Debolina Roy
১০ অক্টোবর ২০২৪, ১:০৫ অপরাহ্ণ
অনলাইন সংস্করণ

শিশুদের দৃষ্টিশক্তি নিয়ে উদ্বেগজনক তথ্য: ২০৫০ সালে ৭৪ কোটি শিশু myopia-য় আক্রান্ত হবে!

children will be affected by myopia!

Vision crisis 2050: বর্তমানে বিশ্বজুড়ে শিশুদের মধ্যে myopia বা চশমার নম্বর বাড়ার প্রবণতা দ্রুত বৃদ্ধি পাচ্ছে। সাম্প্রতিক একটি গবেষণায় দেখা গেছে, ২০৫০ সালের মধ্যে প্রায় ৭৪ কোটি শিশু ও কিশোর myopia-য় আক্রান্ত হতে পারে। এই সংখ্যা বর্তমানের তুলনায় প্রায় দ্বিগুণ।British Journal of Ophthalmology-তে প্রকাশিত এই গবেষণায় চীনের Sun Yat-Sen University-র গবেষকরা ৫০টি দেশের ৫.৪ মিলিয়নেরও বেশি অংশগ্রহণকারীর উপর ২৭৬টি গবেষণার তথ্য বিশ্লেষণ করেছেন। গত ৩০ বছরে শিশু ও কিশোরদের মধ্যে myopia-র প্রাদুর্ভাব উল্লেখযোগ্যভাবে বেড়েছে। ১৯৯০-এর দশকে যেখানে এর হার ছিল ২৪.৩২%, ২০২০-এর দশকের শুরুতে তা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৩৫.৮১%।

গবেষণায় দেখা গেছে, পূর্ব এশিয়ার দেশগুলোতে myopia-র প্রাদুর্ভাব সবচেয়ে বেশি। জাপানে এর হার সবচেয়ে বেশি, ৮৫.৯৫%। এছাড়া মেয়েদের মধ্যে ছেলেদের তুলনায় myopia হওয়ার সম্ভাবনা বেশি, বিশেষ করে কিশোর বয়সে।অনেকে মনে করেন উন্নত দেশগুলোতে myopia-র হার বেশি হবে। কিন্তু গবেষণায় দেখা গেছে, উন্নয়নশীল বা অনুন্নত দেশগুলোতে এর হার ৩১.৮৯%, যেখানে উন্নত দেশগুলোতে এই হার ২৩.৮১%। গবেষকদের মতে, পূর্ব এশিয়ার কিছু দেশে খুব ছোট বয়স থেকেই আনুষ্ঠানিক শিক্ষা শুরু হওয়া এর একটি কারণ হতে পারে।myopia বৃদ্ধির পেছনে বেশ কিছু কারণ রয়েছে বলে গবেষকরা মনে করছেন। এর মধ্যে রয়েছে স্ক্রিনের সামনে বেশি সময় কাটানো, বাইরে কম সময় কাটানো এবং কিছু সংস্কৃতিতে খুব ছোট বয়স থেকেই আনুষ্ঠানিক শিক্ষা শুরু করা।

শিশুদের স্মার্টফোন আসক্তি কমানোর ১০টি কার্যকর উপায়: অভিভাবকদের জন্য প্রয়োজনীয় গাইড

