৪৬টি ট্রফির মালিক হয়েও কোন কোন খেতাব জিততে পারেননি ফুটবল সম্রাট মেসি?

লিওনেল মেসি ফুটবল ইতিহাসের সবচেয়ে সফল খেলোয়াড় হিসেবে ৪৬টি সম্মিলিত শিরোপা জিতেছেন, যা একটি বিশ্ব রেকর্ড। তিনি ৮টি ব্যালন ডি'অর, ১টি বিশ্বকাপ, ২টি কোপা আমেরিকা এবং ৪টি চ্যাম্পিয়ন্স লিগ জিতলেও…

Ani Roy

 

লিওনেল মেসি ফুটবল ইতিহাসের সবচেয়ে সফল খেলোয়াড় হিসেবে ৪৬টি সম্মিলিত শিরোপা জিতেছেন, যা একটি বিশ্ব রেকর্ড। তিনি ৮টি ব্যালন ডি’অর, ১টি বিশ্বকাপ, ২টি কোপা আমেরিকা এবং ৪টি চ্যাম্পিয়ন্স লিগ জিতলেও তার ক্যারিয়ারে কিছু গুরুত্বপূর্ণ শিরোপা এখনও অধরা রয়ে গেছে। এর মধ্যে রয়েছে কোপা লিবার্তাদোরেস, UEFA কাপ/ইউরোপা লিগ এবং ব্যক্তিগত পুরস্কার হিসেবে FIFA পুস্কাশ অ্যাওয়ার্ড।

কোপা লিবার্তাদোরেস: দক্ষিণ আমেরিকার সবচেয়ে মর্যাদাপূর্ণ ক্লাব শিরোপা

কোপা লিবার্তাদোরেস দক্ষিণ আমেরিকার সবচেয়ে প্রতিষ্ঠিত এবং মর্যাদাপূর্ণ ক্লাব টুর্নামেন্ট, যা CONMEBOL দ্বারা আয়োজিত হয়। মেসি তার পুরো ক্যারিয়ারে এই টুর্নামেন্টে খেলার সুযোগ পাননি কারণ তিনি ১৩ বছর বয়সে আর্জেন্টিনা ছেড়ে বার্সেলোনায় চলে যান এবং ইউরোপীয় ক্লাবে খেলেছেন। বার্সেলোনা, PSG এবং ইন্টার মিয়ামি – এই তিনটি ক্লাবই কোপা লিবার্তাদোরেসে অংশগ্রহণ করে না। ২০২৪ সালে ইন্টার মিয়ামি এই টুর্নামেন্টে খেলার জন্য আমন্ত্রণ পাওয়ার চেষ্টা করলেও তা বাস্তবায়িত হয়নি। উল্লেখযোগ্য যে, মেসির সতীর্থ হুলিয়ান আলভারেজ কোপা লিবার্তাদোরেস, চ্যাম্পিয়ন্স লিগ, বিশ্বকাপ এবং ক্লাব বিশ্বকাপ – সব কটি জিতে ফেলেছেন।

UEFA কাপ/ইউরোপা লিগ: যে টুর্নামেন্টে খেলার প্রয়োজন হয়নি

ইউরোপা লিগ (পূর্বে UEFA কাপ নামে পরিচিত) ইউরোপের দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ক্লাব প্রতিযোগিতা। মেসি তার ১৭ বছরের বার্সেলোনা ক্যারিয়ারে কখনও এই টুর্নামেন্টে খেলেননি কারণ বার্সেলোনা সবসময় চ্যাম্পিয়ন্স লিগের জন্য যোগ্যতা অর্জন করেছে। মেসি যখন বার্সেলোনায় ছিলেন, তখন ক্লাবটি চ্যাম্পিয়ন্স লিগ গ্রুপ পর্বে মাত্র ৭টি ম্যাচ হেরেছিল এবং কখনও দ্বিতীয় স্তরের ইউরোপা লিগে নামতে হয়নি। মেসি চলে যাওয়ার পর বার্সেলোনা প্রথমবারের মতো ইউরোপা লিগে খেলতে বাধ্য হয়, যা তার প্রভাবকে স্পষ্টভাবে তুলে ধরে। PSG এবং ইন্টার মিয়ামিতেও তিনি এই টুর্নামেন্টে খেলার সুযোগ পাননি।

