Bangladesh US time difference: বাংলাদেশ ও মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যে সময়ের পার্থক্য একটি জটিল বিষয়, কারণ আমেরিকা একাধিক সময় অঞ্চলে বিভক্ত। সাধারণভাবে বাংলাদেশ সময় (BST) থেকে আমেরিকার পূর্বাঞ্চলীয় সময় (EST) ১১ ঘন্টা পিছিয়ে থাকে। তবে পশ্চিম উপকূলের (প্যাসিফিক টাইম জোন) ক্ষেত্রে এই ব্যবধান ১৪ ঘন্টা পর্যন্ত হতে পারে।
মাউন্টেন টাইম জোন (ডেনভার): ১৩ ঘন্টা পিছিয়ে
, সান ফ্রান্সিস্কো): ১৪ ঘন্টা পিছিয়ে
আমেরিকার শহর | সময় অঞ্চল | বাংলাদেশের সাথে পার্থক্য |
নিউ ইয়র্ক | EST (Eastern) | ১১ ঘন্টা পিছিয়ে |
শিকাগো | CST (Central) | ১২ ঘন্টা পিছিয়ে |
ডেনভার | MST (Mountain) | ১৩ ঘন্টা পিছিয়ে |
লস অ্যাঞ্জেলেস | PST (Pacific) | ১৪ ঘন্টা পিছিয়ে |
মার্চের দ্বিতীয় রবিবার থেকে নভেম্বরের প্রথম রবিবার পর্যন্ত আমেরিকায় ডেলাইট সেভিং টাইম (DST) কার্যকর থাকে। এই সময়ে ঘড়ি ১ ঘন্টা এগিয়ে নেওয়ায় সময়ের ব্যবধান ১ ঘন্টা কমে যায়।
উদাহরণ:
২০২৫ সালের ১৫ ফেব্রুয়ারি বাংলাদেশ সময় সন্ধ্যা ৬:২৯ হলে:
বাংলাদেশে সকাল ৬টা থেকে রাত ৮টার মধ্যে কল করলে আমেরিকায় তা সন্ধ্যা ৭টা থেকে সকাল ৯টার মধ্যে পড়বে3।
ফোন বা ভিডিও কলে আদর্শ সময়সূচি:
১. ওয়ার্ল্ড ক্লক ওয়েবসাইট (Timeanddate.com, 24TimeZones.com) ব্যবহার করুন
২. স্মার্টফোন অ্যাপস: World Time Buddy, Savvy Time
৩. গুগল সার্চ বারে “ঢাকা থেকে নিউ ইয়র্ক সময়” লিখুন
বাংলার অর্থনীতি তলানিতে! ৬০ বছরে GDP-তে অবদান অর্ধেক, মাথাপিছু আয়ে পিছিয়ে রাজস্থানেরও পেছনে
Q: বাংলাদেশে সকাল ১০টায় আমেরিকায় কী সময় হবে?
A: নিউ ইয়র্কে পূর্বের দিন রাত ১১টা, লস অ্যাঞ্জেলেসে সন্ধ্যা ৮টা।
Q: ফ্লোরিডার সাথে সময়ের পার্থক্য কত?
A: বাংলাদেশ থেকে ১১ ঘন্টা পিছিয়ে।
Q: ডেলাইট সেভিং টাইম কখন শুরু হয়?
A: মার্চের দ্বিতীয় রবিবার।
এই গাইডটি আপনাকে বাংলাদেশ ও আমেরিকার মধ্যে সময় ব্যবস্থাপনায় সাহায্য করবে। আন্তর্জাতিক কল, অনলাইন মিটিং বা ভ্রমণের পূর্বে সময়ের গণনা করে নিন
মন্তব্য করুন