স্টাফ রিপোর্টার
১৫ অক্টোবর ২০২৪, ১২:৫৮ অপরাহ্ণ
অনলাইন সংস্করণ

নোবেল পুরস্কার: বর্তমান যুগে এর প্রাসঙ্গিকতা কতটুকু? বিজ্ঞানীদের মতামত জানুন

Importance of Nobel Prize: নোবেল পুরস্কার বিজ্ঞান ও মানবতার জগতে সর্বোচ্চ সম্মান হিসেবে বিবেচিত হয়। কিন্তু ১২০ বছরেরও বেশি সময় ধরে এই পুরস্কার প্রদান করা হলেও বর্তমান যুগে এর প্রাসঙ্গিকতা নিয়ে প্রশ্ন উঠছে।
বিশেষজ্ঞরা মনে করছেন, নোবেল পুরস্কারের মাধ্যমে বিজ্ঞান ও গবেষণার প্রতি মানুষের আগ্রহ বাড়লেও এর কিছু সীমাবদ্ধতাও রয়েছে।নোবেল পুরস্কারের ইতিহাস ১৯০১ সাল থেকে শুরু। স্বীডিশ রসায়নবিদ ও শিল্পপতি আলফ্রেড নোবেলের উইলের নির্দেশনা অনুযায়ী পদার্থবিজ্ঞান, রসায়ন, চিকিৎসাবিজ্ঞান, সাহিত্য ও শান্তির ক্ষেত্রে বিশেষ অবদানের জন্য এই পুরস্কার প্রদান করা হয়। পরবর্তীতে ১৯৬৮ সালে অর্থনীতি বিষয়ে একটি স্মৃতি পুরস্কার যোগ করা হয়। প্রতি বছর অক্টোবর মাসে বিজয়ীদের নাম ঘোষণা করা হয় এবং ডিসেম্বরে স্টকহোমে আনুষ্ঠানিকভাবে পুরস্কার প্রদান করা হয়।
নোবেল পুরস্কার ২০২৪: মাইক্রোআরএনএ আবিষ্কারকদের জন্য চিকিৎসাবিজ্ঞানে নোবেল, অন্যান্য
নোবেল পুরস্কারের প্রাসঙ্গিকতা নিয়ে বিভিন্ন মতামত রয়েছে। অনেকে মনে করেন, এই পুরস্কার বিজ্ঞান ও গবেষণার প্রতি মানুষের আগ্রহ বাড়াতে সাহায্য করে। ভারতের দিল্লি বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক রাজীব দাশগুপ্ত মনে করেন, “নোবেল পুরস্কার নিঃসন্দেহে বিজ্ঞানের মাউন্ট এভারেস্ট। এটি বৈজ্ঞানিক আবিষ্কারের শীর্ষ পর্যায়কে তুলে ধরে এবং এর সাথে একটি আবেগময় সংযোগ রয়েছে।” তিনি আরও বলেন, ভারতের মতো দেশে স্কুল পাঠ্যক্রমে নোবেল পুরস্কার সম্পর্কে শেখানো হয়, যা ছাত্রদের মধ্যে বিজ্ঞানের প্রতি আগ্রহ সৃষ্টি করে।
নোবেল পুরস্কারের মাধ্যমে গুরুত্বপূর্ণ বৈজ্ঞানিক অগ্রগতি স্বীকৃতি পায়। উদাহরণস্বরূপ, কোভিড-১৯ ভ্যাকসিন দ্রুত উদ্ভাবনের মাধ্যমে লক্ষ লক্ষ মানুষের জীবন রক্ষা, শক্তি সাশ্রয়ী LED আলোর আবিষ্কার এবং জিন এডিটিং প্রযুক্তির মাধ্যমে অচিকিৎসযোগ্য রোগের চিকিৎসা সম্ভব হয়েছে। এসব আবিষ্কারের পিছনে থাকা বিজ্ঞানীদের অবদান নোবেল পুরস্কারের মাধ্যমে স্বীকৃতি পেয়েছে।তবে নোবেল পুরস্কারের কিছু সীমাবদ্ধতাও রয়েছে। সবচেয়ে বড় সমালোচনা হল এর বৈচিত্র্যের অভাব এবং পশ্চিমা বৈজ্ঞানিক প্রতিষ্ঠানগুলোর প্রতি পক্ষপাতিত্ব। বিজ্ঞান বিষয়ে নোবেল পুরস্কার প্রাপ্তদের মধ্যে ১৫% এরও কম নারী। এছাড়া ইউরোপ ও মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের বাইরের দেশগুলো থেকে খুব কম সংখ্যক ব্যক্তি নোবেল পুরস্কার পেয়েছেন।
যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য ও জার্মানি মিলে মোট ৬৬৩ জন নোবেল পুরস্কার পেয়েছেন। অন্যদিকে চীন মাত্র ৮ জন এবং ভারত ১২ জন নোবেল পুরস্কার পেয়েছে।অধ্যাপক রাজীব দাশগুপ্ত মনে করেন, “বেশিরভাগ পুরস্কার যোগ্যতার ভিত্তিতে দেওয়া হলেও এর পিছনে রাজনীতি নেই তা নয়। ভারতসহ অনেক দেশের প্রতিষ্ঠানগুলোকে উপেক্ষা করা হচ্ছে। নিঃসন্দেহে নোবেল পুরস্কার কমিটিগুলো যতটা অন্তর্ভুক্তিমূলক হওয়া উচিত ততটা নয়।”নোবেল পুরস্কারের আরেকটি সমালোচনা হল, এটি ব্যক্তিগত অবদানকে অতিরিক্ত গুরুত্ব দেয়। বর্তমানে নোবেল পুরস্কার সাধারণত কয়েকজন বিজ্ঞানীর মধ্যে ভাগ করে দেওয়া হয়। কিন্তু প্রতিটি নোবেল বিজয়ীর পিছনে হাজার হাজার অন্যান্য বিজ্ঞানী, গবেষক ও প্রযুক্তিবিদ থাকেন যারা গবেষণার অংশ ছিলেন কিন্তু সাধারণ মানুষের কাছে তাদের অবদান অজানা থেকে যায়।তবে অনেকে মনে করেন, একক বিজ্ঞানীর ধারণা ক্রমশ কমে আসছে।
যুক্তরাজ্যের একজন শিক্ষক জেনিফার গ্রীন বলেন, “আমরা ক্রমশ বেশি করে শেখাচ্ছি যে বিজ্ঞান একটি সহযোগিতামূলক প্রচেষ্টা। এটি শিশুদের বুঝতে সাহায্য করে যে বৈজ্ঞানিক আবিষ্কারের পিছনে কত পরিশ্রম রয়েছে।”নোবেল পুরস্কারের আরেকটি সমালোচনা হল, এটি বৈষম্য বাড়াতে পারে। যে প্রতিষ্ঠানগুলো ইতিমধ্যে পুরস্কার পেয়েছে তাদের দিকে আরও বেশি অর্থায়ন ও স্বীকৃতি চলে যেতে পারে।
ফলে অন্যান্য প্রতিষ্ঠানগুলো পিছিয়ে পড়তে পারে।তবে এসব সমালোচনা সত্ত্বেও নোবেল পুরস্কারের গুরুত্ব কমেনি। এটি এখনও বিজ্ঞান ও মানবতার জগতে সর্বোচ্চ সম্মান হিসেবে বিবেচিত হয়। প্রতি বছর অক্টোবর মাসে নোবেল পুরস্কার ঘোষণার সময় সারা বিশ্বের মনোযোগ এর দিকে নিবদ্ধ হয়। গণমাধ্যমগুলো ব্যাপকভাবে এই খবর প্রচার করে।নোবেল পুরস্কার প্রাপ্তদের অনেকেই মনে করেন, এই পুরস্কার তাদের গবেষণার জন্য আরও বেশি সুযোগ ও সম্পদ এনে দিয়েছে। ২০২০ সালের পদার্থবিজ্ঞানে নোবেল পুরস্কার বিজয়ী রজার পেনরোজ বলেছিলেন, “নোবেল পুরস্কার পাওয়ার পর আমি আমার গবেষণার জন্য আরও বেশি সহযোগিতা ও সম্পদ পেয়েছি।”
নোবেল পুরস্কার ফাউন্ডেশনের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা ভিকার হ্যালেনিউস মনে করেন, নোবেল পুরস্কারের এখনও গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রয়েছে। তিনি বলেন, “আমরা বৈজ্ঞানিক-নীতি নির্ধারক সংলাপের প্রয়োজন অনুভব করি। এর অর্থ হল, আমাদের এমন রাজনৈতিক সিদ্ধান্ত গ্রহণের প্রয়োজন যা বিজ্ঞান দ্বারা উৎপাদিত জ্ঞানের উপর ভিত্তি করে এবং বিশ্বের প্রয়োজন বিজ্ঞানীদের সরাসরি সিদ্ধান্ত গ্রহণকারীদের সাথে যোগাযোগ করতে ইচ্ছুক ও সক্ষম হওয়া।”নোবেল পুরস্কারের প্রাসঙ্গিকতা বজায় রাখতে ফাউন্ডেশন বিভিন্ন উদ্যোগ নিয়েছে।
নোবেল পুরস্কার বঞ্চিত ৫টি যুগান্তকারী আবিষ্কার: বিজ্ঞানের ইতিহাসে অবহেলিত মাইলফলক
তারা নোবেল পুরস্কার সামিট আয়োজন করে যেখানে নোবেল বিজয়ীরা অন্যান্য বিশেষজ্ঞ, নীতি নির্ধারক ও কর্মীদের সাথে বিশ্বের বড় চ্যালেঞ্জগুলো নিয়ে আলোচনা করেন। এছাড়া তারা বিভিন্ন অনুষ্ঠান, প্রদর্শনী ও শিক্ষামূলক কার্যক্রমের মাধ্যমে নোবেল পুরস্কার সম্পর্কে জ্ঞান ছড়িয়ে দিতে চেষ্টা করছে।সামগ্রিকভাবে, নোবেল পুরস্কার এখনও বিজ্ঞান ও মানবতার জগতে একটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করছে।