উদাহরণস্বরূপ, সিঙ্গাপুর ও হংকংয়ের মতো দেশে দুই-তিন বছর বয়স থেকেই শিশুরা প্রায়শই আনুষ্ঠানিক শিক্ষার পূর্বে বিভিন্ন শিক্ষা কার্যক্রমে অংশ নেয়।myopia-র প্রাদুর্ভাব মেয়েদের মধ্যে বেশি হওয়ার বিষয়টিও উল্লেখযোগ্য। গবেষকদের মতে, মেয়েদের শারীরিক বিকাশ তাড়াতাড়ি হওয়া, বাইরে কম সময় কাটানো এবং সম্ভবত পড়াশোনার মতো কাছের কাজে বেশি সময় দেওয়ার কারণে এমনটি হতে পারে।গবেষকরা মনে করছেন, ছোট বয়স থেকেই ভালো চোখের অভ্যাস গড়ে তোলা জরুরি। এর মধ্যে রয়েছে বাইরের কার্যক্রমে অংশ নেওয়া, স্ক্রিনের সামনে কম সময় কাটানো এবং নিয়মিত চোখের পরীক্ষা করানো। বৃহত্তর পরিসরে, গবেষকরা সরকারগুলোকে এমন নীতি প্রণয়নের পরামর্শ দিয়েছেন যা তরুণ শিক্ষার্থীদের উপর অতিরিক্ত হোমওয়ার্ক ও স্কুলের বাইরের টিউশনের চাপ কমাতে পারে।গবেষকরা বলছেন, “আমাদের বিশাল নমুনা আকারের কারণে, myopia-র প্রাদুর্ভাব সম্পর্কে আমাদের অনুমান সম্ভবত খুবই সঠিক। এটা স্বীকার করা গুরুত্বপূর্ণ যে myopia ভবিষ্যতে একটি উল্লেখযোগ্য বৈশ্বিক স্বাস্থ্য চ্যালেঞ্জ হয়ে উঠতে পারে।”
CNN-এর একটি প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ২০২৩ সালে বিশ্বব্যাপী এক-তৃতীয়ারও বেশি শিশু myopia-য় আক্রান্ত ছিল। ২০৫০ সালের মধ্যে এই সংখ্যা প্রায় ৪০% হয়ে যাবে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে।myopia-র প্রাদুর্ভাব বৃদ্ধির পেছনে কোভিড-১৯ মহামারীর প্রভাবও রয়েছে বলে মনে করছেন গবেষকরা। লকডাউনের সময় শিশুরা বাইরে কম সময় কাটিয়েছে এবং স্ক্রিনের সামনে বেশি সময় ব্যয় করেছে। এর ফলে myopia-র প্রগতি ত্বরান্বিত হয়েছে, বিশেষ করে ছোট শিশুদের ক্ষেত্রে।বিশ্ব অর্থনৈতিক ফোরামের Global Health and Healthcare Strategic Outlook-এ স্বাস্থ্যসেবায় বৈষম্য দূর করার লক্ষ্য নির্ধারণ করা হয়েছে। ২০৩৫ সালের জন্য একটি দৃষ্টিভঙ্গি নির্ধারণ করা হয়েছে যা চারটি স্তম্ভের উপর ভিত্তি করে – ন্যায্য প্রবেশাধিকার, স্বাস্থ্যসেবা ব্যবস্থার রূপান্তর, প্রযুক্তিগত উদ্ভাবন এবং পরিবেশগত স্থায়িত্ব। এর মূল লক্ষ্য হলো সমতা।myopia-র প্রাদুর্ভাব কমানোর জন্য বিশেষজ্ঞরা কিছু পরামর্শ দিয়েছেন।
Dr. Bots, একজন ophthalmologist, The Conversation-এ প্রকাশিত একটি প্রবন্ধে বলেছেন, শিশুদের myopia-র অগ্রগতি কমানো যেতে পারে যদি তারা বিরতি নেয় এবং ডিজিটাল ডিভাইসের সামনে অতিরিক্ত সময় ব্যয় না করে।তিনি “20-20-20 rule” অনুসরণের পরামর্শ দিয়েছেন। এর অর্থ হলো প্রতি ২০ মিনিট অন্তর ২০ সেকেন্ডের জন্য ২০ ফুট দূরের কোনো কিছুর দিকে তাকানো। এটি ডিজিটাল আই স্ট্রেইন কমাতে সাহায্য করতে পারে।Dr. Bots আরও বলেছেন, “বাইরে সময় কাটানো শিশুদের মধ্যে myopia-র প্রাদুর্ভাব কম হওয়ার সাথে সম্পর্কিত।”সিঙ্গাপুর, যেখানে বিশ্বের সর্বোচ্চ myopia-র হার রয়েছে, ২০০১ সাল থেকে এই সমস্যা সমাধানের জন্য বেশ কয়েকটি গবেষণা পরিচালনা করেছে। প্রি-স্কুল পর্যায়ের শিশুদের নিয়মিত পরীক্ষার পাশাপাশি বাইরে কার্যক্রম করার উপরও জোর দেওয়া হচ্ছে, যা “myopia-র শুরু প্রতিরোধ বা বিলম্বিত করতে পারে”।myopia শুধুমাত্র দৃষ্টি সমস্যাই নয়, এর দীর্ঘমেয়াদী প্রভাবও রয়েছে।