FIFA পুস্কাশ অ্যাওয়ার্ড: একমাত্র ব্যক্তিগত পুরস্কার যা মেসি জিততে পারেননি

FIFA পুস্কাশ অ্যাওয়ার্ড বছরের সেরা গোলের জন্য দেওয়া হয়। মেসি রেকর্ড ৭ বার এই পুরস্কারের জন্য মনোনীত হয়েছেন কিন্তু কখনও জিততে পারেননি। তিনি ২০১০, ২০১১, ২০১২, ২০১৫, ২০১৬, ২০১৮ এবং ২০১৯ সালে মনোনয়ন পেয়েছিলেন। ২০১১ সালে আর্সেনালের বিরুদ্ধে চ্যাম্পিয়ন্স লিগে তার দুর্দান্ত গোল তৃতীয় স্থান পেয়েছিল, যেখানে নেইমার এবং ওয়েন রুনির গোল তার আগে ছিল। ২০১৫ সালে কোপা দেল রে ফাইনালে অ্যাথলেটিক বিলবাওর বিরুদ্ধে দুর্দান্ত গোল করেও ব্রাজিলের ওয়েন্ডেল লিরার কাছে হেরে যান। ২০২৫ সালে তার শেষ মনোনয়ন আসার পর থেকে ৫ বছর পার হয়ে গেছে।

মেসির পুস্কাশ মনোনয়নের তালিকা

বছর গোল প্রতিপক্ষ ফলাফল
২০১১ চ্যাম্পিয়ন্স লিগ রাউন্ড অফ ১৬ আর্সেনাল তৃতীয় স্থান
২০১৫ কোপা দেল রে ফাইনাল অ্যাথলেটিক বিলবাও রানার-আপ
২০১০ লা লিগা ভ্যালেন্সিয়া মনোনীত
২০১২ আন্তর্জাতিক প্রীতি ম্যাচ ব্রাজিল মনোনীত
২০১৬ কোপা আমেরিকা সেন্তেনারিও যুক্তরাষ্ট্র মনোনীত
২০১৮ বিশ্বকাপ নাইজেরিয়া মনোনীত
২০১৯ চ্যাম্পিয়ন্স লিগ লিভারপুল মনোনীত

অন্যান্য শিরোপা যা মেসি জিততে পারেননি

ইংলিশ প্রিমিয়ার লিগ এবং অন্যান্য জাতীয় লিগ

মেসি স্পেনে লা লিগা (১০ বার), ফ্রান্সে লিগ ১ (২ বার) জিতলেও ইংলিশ প্রিমিয়ার লিগ, জার্মান বুন্দেসলিগা, ইতালিয়ান সেরিয়া এ কিংবা অন্যান্য ইউরোপীয় লিগে কখনও খেলেননি। তবে এটি তার ক্যারিয়ারের কোনো ঘাটতি নয়, বরং তিনি যেসব ক্লাবে খেলেছেন সেখানে অসাধারণ সফলতা পেয়েছেন।

আর্জেন্টিনা প্রাইমেরা ডিভিসিয়ন

মেসি ১৩ বছর বয়সে আর্জেন্টিনা ছেড়ে চলে যাওয়ায় দেশীয় লিগে কখনও সিনিয়র পর্যায়ে খেলেননি। তিনি নিউয়েলস ওল্ড বয়েজের যুব দলে খেলেছিলেন কিন্তু সিনিয়র ক্যারিয়ার শুরু করেন বার্সেলোনায়। ফলে আর্জেন্টিনার জাতীয় লিগ শিরোপা তার ক্যারিয়ারে অনুপস্থিত।

