১. বিনিয়োগ (Investment): নিম্ন আয়ের দেশগুলিকে শুধুমাত্র বিনিয়োগ বাড়ানোর নীতির উপর মনোনিবেশ করতে হবে।
২. অন্তর্ভুক্তি (Infusion): নিম্ন-মধ্যম আয়ের দেশগুলিকে বিদেশী প্রযুক্তি গ্রহণ ও অর্থনীতিতে ছড়িয়ে দেওয়ার উপর জোর দিতে হবে।
৩. উদ্ভাবন (Innovation): উচ্চ-মধ্যম আয়ের দেশগুলিকে বিনিয়োগ, অন্তর্ভুক্তি এবং উদ্ভাবনের মধ্যে ভারসাম্য রক্ষা করতে হবে।
বিশ্ব ব্যাংকের প্রতিবেদনে দক্ষিণ কোরিয়াকে এই i৩ কৌশলের একটি সফল উদাহরণ হিসেবে তুলে ধরা হয়েছে। বিশ্ব উন্নয়ন প্রতিবেদনের পরিচালক সোমিক ভি. লাল বলেছেন, “সামনের পথ সহজ হবে না, তবে আজকের চ্যালেঞ্জিং পরিস্থিতিতেও দেশগুলির অগ্রগতি সম্ভব। সফলতা নির্ভর করবে সমাজগুলি কতটা ভালোভাবে সৃষ্টি, সংরক্ষণ এবং ধ্বংসের শক্তিগুলির মধ্যে ভারসাম্য রক্ষা করতে পারে তার উপর। যে দেশগুলি সংস্কার এবং উন্মুক্ততার সাথে সম্পর্কিত যন্ত্রণা থেকে তাদের নাগরিকদের বাঁচানোর চেষ্টা করবে, তারা স্থায়ী প্রবৃদ্ধি থেকে আসা লাভগুলি হারাবে।”