শ্রীমন্ত ভাউসাহেব রাঙ্গারি গণপতি ট্রাস্ট আজও সেই ১২৯ বছর পুরনো মূর্তিরই পূজা করে আসছে। এটি ভারতের সবচেয়ে পুরনো সার্বজনীন গণেশোৎসব হিসেবে পরিচিত।রাঙ্গারির বাড়িটিও ছিল একটি দুর্গের মতো। এতে ছিল অস্ত্র লুকানোর জন্য গোপন কক্ষ এবং নদীর তীরে পৌঁছানোর জন্য একটি গোপন পলায়ন পথ। জরুরি অবস্থায় তিনটি প্রধান দরজা একসঙ্গে বন্ধ করার জন্য একটি কেন্দ্রীয় লক ব্যবস্থাও ছিল। এভাবে এই বাড়িটি সাম্রাজ্যবাদী শক্তির বিরুদ্ধে একটি ছদ্মবেশী দুর্গ হিসেবে কাজ করত।গণেশ চতুর্থী উৎসব বর্তমানে শুধু মহারাষ্ট্রেই নয়, সারা ভারত জুড়ে পালিত হয়। এমনকি বিদেশেও এর জনপ্রিয়তা বাড়ছে।
১. অভিবাসন:
২. সাংস্কৃতিক তাৎপর্য:
৩. গণেশের সার্বজনীন আবেদন:
৪. চলচ্চিত্র ও সোশ্যাল মিডিয়া:
৫. জুয়েলারদের ভূমিকা:
৬. শাহির বা ঐতিহ্যবাহী লোকগায়কদের প্রভাব:
১. সাংস্কৃতিক ঐক্য:
২. অর্থনৈতিক প্রভাব:
৩. পরিবেশগত উদ্বেগ:
৪. সামাজিক সংহতি:
৫. পর্যটন শিল্পের বিকাশ:
১. চিকিৎসা সেবা:
২. সামাজিক সংস্কার:
৩. শিক্ষা প্রসার:
৪. স্বদেশী আন্দোলন:
৫. সাহিত্য চর্চা:
৬. গোপন বৈঠক:
৭. অর্থ সাহায্য:
৮. সংবাদপত্রের সাথে সম্পর্ক:
৯. আয়ুর্বেদ চর্চা:
১০. সাংস্কৃতিক উত্থান:
রাঙ্গারির এই বহুমুখী অবদান তাঁকে শুধু একজন চিকিৎসক বা স্বাধীনতা সংগ্রামী হিসেবে নয়, একজন সমাজ সংস্কারক ও সাংস্কৃতিক পুরুষ হিসেবেও প্রতিষ্ঠিত করেছিল।গণেশ চতুর্থী উৎসবের ক্রমবিকাশের সাথে সাথে এর পালন পদ্ধতিতেও পরিবর্তন এসেছে:
১. পরিবেশ সচেতনতা:
প্লাস্টিক ও রাসায়নিক রঙ দিয়ে তৈরি মূর্তির পরিবর্তে এখন অনেকেই মাটি বা অন্যান্য জৈব পদার্থ দিয়ে তৈরি পরিবেশবান্ধব মূর্তি ব্যবহার করছেন।
২. সামাজিক দায়বদ্ধতা:
অনেক গণেশ পূজা কমিটি এখন রক্তদান শিবির, স্বাস্থ্য পরীক্ষা ক্যাম্প, বৃক্ষরোপণ ইত্যাদি সামাজিক কর্মকাণ্ড আয়োজন করে।
৩. প্রযুক্তির ব্যবহার:
অনলাইন দর্শন, লাইভ স্ট্রিমিং, ভার্চুয়াল আরতি ইত্যাদির মাধ্যমে দূরবর্তী ভক্তরাও এখন উৎসবে অংশগ্রহণ করতে পারছেন।
৪. শিল্প ও সংস্কৃতির প্রচার:
গণেশ প্যান্ডেলগুলিতে এখন প্রায়ই স্থানীয় শিল্প ও সংস্কৃতির প্রদর্শনী আয়োজন করা হয়।
৫. শিক্ষামূলক কার্যক্রম:
অনেক জায়গায় এখন গণেশ চতুর্থী উপলক্ষে শিশুদের জন্য শিক্ষামূলক কার্যক্রম আয়োজন করা হয়।
৬. নারী সশক্তিকরণ:
মহিলাদের নেতৃত্বে পরিচালিত গণেশ পূজা কমিটির সংখ্যা ক্রমশ বাড়ছে।
৭. ডিজিটাল প্রচার:
সোশ্যাল মিডিয়া ও ডিজিটাল প্ল্যাটফর্মের মাধ্যমে এখন উৎসবের ব্যাপক প্রচার হচ্ছে।
৮. থিম-ভিত্তিক উদযাপন:
অনেক জায়গায় এখন বিভিন্ন সামাজিক বা ঐতিহাসিক থিম ভিত্তিক গণেশ প্যান্ডেল সাজানো হয়।
৯. আন্তর্জাতিক সংযোগ:
বিদেশে বসবাসকারী ভারতীয়রা এখন তাদের স্থানীয় সম্প্রদায়ের সাথে মিলে গণেশোৎসব পালন করছেন, যা সাংস্কৃতিক বিনিময়ের সুযোগ সৃষ্টি করছে।
১০. গবেষণা ও অধ্যয়ন:
গণেশ চতুর্থী উৎসব এখন বিভিন্ন সামাজিক ও ঐতিহাসিক গবেষণার বিষয়বস্তু হয়ে উঠেছে।