উচ্চ মাত্রার myopia পরবর্তী জীবনে দৃষ্টি হারানোর ঝুঁকি বাড়ায়। এর মধ্যে রয়েছে glaucoma, macular degeneration, retinal detachment, এবং cataract-এর মতো অবস্থা।Times of India-তে প্রকাশিত একটি প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ভারতে প্রতি চারজন শিশুর একজন myopia-য় আক্রান্ত। এটি শিশুদের শৈক্ষণিক সক্ষমতা, সামাজিক মিথস্ক্রিয়া এবং সামগ্রিক জীবনের মান প্রভাবিত করতে পারে।প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, myopia-র ঝুঁকি কমানোর জন্য শিশুদের উচিত ২০ সেন্টিমিটারের বেশি দূরত্ব বজায় রেখে পড়াশোনা করা। “Elbow Rule” অনুসরণ করাও সহায়ক হতে পারে, যেখানে স্ক্রিন বা টেক্সট কনুই থেকে হাতের দূরত্বের চেয়ে বেশি দূরে রাখতে হবে।World Health Organization (WHO) অনুমান করছে যে ২০৩০ সালের মধ্যে প্রায় ৩.৪ বিলিয়ন মানুষ myopia-য় আক্রান্ত হবে। এই পরিস্থিতিতে, শিশুদের চোখের স্বাস্থ্যকে অগ্রাধিকার দেওয়া অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।সামগ্রিকভাবে, myopia-র বর্ধমান প্রবণতা একটি গুরুতর বৈশ্বিক স্বাস্থ্য সমস্যা হিসেবে আবির্ভূত হচ্ছে।
এটি শুধুমাত্র ব্যক্তিগত স্বাস্থ্যের জন্যই নয়, বরং সামাজিক ও অর্থনৈতিক প্রভাবও ফেলতে পারে। এই সমস্যা মোকাবেলায় সরকার, স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞ, শিক্ষাবিদ এবং পিতামাতাদের সমন্বিত প্রচেষ্টা প্রয়োজন।myopia প্রতিরোধে কার্যকর পদক্ষেপ:
১. বাইরে সময় কাটানো: গবেষণায় দেখা গেছে, দৈনিক কমপক্ষে দুই ঘণ্টা বাইরে সময় কাটালে myopia-র ঝুঁকি কমে। সূর্যের আলো চোখের স্বাস্থ্যের জন্য উপকারী এবং দূরের জিনিস দেখার মাধ্যমে চোখের পেশী শক্তিশালী হয়।
২. ডিজিটাল স্ক্রিনের ব্যবহার সীমিত করা: শিশুদের স্মার্টফোন, ট্যাবলেট বা কম্পিউটারের সামনে কাটানো সময় সীমিত করা উচিত। বিশেষজ্ঞরা ৫-১৭ বছর বয়সী শিশুদের জন্য দৈনিক দুই ঘণ্টার বেশি স্ক্রিন টাইম সুপারিশ করেন না।
৩. নিয়মিত চোখের পরীক্ষা: বাৎসরিক চোখের পরীক্ষা myopia-র প্রাথমিক লক্ষণ শনাক্ত করতে সাহায্য করতে পারে। এটি প্রয়োজনীয় চিকিৎসা শুরু করতে সহায়তা করে।
৪. সুষম খাদ্যাভ্যাস: ভিটামিন এ, সি, ই এবং ওমেগা-৩ ফ্যাটি অ্যাসিড সমৃদ্ধ খাবার চোখের স্বাস্থ্যের জন্য উপকারী। সবুজ শাকসবজি, মাছ, ডিম এবং বাদাম এই পুষ্টি উপাদান সরবরাহ করে।
৫. পর্যাপ্ত ঘুম: পর্যাপ্ত ঘুম চোখের স্বাস্থ্যের জন্য গুরুত্বপূর্ণ। শিশুদের বয়স অনুযায়ী ৮-১০ ঘণ্টা ঘুম প্রয়োজন।
৬. পড়ার সময় সঠিক অবস্থান: পড়ার সময় বই বা ডিভাইস চোখ থেকে কমপক্ষে ৩০ সেন্টিমিটার দূরে রাখা উচিত। পর্যাপ্ত আলোর ব্যবস্থা নিশ্চিত করা জরুরি।
৭. চোখের ব্যায়াম: নিয়মিত চোখের ব্যায়াম যেমন পলক ফেলা, দূরের বস্তুতে ফোকাস করা ইত্যাদি চোখের পেশীকে শক্তিশালী করতে সাহায্য করে।
৮. আউটডোর ক্লাস: স্কুলগুলোতে আউটডোর ক্লাসের ব্যবস্থা করা যেতে পারে। এতে শিশুরা প্রাকৃতিক আলোয় থাকবে এবং দূরের জিনিস দেখার সুযোগ পাবে।
৯. পারিবারিক সচেতনতা: পিতামাতা ও পরিবারের সদস্যদের myopia সম্পর্কে সচেতন হওয়া প্রয়োজন। তারা শিশুদের স্বাস্থ্যকর অভ্যাস গড়ে তুলতে সাহায্য করতে পারেন।
১০. সরকারি নীতি: সরকারগুলো শিশুদের স্বাস্থ্য সুরক্ষায় নীতি প্রণয়ন করতে পারে। যেমন, স্কুলে বাধ্যতামূলক চোখের পরীক্ষা, স্বাস্থ্যকর জীবনযাপন বিষয়ক শিক্ষা ইত্যাদি

