প্রজন্মের কাছে শহীদলিপি হয়তো একটি অজানা নাম। কিন্তু এটি আমাদের মনে করিয়ে দেয় যে প্রযুক্তির প্রতিটি অগ্রগতির পেছনে রয়েছে কিছু অগ্রদূতের ত্যাগ আর পরিশ্রম। শহীদলিপির গল্প আমাদের শেখায় যে, কোনো ভাষা বা সংস্কৃতি তখনই টিকে থাকে, যখন তা প্রযুক্তির সঙ্গে তাল মিলিয়ে চলে।

শহীদলিপি হয়তো সময়ের স্রোতে হারিয়ে গেছে, কিন্তু এটি বাংলা ভাষার ডিজিটাল যাত্রার প্রথম পদচিহ্ন। এটি ছিল একটি স্বপ্ন, যা মোস্তফা জব্বারের হাতে বাস্তবে রূপ নিয়েছিল। আজ আমরা যখন ইন্টারনেটে বাংলায় লিখি, যখন আমাদের মনের ভাব বাংলায় প্রকাশ করি, তখন শহীদলিপির সেই প্রথম প্রচেষ্টার কথা মনে পড়ে। এটি কেবল একটি কিবোর্ড ছিল না, এটি ছিল বাংলা ভাষার গৌরব ও সম্ভাবনার প্রতীক। তাই শহীদলিপি হারিয়ে যাওয়া গল্প নয়, বরং একটি নতুন যুগের সূচনা, যা আজও আমাদের মধ্যে বেঁচে আছে।

Share This Article
Facebook Whatsapp Whatsapp Email Copy Link Print
Previous Article ফ্রান্সে ২০২৫ সালে কোন কাজের চাহিদা বেশি এবং বেতন কত: আপনার স্বপ্নের গন্তব্যের পথে একটি গাইড
Next Article কারা সবচেয়ে বেশি মাংস খায়? বিশ্বের শীর্ষ ১০ মাংসভোজী দেশের গল্প

সাম্প্রতিক খবর

best phones under 8000
অ্যান্ড্রয়েডপ্রযুক্তি

৮০০০ টাকার নিচে কম বাজেটে দুর্দান্ত ফিচার সহ ৫টি স্মার্টফোনের তালিকা

August 2, 2025
Amazon Freedom Sale under 1000 rupee headphones
গেজেটপ্রযুক্তি

Amazon ফ্রিডম সেলে ঝড়! ১০০০ টাকার কম দামে প্রিমিয়াম সাউন্ড ও স্টাইলিশ ডিজাইনের ৪টি অসাধারণ হেডফোন

August 2, 2025
Vivo V60 5G specifications
অ্যান্ড্রয়েডপ্রযুক্তি

Vivo V60 5G: ২০২৫ সালের সবচেয়ে প্রতীক্ষিত স্মার্টফোন – দাম, স্পেসিফিকেশন ও সব বিস্তারিত আপডেট

August 2, 2025
National Film Awards 2025 Bengali movies
বিনোদনসিনেমা

জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কারে বাংলার জয়জয়কার: ডিপ ফ্রিজ থেকে কাবেরী অন্তর্ধান – একনজরে বিজয়ী বাংলা ছবিগুলি

August 1, 2025
Kerala first transgender doctor VS Priya
অফবিটভারত

সাহসিকতার নতুন দিগন্ত: কেরালার প্রথম ট্রান্সজেন্ডার ডাক্তার ডাঃ প্রিয়ার অনুপ্রেরণামূলক সংগ্রামের কাহিনী

August 1, 2025

জনপ্রিয় সংবাদ

অ্যাপপ্রযুক্তি

অনলাইনে ইংরেজি থেকে বাংলা অনুবাদ: সহজ, দ্রুত এবং বিনামূল্যে!

August 24, 2024
গেজেটপ্রযুক্তি

ইলেকট্রিক টুথব্রাশ বনাম ম্যানুয়াল টুথব্রাশ: কোনটি আপনার জন্য সেরা?

December 25, 2024
অ্যান্ড্রয়েডগেজেট

ভারতে ৫,০০০ টাকার নিচে সেরা ওয়্যারেবল ডিভাইসগুলি: একটি বিস্তৃত গাইড

December 8, 2024
প্রযুক্তিসোশ্যাল মিডিয়া

সোশ্যাল মিডিয়া ব্রেক: মস্তিষ্কে ঘটা অভাবনীয় পরিবর্তন

January 5, 2025
Show More
  • More News:
  • India
  • West Bengal
  • Narendra Modi
  • Bangladesh
  • Kolkata
  • Mamata Banerjee
  • Cricket
  • IPL
  • technology
  • Game
  • politics
  • World
  • International
  • modi
  • PM
  • education
  • AI
  • Seikh Hasina
  • Durga Puja 2024
  • RG Kar Case
Think Bengal Logo

At Think Bengal, we believe in the power of informed communities. We are a dedicated news media organization committed to delivering accurate, timely, and comprehensive news coverage that matters to the people of Bengal and beyond.

Facebook

সম্পাদকের পছন্দ

ফ্লিপকার্টের Republic Day Sale শুরু হচ্ছে ১৪ জানুয়ারি থেকে, জেনে নিন সম্পূর্ণ বিবরণ

অফবিট বিবিধ January 12, 2025

নাকের বড়ো চুল (Nose Long Hair): শাস্ত্রে কী বলছে, বিজ্ঞানে কী ব্যাখ্যা?

বিবিধ June 7, 2025

সোনার দাম হু-হু করে বাড়ছে, ১৯ নভেম্বর কি হবে অবস্থা?

আজকের সোনার দাম জ্যোতিষ November 18, 2024

মরুভূমির মায়াজাল: মরীচিকা সৃষ্টির রহস্য উন্মোচন!

জানা অজানা বিবিধ August 27, 2024

ট্রেন্ডিং নিউজ

যুক্তরাষ্ট্রের নির্বাচনে এমপি হতে চায় এআই!

আন্তর্জাতিক আন্তর্জাতিক রাজনীতি June 20, 2024

Xiaomi 14 Civi : ফোনে নিয়ে ব্যাপক সাড়া, কি বলছেন এক্সপার্টরা?

অ্যান্ড্রয়েড প্রযুক্তি June 20, 2024

Modi 3.0: কেন্দ্রীয় সরকারের মন্ত্রিসভায় কেন জায়গা পেলেন না মুসলিমরা? [রাজনৈতিক পর্যালোচনা]

দেশের রাজনীতি ভারত June 20, 2024

১৯৮৭ সালের পর লজ্জাজনক ইতিহাস গড়লো নিউজিল্যান্ড

ক্রিকেট খেলাধুলো June 20, 2024

© 2025 All Rights reserved | Powered by Thinkbengal

আমাদের সম্পর্কে   যোগাযোগ  গোপনীয়তা নীতি   সংশোধন নীতি

Welcome to Foxiz

Lost your password?