সামগ্রিকভাবে, নোবেল পুরস্কার এখনও বিজ্ঞান ও মানবতার জগতে একটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করছে। এটি বৈজ্ঞানিক আবিষ্কার ও মানবীয় অবদানের প্রতি বিশ্বব্যাপী মনোযোগ আকর্ষণ করে এবং গবেষণা ও উদ্ভাবনের জন্য প্রেরণা যোগায়। তবে এর কিছু সীমাবদ্ধতা মোকাবেলা করতে হবে।নোবেল পুরস্কারের প্রাসঙ্গিকতা বাড়াতে বিশেষজ্ঞরা কিছু পরামর্শ দিয়েছেন:

১. বৈচিত্র্য বৃদ্ধি:

নোবেল কমিটিগুলোতে বিভিন্ন দেশ, জাতি ও লিঙ্গের প্রতিনিধিত্ব বাড়াতে হবে। এতে করে বিভিন্ন পটভূমির গবেষক ও বিজ্ঞানীদের অবদান স্বীকৃতি পাবে।

২. নতুন বিষয় অন্তর্ভুক্তি:

বর্তমান যুগের গুরুত্বপূর্ণ বিষয়গুলো যেমন পরিবেশ বিজ্ঞান, কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা ইত্যাদি ক্ষেত্রে নতুন পুরস্কার চালু করা যেতে পারে।

৩. দলগত কাজের স্বীকৃতি:

বড় বৈজ্ঞানিক প্রকল্পগুলোতে শত শত বিজ্ঞানী কাজ করেন। তাই শুধু কয়েকজনের পরিবর্তে পুরো দলকে স্বীকৃতি দেওয়ার ব্যবস্থা করা যেতে পারে।

৪. যুব গবেষকদের উৎসাহ:

অনেক সময় নোবেল পুরস্কার দীর্ঘদিন আগের গবেষণার জন্য দেওয়া হয়। তরুণ গবেষকদের উৎসাহিত করতে তাদের সাম্প্রতিক কাজের জন্যও পুরস্কার দেওয়া যেতে পারে।

৫. স্বচ্ছতা বৃদ্ধি:

নোবেল পুরস্কার বাছাই প্রক্রিয়া সম্পর্কে আরও তথ্য প্রকাশ করা যেতে পারে। এতে করে এর বিশ্বাসযোগ্যতা বাড়বে।

৬. সামাজিক প্রভাব বিবেচনা:

শুধু বৈজ্ঞানিক গুরুত্ব নয়, কোনো আবিষ্কার বা গবেষণা সমাজের উপর কতটা ইতিবাচক প্রভাব ফেলেছে তাও বিবেচনা করা উচিত।

৭. অনলাইন প্ল্যাটফর্ম ব্যবহার:

নোবেল পুরস্কার সম্পর্কে জ্ঞান ছড়িয়ে দিতে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ও অনলাইন শিক্ষা প্ল্যাটফর্ম ব্যবহার করা যেতে পারে।

৮. আন্তঃবিষয়ক গবেষণা উৎসাহ:

বর্তমানে অনেক গুরুত্বপূর্ণ আবিষ্কার বিভিন্ন বিষয়ের সমন্বয়ে হচ্ছে। তাই আন্তঃবিষয়ক গবেষণাকে উৎসাহিত করা প্রয়োজন।

৯. প্রযুক্তিগত উদ্ভাবনের স্বীকৃতি:

শুধু মৌলিক গবেষণা নয়, প্রযুক্তিগত উদ্ভাবন যা মানুষের জীবনমান উন্নয়নে সাহায্য করছে তাকেও স্বীকৃতি দেওয়া উচিত।

১০. সাধারণ মানুষের অংশগ্রহণ: নোবেল পুরস্কার বিজয়ীদের বাছাই প্রক্রিয়ায় সাধারণ মানুষের মতামত নেওয়ার ব্যবস্থা করা যেতে পারে।নোবেল পুরস্কারের প্রভাব নিয়ে কিছু পরিসংখ্যান:

  • গত ১২০ বছরে মোট ৯৭৫ জন ব্যক্তি ও ২৫টি সংস্থা নোবেল পুরস্কার পেয়েছে।
  • এর মধ্যে মাত্র ৫৮ জন নারী নোবেল পুরস্কার পেয়েছেন, যা মোট বিজয়ীর ৬% এরও কম।
  • বিজ্ঞান বিষয়ে (পদার্থবিজ্ঞান, রসায়ন ও চিকিৎসাবিজ্ঞান) মাত্র ২৩ জন নারী নোবেল পুরস্কার পেয়েছেন।
  • মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র একাই ৪০০ এরও বেশি নোবেল পুরস্কার পেয়েছে, যা মোট পুরস্কারের প্রায় ৪০%।
  • আফ্রিকা মহাদেশ থেকে মাত্র ২৫ জন নোবেল পুরস্কার পেয়েছেন।
  • সবচেয়ে কম বয়সে নোবেল পুরস্কার পেয়েছেন মালালা ইউসুফজাই, যখন তার বয়স ছিল মাত্র ১৭ বছর।
  • সবচেয়ে বেশি বয়সে নোবেল পুরস্কার পেয়েছেন জন গুডইনাফ, যখন তার বয়স ছিল ৯৭ বছর।

নোবেল পুরস্কার প্রাপ্তদের মধ্যে কিছু বাংলাদেশি বা বাঙালি বংশোদ্ভূত ব্যক্তিত্ব:

১. রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর: ১৯১৩ সালে সাহিত্যে নোবেল পুরস্কার পান। তিনি প্রথম এশীয় যিনি এই পুরস্কার পান।
২. মুহাম্মদ ইউনূস: ২০০৬ সালে শান্তিতে নোবেল পুরস্কার পান। তিনি গ্রামীণ ব্যাংকের প্রতিষ্ঠাতা এবং ক্ষুদ্রঋণের জনক হিসেবে পরিচিত।
৩. অমর্ত্য সেন: ১৯৯৮ সালে অর্থনীতিতে নোবেল স্মৃতি পুরস্কার পান। তিনি কল্যাণ অর্থনীতি ও দারিদ্র্য বিষয়ক গবেষণার জন্য বিখ্যাত।
৪. অভিজিৎ বন্দ্যোপাধ্যায়: ২০১৯ সালে অর্থনীতিতে নোবেল স্মৃতি পুরস্কার পান। তিনি দারিদ্র্য দূরীকরণ বিষয়ক গবেষণার জন্য এই পুরস্কার পান।
নোবেল পুরস্কার বাংলাদেশের বিজ্ঞান ও গবেষণা ক্ষেত্রে প্রভাব ফেলেছে। মুহাম্মদ ইউনূসের নোবেল পুরস্কার পাওয়ার পর দেশে ক্ষুদ্রঋণ কার্যক্রম আরও বেগবান হয়েছে। এছাড়া বাংলাদেশের বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয় ও গবেষণা প্রতিষ্ঠানে নোবেল পুরস্কার প্রাপ্তদের গবেষণা নিয়ে চর্চা হয়।উপসংহারে বলা যায়, নোবেল পুরস্কার এখনও বিজ্ঞান ও মানবতার জগতে একটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করছে।
তবে এর প্রাসঙ্গিকতা বজায় রাখতে হলে কিছু সংস্কার প্রয়োজন। বৈচিত্র্য বৃদ্ধি, নতুন বিষয় অন্তর্ভুক্তি, দলগত কাজের স্বীকৃতি ইত্যাদি বিষয়ে গুরুত্ব দিতে হবে। এছাড়া নোবেল পুরস্কারের মাধ্যমে বিজ্ঞান ও গবেষণার প্রতি তরুণ প্রজন্মের আগ্রহ বাড়ানোর চেষ্টা করতে হবে। সামগ্রিকভাবে, নোবেল পুরস্কার যেন বিশ্বের সকল দেশ ও জনগোষ্ঠীর প্রতিনিধিত্ব করে এবং মানবকল্যাণে অবদান রাখে সেদিকে লক্ষ্য রাখতে হবে।