মেসির ক্যারিয়ারের শিরোপা বিশ্লেষণ

ক্লাব পর্যায়ে শিরোপা

মেসি তিনটি ক্লাবে মোট ৪০টি ক্লাব শিরোপা জিতেছেন: বার্সেলোনায় ৩৫টি, PSG-তে ৩টি এবং ইন্টার মিয়ামিতে ৩টি। ২০২৫ সালের নভেম্বরে ইন্টার মিয়ামির সাথে সাপোর্টার্স শিল্ড জিতে তিনি তার ৪৭তম ট্রফি জয় করেন। এর আগে ২০২৩ সালে লিগস কাপ এবং ২০২৪ সালে আরেকটি সাপোর্টার্স শিল্ড জিতেছিলেন। মার্কা রিপোর্ট অনুযায়ী, তিনি এখন ক্রিশ্চিয়ানো রোনালদোর চেয়ে ১২টি বেশি ট্রফি জিতেছেন, যার ৩৫টি ট্রফি রয়েছে।

আন্তর্জাতিক পর্যায়ে শিরোপা

আর্জেন্টিনার হয়ে মেসি ৬টি বড় শিরোপা জিতেছেন: ২০২২ ফিফা বিশ্বকাপ, ২০২১ এবং ২০২৪ কোপা আমেরিকা, ২০২২ ফিনালিসিমা, ২০০৮ অলিম্পিক স্বর্ণপদক এবং ২০০৫ U-20 বিশ্বকাপ। ২০১৪ সালে তিনি বিশ্বকাপ ফাইনালে রানার-আপ হয়েছিলেন এবং ২০১৫ ও ২০১৬ সালে কোপা আমেরিকা ফাইনালে হেরে যান। এই পরাজয়গুলি তার ক্যারিয়ারের কঠিন সময় ছিল, কিন্তু পরবর্তীতে ২০২১ সালে কোপা আমেরিকা এবং ২০২২ সালে বিশ্বকাপ জিতে তিনি আর্জেন্টিনার ২৮ বছরের খরা শেষ করেন।

ব্যক্তিগত পুরস্কার: যা জিতেছেন এবং যা পাননি

মেসি ফুটবল ইতিহাসে সবচেয়ে বেশি ব্যক্তিগত পুরস্কার জিতেছেন। তার সংগ্রহে রয়েছে ৮টি ব্যালন ডি’অর (২০০৯-২০১২, ২০১৫, ২০১৯, ২০২১, ২০২৩), ৩টি দ্য বেস্ট ফিফা মেনস প্লেয়ার অ্যাওয়ার্ড (২০১৯, ২০২২, ২০২৩), ৬টি ইউরোপিয়ান গোল্ডেন শু, ২টি বিশ্বকাপ গোল্ডেন বল (২০১৪, ২০২২) এবং আরও অসংখ্য পুরস্কার। তিনি FIFA FIFPRO ওয়ার্ল্ড ১১-এ রেকর্ড ১৭ বার অন্তর্ভুক্ত হয়েছেন। ২০২০ এবং ২০২৩ সালে তিনি লরিয়াস ওয়ার্ল্ড স্পোর্টস অ্যাওয়ার্ড জিতেন, যেখানে তিনি প্রথম ফুটবলার হিসেবে এই সম্মান পান।

যে পুরস্কারগুলি জিততে পারেননি

পুস্কাশ অ্যাওয়ার্ড ছাড়াও, মেসি কিছু নির্দিষ্ট পুরস্কার জিততে পারেননি যা তার অবস্থানের জন্য প্রযোজ্য নয়। উদাহরণস্বরূপ, ইয়াশিন ট্রফি (সেরা গোলরক্ষকের জন্য) অথবা কপা ট্রফি (সেরা ডিফেন্ডারের জন্য)। তবে এগুলো তার ক্যারিয়ারের প্রাসঙ্গিক ঘাটতি নয়। মূলত পুস্কাশ অ্যাওয়ার্ডই একমাত্র প্রধান ব্যক্তিগত ফুটবল পুরস্কার যা তার জন্য প্রযোজ্য কিন্তু তিনি জিততে পারেননি।