।myopia-র দীর্ঘমেয়াদী প্রভাব:

myopia শুধু চশমা পরার প্রয়োজনীয়তা তৈরি করে না, এর দীর্ঘমেয়াদী প্রভাব অনেক বেশি গভীর। উচ্চ মাত্রার myopia থাকা ব্যক্তিদের মধ্যে পরবর্তী জীবনে নিম্নলিখিত সমস্যাগুলি দেখা দিতে পারে:
১. Retinal detachment: রেটিনা চোখের পিছনের অংশ থেকে আলাদা হয়ে যাওয়ার ঝুঁকি বেড়ে যায়। এটি অন্ধত্বের কারণ হতে পারে।
২. Glaucoma: চোখের ভিতরের চাপ বেড়ে যাওয়ার ফলে অপটিক নার্ভ ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারে।
৩. Cataracts: চোখের লেন্স অস্বচ্ছ হয়ে যাওয়ার সম্ভাবনা বাড়ে, যা দৃষ্টিশক্তি কমিয়ে দেয়।
৪. Myopic macular degeneration: রেটিনার কেন্দ্রীয় অংশ ক্ষতিগ্রস্ত হয়ে কেন্দ্রীয় দৃষ্টি হারানোর ঝুঁকি বাড়ে।
বিশ্বব্যাপী myopia-র প্রভাব:myopia-র বর্ধমান প্রবণতা শুধু ব্যক্তিগত স্বাস্থ্যের জন্যই নয়, সামাজিক ও অর্থনৈতিক দিক থেকেও উদ্বেগজনক। World Health Organization (WHO) এর তথ্য অনুযায়ী, ২০১৯ সালে বিশ্বব্যাপী myopia-র কারণে অর্থনৈতিক ক্ষতির পরিমাণ ছিল প্রায় ২৪৪ বিলিয়ন ডলার। এই ক্ষতি ২০৫০ সালের মধ্যে বেড়ে ৫১৬ বিলিয়ন ডলার হতে পারে।myopia শিশুদের শিক্ষাগত সাফল্যকেও প্রভাবিত করতে পারে। অনেক সময় শিশুরা ব্ল্যাকবোর্ড দেখতে অসুবিধা হওয়ায় ক্লাসে পিছিয়ে পড়ে।

স্মার্ট হোন, সুস্থ থাকুন: চোখকে বাঁচাতে মেনে চলুন ৫ টি কার্যকরী টিপস

এছাড়া, চশমা পরার কারণে কিছু শিশু সামাজিক চাপের মুখোমুখি হতে পারে।বাংলাদেশের প্রেক্ষাপট:বাংলাদেশে myopia-র প্রাদুর্ভাব নিয়ে বিস্তৃত গবেষণা না থাকলেও, বিভিন্ন ছোট আকারের গবেষণায় দেখা গেছে এর হার বাড়ছে। ঢাকা শহরের স্কুল পড়ুয়াদের মধ্যে করা একটি গবেষণায় দেখা গেছে, প্রায় ১৪% শিশু myopia-য় আক্রান্ত।
বাংলাদেশে myopia বৃদ্ধির কারণ হিসেবে নিম্নলিখিত বিষয়গুলি চিহ্নিত করা হয়েছে:
১. শহরাঞ্চলে ক্রমবর্ধমান জনসংখ্যা: শহরে খেলার মাঠ ও খোলা জায়গার অভাবে শিশুরা বাইরে কম সময় কাটাচ্ছে।
২. ডিজিটাল ডিভাইসের ব্যবহার বৃদ্ধি: স্মার্টফোন ও ট্যাবলেটের ব্যবহার বেড়ে যাওয়ায় শিশুরা বেশি সময় স্ক্রিনের সামনে কাটাচ্ছে।
৩. পড়াশোনার চাপ: প্রতিযোগিতামূলক শিক্ষা ব্যবস্থায় শিশুরা দীর্ঘ সময় পড়াশোনায় ব্যয় করছে।
৪. সচেতনতার অভাব: অনেক পিতামাতা ও শিক্ষক myopia-র প্রাথমিক লক্ষণ সম্পর্কে অবগত নন।
৫. অপর্যাপ্ত স্বাস্থ্যসেবা: গ্রামাঞ্চলে চোখের চিকিৎসা সেবার অভাব রয়েছে।

Myopia প্রতিরোধে করণীয়:

১. জাতীয় কর্মসূচি: সরকার একটি জাতীয় দৃষ্টি স্বাস্থ্য কর্মসূচি গ্রহণ করতে পারে যেখানে শিশুদের নিয়মিত চোখের পরীক্ষা অন্তর্ভুক্ত থাকবে।
২. স্কুল-ভিত্তিক কার্যক্রম: স্কুলগুলোতে নিয়মিত চোখের পরীক্ষা এবং স্বাস্থ্যকর চোখের অভ্যাস সম্পর্কে শিক্ষা দেওয়া যেতে পারে।
৩. গণমাধ্যমে প্রচারণা: টেলিভিশন, রেডিও ও সোশ্যাল মিডিয়ায় myopia সম্পর্কে সচেতনতামূলক প্রচারণা চালানো যেতে পারে।
৪. শহর পরিকল্পনা: নতুন শহর পরিকল্পনায় পর্যাপ্ত খেলার মাঠ ও পার্কের ব্যবস্থা রাখা প্রয়োজন।
৫. গবেষণা: দেশব্যাপী myopia-র প্রাদুর্ভাব ও কারণ নিয়ে বিস্তৃত গবেষণা পরিচালনা করা প্রয়োজন।

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়

যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ে পুলিশ ফাঁড়ির সম্ভাবনা! লালবাজার থেকে এল চিঠি

উচ্চমাধ্যমিকের খাতা: আংশিক শিক্ষকদের হাতে মূল্যায়ন, উঠছে প্রশ্ন সঠিকতা নিয়ে!

অক্ষয় তৃতীয়ার পুণ্যলগ্নে দিঘায় জগন্নাথ মন্দিরের দ্বারোদঘাটন: এক ঐতিহাসিক মুহূর্ত

একাদশে ফেল করলেও দ্বাদশে ভর্তির সুযোগ, নতুন নিয়মে চমক দিল পশ্চিমবঙ্গ সরকার!

কলকাতা হাইকোর্টে ইতিহাস গড়লেন মহিলা বিচারপতিরা: ১৬৩ বছরে প্রথমবার ৮ জনের উপস্থিতি

বায়ুদূষণের ছায়ায় ভারত: বিশ্বে পঞ্চম, দিল্লিসহ ১৩ শহর শীর্ষে!

স্যালারি অ্যাকাউন্টের গোপন সুবিধা এবং সতর্কতা: যা জানা আপনার জন্য জরুরি

হলমার্ক নাকি কেডিএম: খাঁটি সোনার গয়না কেনার সময় কোনটি বেশি বিশ্বস্ত?

পরীমনি কি ঢালিউডের সবচেয়ে বেশি পারিশ্রমিকপ্রাপ্ত নায়িকা? জানুন তাঁর আয়ের হিসেব

iQOO Neo 10R Pros & Cons: সম্পূর্ণ বিশ্লেষণ এবং ব্যবহারিক অভিজ্ঞতা

১০

যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের দেওয়ালে ‘আজাদ কাশ্মীর’ লিখে ঝড়: কারা এই PDSF?

১১

কর্মফল ত্যাগে মুক্তির পথ: ভগবদ গীতায় কর্মের দর্শন

১২

ধর্মের পথে গীতার আলো: জীবনবোধের অমৃত বাণী

১৩

ইলেকট্রিক গাড়ির চার্জ নিয়ে দুশ্চিন্তার দিন শেষ! ব্রিটিশ ফার্মের সঙ্গে হাত মেলাতে চলেছে CESC

১৪

রাজনীতির মাঠ থেকে ওটিটি পর্দায়: সিপিএম নেত্রী দীপ্সিতা ধর এখন ‘জিদ্দি গার্লস’-এর বিদ্রোহী চরিত্রে!

১৫

ভারতে খুচরা মুদ্রাস্ফীতি ৩.৬১ শতাংশে নেমেছে: সবজির দাম কমায় জনগণের স্বস্তি

১৬

রেশন কার্ডে ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্ট যুক্ত করার প্রস্তাব: কেন্দ্রের পথে রাজ্যের সমর্থন!

১৭

আইপিএলের ছক্কার রাজা কে? টুর্নামেন্ট শুরুর আগে দেখে নিন শীর্ষ দশের তালিকা

১৮

মাহমুদউল্লাহর ক্রিকেট যাত্রার ইতি: আন্তর্জাতিক অঙ্গনে বিদায়ের ঘোষণা

১৯

অষ্টম বেতন কমিশন: সরকারি কর্মচারীদের জন্য সাত বছরের মধ্যে সবচেয়ে কম ডিএ বৃদ্ধির সম্ভাবনা, হতাশার ছায়া!

২০
close