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়

ওভার থিংকিং ধরা পরে যে সাতটি আচরণে

ইউনুসের ‘নতুন’ বাংলাদেশে ধর্ষণের ঊর্ধ্বগতি: রাজপথে প্রতিবাদের ঝড় ছাত্রদের

ভারতে ইন্টারনেট বিপ্লবের নতুন দিগন্ত: স্টারলিঙ্কের সঙ্গে এয়ারটেলের ঐতিহাসিক চুক্তি

অস্ত্র আমদানির দৌড়ে শীর্ষে ইউক্রেন, ভারতের স্থান দ্বিতীয়: বিশ্বে কী বার্তা?

মুসলিম ভোট ব্যাঙ্কে নজর! বঙ্গের সব আসনে লড়তে প্রস্তুত আইএমআইএম

হোলির রঙে ব্যাঙ্ক বন্ধ: আগামীকাল থেকে টানা ৪ দিন ভারতের বিভিন্ন রাজ্যে ব্যাঙ্ক ছুটি, তালিকা দেখে নিন

কেকেআরের প্রস্তুতি শুরু: কলকাতায় নাইটদের ক্যাপ্টেন-কোচের সঙ্গে প্রকাশিত হল প্র্যাক্টিস সূচি

শিক্ষামন্ত্রীর বাড়ির সামনে ‘ক্রিমিনাল’ পোস্টার: সিপিএম নেতার থানায় তলব!

কলকাতার Zakaria Street-এর মাস্ট ভিজিট ফুড স্টল: একটি খাদ্যপ্রেমীর স্বর্গভূমি

অলক্ষ্যে ঋত্বিক: ঋত্বিক ঘটকের জীবনালেখ্য নিয়ে আসছে বাঙালির প্রতীক্ষিত চলচ্চিত্র

১০

আইপিএল-এ তামাকের বিজ্ঞাপন বন্ধ! স্বাস্থ্যমন্ত্রকের কড়া নির্দেশ জারি!

১১

দেওয়ালের কোন দিকে কোন রঙ শুভ? বাস্তুশাস্ত্রের চোখে একটি গভীর দৃষ্টিপাত

১২

ডিএলএফ-এমআরএফ-আমূল-পেটিএম: সংক্ষিপ্ত নামেই ভারত বিখ্যাত, এবার জেনে নিন এই ব্র্যান্ডগুলোর পুরো নাম!

১৩

সেক্সসমনিয়া: ঘুমের মধ্যে লুকিয়ে থাকা এক বিরল রহস্য

১৪

ভীষণ ক্ষতিকর Non-Stick প্যানে রান্না করছেন না তো? জেনে নিন সেরা বিকল্পগুলো

১৫

কাক ডাকার ফলাফল: ইসলাম ও হিন্দু শাস্ত্রে কী বলা আছে?

১৬

দিনে ৮ ঘণ্টা AC চালালে মাসে কত ‘Electric Bill’ আসবে? সহজ হিসেবে নিশ্চিন্তে থাকুন

১৭

প্রাক্তনের সঙ্গে যোগাযোগ রাখা কি বুদ্ধিমানের কাজ? একটি গভীর বিশ্লেষণ

১৮

চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি জয়ের জাদু: কীভাবে ভারত হয়ে উঠল অপ্রতিরোধ্য?

১৯

বাংলার প্রথম এসি লোকাল ট্রেন শিয়ালদা-কৃষ্ণনগর রুটে, ভাড়া কত জানেন?

২০
close