মেসির রেকর্ড এবং অর্জন

গোল এবং অ্যাসিস্টের রেকর্ড

মেসি ফুটবল ইতিহাসে সবচেয়ে বেশি অফিশিয়াল অ্যাসিস্ট প্রদান করেছেন – মোট ৪০৫টি। তিনি ক্লাব এবং দেশের হয়ে ৮৯৬টি অফিশিয়াল গোল করেছেন এবং মোট ১,৩০১টি গোল কন্ট্রিবিউশন (গোল + অ্যাসিস্ট) রয়েছে। একটি একক ক্লাবের জন্য তিনি সর্বোচ্চ ৬৭২টি গোল করেছেন বার্সেলোনার হয়ে, যা একটি বিশ্ব রেকর্ড। লা লিগায় তার ৪৭৪টি গোল এবং ১৯২টি অ্যাসিস্ট রয়েছে, উভয়ই লিগ রেকর্ড। ২০১২ সালে তিনি একটি ক্যালেন্ডার বছরে ৯১টি অফিশিয়াল গোল করে গিনেস বিশ্ব রেকর্ড সৃষ্টি করেন।

চ্যাম্পিয়ন্স লিগ রেকর্ড

মেসি চ্যাম্পিয়ন্স লিগে ১২৯টি গোল করেছেন, যা ক্রিশ্চিয়ানো রোনালদোর ১৪০ গোলের পরে দ্বিতীয় সর্বোচ্চ। তবে তার গোল রেশিও (০.৭৯) রোনালদোর (০.৭৭) চেয়ে ভাল। তিনি চ্যাম্পিয়ন্স লিগে ৬ বার টপ স্কোরার হয়েছেন (২০০৯, ২০১০, ২০১১, ২০১২, ২০১৫, ২০১৯) এবং একটি ম্যাচে সর্বোচ্চ ৫টি গোল করার রেকর্ড ধারণ করেন (২০১২ সালে বায়ার লেভারকুজেনের বিরুদ্ধে)।

তুলনামূলক বিশ্লেষণ: মেসি বনাম অন্যান্য কিংবদন্তি

মেসি বনাম ক্রিশ্চিয়ানো রোনালদো

মেসি এবং রোনালদোর মধ্যে তুলনা ফুটবল ইতিহাসের সবচেয়ে আলোচিত বিষয়। ট্রফির হিসাবে মেসি ৪৭টি এবং রোনালদো ৩৫টি জিতেছেন। ব্যালন ডি’অরে মেসি ৮টি এবং রোনালদো ৫টি জিতেছেন। তবে রোনালদো পুস্কাশ অ্যাওয়ার্ড জিতেছেন (২০০৯ সালে পোর্তোর বিরুদ্ধে গোলের জন্য) এবং ৫টি ভিন্ন দেশের লিগে চ্যাম্পিয়ন হয়েছেন। রোনালদো ইংল্যান্ড, স্পেন, ইতালি এবং সৌদি আরবে লিগ জিতেছেন এবং ইউরো ২০১৬ জিতেছেন, যেখানে মেসি কোপা আমেরিকা এবং বিশ্বকাপ জিতেছেন।

মেসি বনাম পেলে এবং ম্যারাডোনা

পেলে ৩টি বিশ্বকাপ জিতলেও কোপা আমেরিকা জিততে পারেননি। ম্যারাডোনা ১টি বিশ্বকাপ এবং বেশ কিছু ক্লাব শিরোপা জিতলেও কোপা আমেরিকা থেকে বঞ্চিত ছিলেন। মেসি বিশ্বকাপ, কোপা আমেরিকা, চ্যাম্পিয়ন্স লিগ, ব্যালন ডি’অর – সবকিছু জিতে সম্পূর্ণ ক্যারিয়ার অর্জন করেছেন। IFFHS (International Federation of Football History & Statistics) ২০২৫ সালে তাকে সর্বকালের সেরা খেলোয়াড় হিসেবে ঘোষণা করেছে।

বর্তমান অবস্থা এবং ভবিষ্যৎ সম্ভাবনা

ইন্টার মিয়ামিতে মেসির সাফল্য

২০২৩ সালে ইন্টার মিয়ামিতে যোগদানের পর মেসি MLS-এ নতুন মাত্রা যোগ করেছেন। ২০২৪ সালে তিনি MLS MVP পুরস্কার জিতেন এবং ২০২৫ সালে MLS গোল্ডেন বুট জিতে লিগের সর্বোচ্চ গোলদাতা হন। তিনি ইতিমধ্যে ক্লাবের জন্য ৩টি ট্রফি জিতেছেন – ২০২৩ লিগস কাপ, ২০২৪ সাপোর্টার্স শিল্ড এবং ২০২৫ সাপোর্টার্স শিল্ড। ইন্টার মিয়ামি যোগদানের আগে ক্লাবটির ইতিহাসে কোনো ট্রফি ছিল না।

ভবিষ্যতে কী অর্জন সম্ভব

৩৮ বছর বয়সী মেসি এখনও শীর্ষ পর্যায়ে খেলছেন। ২০২৬ ফিফা বিশ্বকাপে তিনি আর্জেন্টিনার হয়ে খেলতে পারেন এবং টাইটেল ডিফেন্ড করার চেষ্টা করতে পারেন। ইন্টার মিয়ামির সাথে তিনি MLS কাপ জিততে পারেন, যা এখনও তার সংগ্রহে নেই। ২০২৫ সালে MLS প্লে-অফে ইন্টার মিয়ামি অংশগ্রহণ করেছিল কিন্তু শিরোপা জিততে পারেনি। আগামী বছরগুলিতে আরও কিছু শিরোপা তার ক্যারিয়ারে যোগ হতে পারে।

লিওনেল মেসি ফুটবল ইতিহাসের সবচেয়ে সজ্জিত খেলোয়াড় হিসেবে ৪৭টি ট্রফি এবং অসংখ্য ব্যক্তিগত পুরস্কার জিতেছেন। কোপা লিবার্তাদোরেস এবং ইউরোপা লিগের মতো কিছু টুর্নামেন্টে তিনি খেলার সুযোগই পাননি, যা তার ক্যারিয়ার পছন্দের ফলাফল। FIFA পুস্কাশ অ্যাওয়ার্ড একমাত্র প্রধান ব্যক্তিগত পুরস্কার যা তার সংগ্রহে নেই, যদিও তিনি রেকর্ড ৭ বার মনোনীত হয়েছেন। বিশ্বকাপ, চ্যাম্পিয়ন্স লিগ, ৮ ব্যালন ডি’অর এবং অগণিত অন্যান্য শিরোপা নিয়ে তার ক্যারিয়ার ইতিমধ্যে সম্পূর্ণ এবং অতুলনীয়। যেকোনো মানদণ্ডে, তিনি ফুটবল ইতিহাসের সর্বশ্রেষ্ঠ খেলোয়াড়দের একজন এবং অনেকের মতে, সর্বকালের সেরা। তার অসাধারণ দক্ষতা, ধারাবাহিকতা এবং অর্জন তাকে খেলাধুলার একজন প্রকৃত কিংবদন্তি করে তুলেছে যার উত্তরাধিকার প্রজন্মের পর প্রজন্ম স্মরণীয় হয়ে থাকবে।

About Author
Ani Roy

অনি বর্ধমান বিশ্ববিদ্যালয় থেকে এডুকেশনে স্নাতক ডিগ্রি সম্পন্ন করেছেন। শিক্ষার প্রতি গভীর অনুরাগ এবং আজীবন শেখার প্রতি প্রতিশ্রুতি নিয়ে অনি নতুন শিক্ষামূলক পদ্ধতি ও প্র্যাকটিসগুলি অন্বেষণ করতে নিজেকে উৎসর্গ করেছেন। তার একাডেমিক যাত্রা তাকে শিক্ষার তত্ত্ব এবং ব্যবহারিক শিক্ষণ কৌশলগুলিতে দৃঢ় ভিত্তি প্রদান করেছে। অনি অন্তর্দৃষ্টি এবং দক্ষতা তার চিন্তাশীল লেখাগুলিতে প্রতিফলিত হয়, যা শিক্ষাবিদ এবং শিক্ষার্থীদের অনুপ্রাণিত ও তথ্যপূর্ণ করার উদ্দেশ্যে লেখা। তিনি তার আকর্ষণীয় এবং প্রভাবশালী কাজের মাধ্যমে শিক্ষা ক্ষেত্রে অবদান রাখতে থাকেন।

আরও পড়ুন